1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
রাজশাহী জেলায় পৌনে ৩ লাখ শিশুকে ভিটামিন “এ” খাওয়ানো হবে - খবর ২৪ ঘণ্টা
শনিবার, ১১ জানয়ারী ২০২৫, ১১:০৩ অপরাহ্ন

রাজশাহী জেলায় পৌনে ৩ লাখ শিশুকে ভিটামিন “এ” খাওয়ানো হবে

  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ৩ অক্টোবর, ২০২০

নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজশাহী জেলার ৯টি উপজেলায় মোট ২ লাখ ৮৮ হাজার ২৪৫ শিশুকে ভিটামিন “এ” ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। ৬ থেকে ১১ মাস বয়সী প্রতিটি শিশুকে নীল রঙের ভিটামিন এ ক্যাপসুল ও ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সী সকল শিশুকে লাল রঙের ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। চলতি মাসের ৪ তারিখ সকাল ৮টা থেকে ১৭ অক্টোবর পর্যন্ত এ কার্যক্রম চলমান থাকবে। আজ শনিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে রাজশাহী জেলা সিভিল সার্জনের সভাকক্ষে জাতীয় ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে সাংবাদিকদের অবহিতকরণ সভায় এ তথ্য জানান সিভিল সার্জন ডা. মহা. এনামুল হক।

অবহিতকরণ সভায় আরো জানানো হয়, জেলার ৯টি উপজেলায় ৬ থেকে ১১ মাস বয়সী ২৮ হাজার ৭০৫ জন শিশু ও ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সী ২ লাখ ৫৯ হাজার ৫৪০ জন শিশুকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। ১ হাজার ৭৫৪ টি কেন্দ্রের মাধ্যমে এ কার্যক্রম সম্পন্ন হবে। এরমধ্যে আউটরীচ কেন্দ্র ১ হাজার ৭৪৪টি ও স্থায়ী কেন্দ্র ১০টি। ক্যাম্পেইনে স্বাস্থ্য সহকারী ১৬৮ জন, সিএচসিপি ২২৮ জন, পরিবার কল্যাণ সহকারী ২২৮ জন ও স্বেচ্ছাসেবক ৩ হাজার ৪৮৮ জন।
ক্যাম্পেইন উপলক্ষে ৪ অক্টোবর সকাল ৯টা থেকে ১৭ অক্টোবর পর্যন্ত পর্যায়ক্রমে জেলা কন্ট্রোল রুমে কর্মকর্তাগণ দায়িত্ব পালন করবেন। সেখান থেকে তথ্য আদান প্রদান করা যাবে।
জেলা সিভিল সার্জন বলেন, এবার যেহেতু করোনাকালীন সময় তাই দীর্ঘ সময় ধরে ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইনের কার্যক্রম চালু থাকবে। করোনা আক্রান্ত পরিবারের কোন

শিশুকে ভিটামিন এ খাওয়াতে হলে পরিবারের অন্য সদস্য তাকে কেন্দ্রে নিয়ে এসে খাওয়াতে পারবে। এতে কোন সমস্যা নেই।
করোনা ভাইরাস পরিস্থিতির কারণে স্বাস্থ্যবিধি মেনে এ কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। ভিটামিন এ খাওয়ানের পরে কোন সমস্যা হলে কন্ট্রোল রুমে জানানো যাবে। তবে অভিভাবকদের ভয়ের কোন কারণ নেই।
আরো জানানো হয়, জন্মের ১ ঘণ্টার মধ্যে শিশুকে শাল দুধ খাওয়ানোসহ প্রথম ৬ মাস শুধুমাত্র মায়ের বুকের দুধ খাওয়াতে হবে। ৬ মাস পূর্ণ হলে মায়ের বুকের দুধের পাশাপাশি ঘরে তৈরি সুষম খাবার খাওয়াতে হবে।
অবহিতকরণ সভায় মেডিকেল অফিসার সিএস বার্নাবাস হাসদাক ও জেলা ইপিআই সুপারিনটেনডেন্ট নুর মোহাম্মদ উপস্থিত ছিলেন।

এস/আর

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST