1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
পুঠিয়ায় খাদ্য গুদামে ধান চাউল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ব্যহত - খবর ২৪ ঘণ্টা
রবিবার, ১২ জানয়ারী ২০২৫, ০৮:৫ পূর্বাহ্ন

পুঠিয়ায় খাদ্য গুদামে ধান চাউল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ব্যহত

  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ২১ আগস্ট, ২০২০

পুঠিয়া প্রতিনিধি: পুঠিয়ায় চলতি অর্থ বছরে খোলা বাজারে ধান চাউলের দাম বেশি হওয়ার কারণে, উপজেলা খাদ্য গুদাম কর্তৃপক্ষ ধান চাউল ক্রয় করতে পাচ্ছে না। যার ফলে, এ বছর ধান চাউল সংগ্রহ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন ব্যহত হবে বলে কর্তৃপক্ষরা জানিছেন। উপজেলা খাদ্য গুদাম অফিস সূত্রে জানা গেছে, গত ১৮ জুন পুঠিয়া-দুর্গাপুর আসনে এমপি প্রফেসর ডা. মনসুর রহমান ধান চাউল ক্রয়ের উদ্বোধন করেন। চলতি বছরে উপজেলায় ৬১৪ মে. টন চাউল কেনার কথা ছিল। কিন্তু গত দুই মাসে মাত্র ২৫২ মে.টন চাউল কেনা হয়েছে। সরকারি মূল্য অনুযায়ী ৩৬ টাকা কেজি দর নির্ধারণ করা রয়েছে। অপর দিকে আমন ধান কেনার কথা ছিল ৪৯৮ মে.টন। সরকারি মূল্য অনুযায়ী ২৬ টাকা কেজি দর নির্ধারণ করা হয়েছে কিন্তু অদ্যবধি কেনা হয়েছে মাত্র ২ মে.টন। চলতি মাসের ৩১ তারিখ পর্যন্ত ধান চাউল কেনা হবে। খোলা বাজারে চাউলের দাম যাচ্ছে ৪২ থেকে ৪৪ টাকা কেজি দরে। ধানের বাজার যাচ্ছে ২৮ কেজি দরে। সরকারি নির্ধারিত দরের চেয়ে খোলা বাজারে দাম বেশি হওয়ার কারণে, মিল মালিকরা খাদ্য গুদামে চাউল সরবরাহ করছে না। এছাড়াও খোলা বাজারে ধানের দাম বেশি হওয়ায় কৃষকরা খাদ্য গুদামে ধান বিক্রি করছে না। শিলমাড়িয়া ইউনিয়নের আব্দুল সোবান নামের এক কৃষক বলেন, এখন খোলা বাজারে ধানের দাম বেশি যাচ্ছে। যখন খোলা বাজারে ধানের দাম কম থাকে। তখন সরকার প্রকৃত কৃষকদের নিকট হতে ধান কেনে না। খাদ্য গুদামে ধান বিক্রি করতে গেলে, গুদাম কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন অজুহাতে আমাদের ফেরত পাঠায়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক কৃষকের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে উপজেলার এক প্রভাবশালী নেতার নিদের্শে উপজেলা প্রশাসনের সঙ্গে চুক্তির মাধ্যমে প্রকৃত কৃষকদের বঞ্চিত করে গুদামে ধান চাউল দিয়ে আসছে। প্রতি বছর খাদ্য গুদামে ধান চাউল কেনাবেচা করে ক্ষমতাসীন দলের নেতা লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। উপজেলা খাদ্য গুদাম ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসিলিটি) জালাল উদ্দীন বলেন, সরকারি মূল্যের চেয়ে বর্তমানে বাজারে দাম বেশি হওয়ায় কারণে মিল মালিকরা এবং কৃষকরা খাদ্য গুদামে ধান চাউল সরবরাহ করতে চাচ্ছে না। তারপরও আমরা তাদের নিকট থেকে ধান চাউল সংগ্রহ করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। এ ব্যাপারে উপজেলা খাদ্য ক্রয় কমিটির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ওলিউজ্জামান বলেন, আমরা আগামী সপ্তাহে মিল মালিকদের সঙ্গে কথা বলে খাদ্য গুদামে চাউল দেয়ার কথা বলব। যেহেতু মিল মালিকদের সঙ্গে সরকারি ভাবে আমাদের চুক্তি রয়েছে। যদি মিলারা চাউল না দেয়, তখন তাদের বিরুদ্ধে চাউল সরবরাহ চুক্তি বাতিল করতে বাধ্য হব।

খবর২৪ঘন্টা/নই

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST