1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার - খবর ২৪ ঘণ্টা
মঙ্গলবার, ০৮ এপ্রিল ২০২৫, ১১:৩৫ পূর্বাহ্ন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ২৬ জুলা, ২০২৩

রাজধানীতে রামপুরা থেকে স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

বুধবার (২৬ জুলাই) সকালে পূর্ব রামপুরার তিতাস রোডের ১৮৩/৩ নম্বর টিনশেড বাসা থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পরে ময়নাতদন্তের জন্য ভোরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

মৃতরা হলো- দিনমজুর জুয়েল (২৮) ও তার স্ত্রী গৃহপরিচারিকা নাসরিন আক্তার (২২)।

স্বজনরা জানান, মৃত জুয়েলের বাড়ি কুড়িগ্রামে। তার বাবার নাম আজাদুর খন্দকার। আর নাসরিনের বাড়ি কিশোরগঞ্জের নিকলী উপজেলায়। তার বাবার নাম সিদ্দিকুর রহমান। গত সাড়ে ৩ বছর আগে জুয়েল ও নাসরিনের বিয়ে হয়। তাদের একটি সন্তান ছিল। সন্তানটি ৯ থেকে ১০ মাস আগে মারা গেছে।

মৃত নাসরিনের বড় ভাই টিটু মিয়া বলেন, গত ৮ থেকে ৯ মাস ধরে পূর্ব রামপুরার তিতাস রোডে নোয়াখালী বাড়িতে ভাড়া থাকতেন জুয়েল ও নাসরিন। গত এক সপ্তাহ যাবৎ নাসরিন জ্বরাক্রান্ত। বাসায় ফিরে আমি তাদেরকে ডাকাডাকি করি। কোনো সাড়াশব্দ না পেয়ে বাড়িওয়ালার মাধ্যমে রুমের দরজা খুলি। এরপর ভেতরে ঢুকে দেখি একটি ফ্যানের সঙ্গে দুটি ওড়না বেঁধে জুয়েল ও নাসরিন গলায় ফাঁস দিয়ে ঝুলছে। সঙ্গে সঙ্গে আমরা থানায় খবর দেই। পরে রাত সাড়ে ৩টার দিকে থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। এরপর সিআইডির টিম যায়। তারাই ঝুলন্ত অবস্থা থেকে লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়।

তিনি বলেন, নাসরিন অন্যের বাসায় কাজ করতেন। তবে, শারীরিক অসুস্থতার কারণে এক সপ্তাহ ধরে কাজে যেতে পারছিলেন না। জুয়েলের হাতেও কোনো কাজকর্ম না থাকায় হতাশাগ্রস্ত হয়ে তারা আত্মহত্যা করেছে।

রামপুরা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) রফিকুল ইসলাম বলেন, রাত সাড়ে ৩টার দিকে পূর্ব রামপুরার তিতাস রোডের ১৮৩/৩ নম্বর টিনশেড বাসা থেকে স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। মরদেহ মর্গে পাঠানো হয়েছে। আর্থিক অভাব-অনটনের কারণে স্বামী ও স্ত্রী একই ফ্যানের সঙ্গে আলাদা দুটি ওড়না বেঁধে গলার ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারনা করা হচ্ছে। তবে ঘটনাটি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ময়নাতদন্তের পর মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।

বিএ/

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST