1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
ইবিতে ছাত্রী নির্যাতন: ছাত্রলীগ নেত্রী অন্তরাসহ ৫ শিক্ষার্থী স্থায়ী বহিষ্কার - খবর ২৪ ঘণ্টা
মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ০৯:১৪ পূর্বাহ্ন

ইবিতে ছাত্রী নির্যাতন: ছাত্রলীগ নেত্রী অন্তরাসহ ৫ শিক্ষার্থী স্থায়ী বহিষ্কার

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ২১ আগস্ট, ২০২৩

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের দেশরত্ন শেখ হাসিনা হলে প্রথম বর্ষের এক ছাত্রীকে রাতভর নির্যাতনের সঙ্গে জড়িত থাকায় ছাত্রলীগ নেত্রী সানজিদা চৌধুরী অন্তরাসহ পাঁচ শিক্ষার্থীকে স্থায়ী বহিষ্কার করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

সোমবার (২১ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয়ের জরুরি সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এ এইচ এম আলী হাসান।

বহিষ্কৃতরা হলেন- পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী ও ছাত্রলীগের বহিষ্কৃত সহসভাপতি সানজিদা চৌধুরী অন্তরা, চারুকলা বিভাগের হালিমা আক্তার ঊর্মি, আইন বিভাগের ইসরাত জাহান মিম, ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের তাবাসসুম ইসলাম ও মুয়াবিয়া জাহান।

আগামী ২৩ আগস্ট সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্তটি বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে আদালতে উপস্থাপন করা হবে।

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ফুলপরীকে নির্যাতনের ঘটনায় গত ১৫ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শৃঙ্খলা কমিটির সভায় বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সহসভাপতি সানজিদা চৌধুরীসহ পাঁচজনকে এক বছরের জন্য একাডেমিক, আবাসিক বা অন্যান্য কার্যক্রম থেকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। অন্য চার ছাত্রী হলেন হালিমা আক্তার, ইসরাত জাহান, তাবাসসুম ইসলাম ও মোয়াবিয়া জাহান।

ওই ব্যবস্থা যথাযথ প্রক্রিয়ায় নেওয়া হয়নি উল্লেখ করে হাইকোর্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯৮৭ সালের কোড অব কন্ডাক্টস অব দ্য স্টুডেন্টস (শিক্ষার্থী শৃঙ্খলাবিধি) অনুসরণ করে যথাযথ প্রক্রিয়ায় পাঁচ শিক্ষার্থীর শাস্তি নিশ্চিতের নির্দেশ দেন। গত ২৬ জুলাই বিচারপতি জে বি এম হাসান ও বিচারপতি রাজিক-আল-জলিলের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের প্রতি ওই নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।

আদালত বলেছিলেন, আইন অনুসারে প্রথমে উপাচার্য শাস্তির বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেবেন। তিনি সন্তুষ্ট না হলে বা তুলনামূলক শাস্তি কম হলে তখন শৃঙ্খলা কমিটির কাছে বিষয়টি পাঠাবেন। এ ক্ষেত্রে প্রথমেই শৃঙ্খলা কমিটি বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত দেয়। এতে প্রক্রিয়াগত কিছু ত্রুটি আছে।

গত ১২ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের দেশরত্ন শেখ হাসিনা আবাসিক হলের গণরুমে আটকে রেখে ফিন্যান্স বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্রী ফুলপরীকে নির্যাতন করা হয়। তিনি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে অভিযোগ করার পর সারাদেশে আলোচনার জন্ম দেয়। ওই ঘটনা নিয়ে গণমাধ্যমে আসা প্রতিবেদন যুক্ত করে জড়িত শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে আইনানুযায়ী ব্যবস্থা নিতে নির্দেশনা চেয়ে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ও ইবির সাবেক শিক্ষার্থী গাজী মো. মহসীন রিট করেন।

বিএ/

পোস্টটি শেয়ার করুন

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By Khobor24ghonta Team