1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
৬০ সরকারি কর্মকর্তার মুক্তিযোদ্ধা সনদ বাতিল - খবর ২৪ ঘণ্টা
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:৫৮ অপরাহ্ন

৬০ সরকারি কর্মকর্তার মুক্তিযোদ্ধা সনদ বাতিল

  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ২২ মারচ, ২০১৯

খবর ২৪ ঘণ্টা ডেস্ক: ভুল ব্যাখ্যা ও মিথ্যা তথ্য দিয়ে মুক্তিযোদ্ধা সনদ নেওয়ায় ৬০ জন সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীর মুক্তিযোদ্ধা সনদ ও এ-সংক্রান্ত গেজেট বাতিল করা হয়েছে। একটি গোয়েন্দা সংস্থার সুপারিশের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার এসব সনদ বাতিল করা হয়। এখন এই কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা করার বিষয়ে সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকদের চিঠি দেবে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়।

তবে চাকরির মেয়াদ বাড়াতে বা অন্যান্য সুযোগ নিতে মুক্তিযোদ্ধা সনদ নিয়েছিলেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ অন্তত ছয় সচিব। ২০১৪ সালে তাঁদের সনদ বাতিল করা হলেও কোনো আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।

গতকাল জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের (জামুকা) ৬১ তম সভায় ৬০ জনের সনদ বাতিল করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এ সরকারের আমলে এটি জামুকার প্রথম সভা। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের সভাপতিত্বে এ সভায় মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা পুনরায় যাচাই-বাছাইয়ের জন্য প্রতিটি উপজেলায় একটি করে কমিটি করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া নতুন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ১০ শতাংশের কম মুক্তিযোদ্ধার নাম যেসব উপজেলা থেকে এসেছে, তা আর যাচাই না করার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী বলেছেন, একটি গোয়েন্দা সংস্থার সরেজমিন তদন্তের ভিত্তিতে যাচাই-বাছাই করে এসব গেজেট বাতিল করা হয়েছে। তবে শুধু সনদ বাতিল বা ফৌজদারি মামলা করা নয়, কেউ সনদ ব্যবহার করে সরকারি সুযোগ-সুবিধা নিয়ে থাকলে তা-ও ফিরিয়ে নেওয়া হবে। ভাতা নিতে থাকলে তা বন্ধ করে দেওয়া হবে। এভাবে আনুষ্ঠানিক সভা করে এত বর্তমান ও সাবেক কর্মকর্তার সনদ আগে কখনো বাতিল করা হয়নি বলে জানান তিনি।

গেজেট বাতিল হওয়া ৬০ কর্মকর্তার মধ্যে রয়েছেন বিভিন্ন সংস্থার মহাপরিচালক, কর পরিদর্শক, প্রধান হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা, রাজস্ব কর্মকর্তা, স্বাস্থ্য সহকারী, পুলিশ কর্মকর্তা, ব্যাংকার, শুল্ক কর্মকর্তা, শিক্ষক। আছেন পেশকার, অফিস সহকারী, কেরানি ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁদের অনেকে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় এখনো চাকরি করছেন। কেউ চাকরির মেয়াদ বাড়িয়ে এ সুবিধা নিয়ে ইতিমধ্যে অবসরে গেছেন। কেউ কেউ এখনো ভাতা পাচ্ছেন।

খবর২৪ঘণ্টা, জেএন

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST