1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
‘১৫ আগস্টের খলনায়কেরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গেই আছেন’ - খবর ২৪ ঘণ্টা
রবিবার, ১২ জানয়ারী ২০২৫, ০:৩ অপরাহ্ন

‘১৫ আগস্টের খলনায়কেরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গেই আছেন’

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ২৪ আগস্ট, ২০২০

খবর২৪ঘন্টা নিউজ ডেস্ক: ‘১৫ আগস্ট মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডের খলনায়করা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গেই এখনও রয়েছেন। কিন্তু কোনও অজানা রহস্যজনক কারণে প্রধানমন্ত্রী তাদের কথা বলেন না। ১৫ আগস্টের রক্তাক্ত ঘটনার সঙ্গে সঙ্গেই যারা কেবিনেট এবং সংসদ সদস্য থাকলেন তারা শেখ মুজিবুর রহমানের কেবিনেট ও পার্লামেন্টেও ছিলেন।’ সোমবার (২৪ আগস্ট) রাজধানীর নয়া পল্টনে নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ। তিনি বলেন, স্বাধীনতার পর থেকে এখন পর্যন্ত সব হত্যাকাণ্ডের দায় আওয়ামী লীগের।

রিজভী বলেন, ‘এটি নতুন করে বলার আর প্রয়োজন নেই যে, আওয়ামী লীগের নেতারাই রক্তাক্ত লাশ ডিঙ্গিয়ে নতুন করে শপথের মাধ্যমে মন্ত্রিসভা গঠন করে খন্দকার মোশতাকের নেতৃত্বে। খন্দকার মোশতাক ১৫ আগস্ট পর্যন্ত বাকশালের মন্ত্রী ছিলেন এবং বাকশালের পার্লামেন্টই খন্দকার মোশতাক আহমেদ রাষ্ট্রপতি হওয়ার পর তার অধীনে কার্যক্রম চালাতে থাকে।’

তিনি আরও বলেন, ‘খন্দকার মোশতাকের মন্ত্রিসভার শপথ পরিচালনা করেছেন বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম। ১৫ আগস্টের পর খন্দকার মোশতাকের সময়ে জাতীয় সংসদের স্পিকার এবং মন্ত্রিপরিষদের অনেক সদস্যই শেখ হাসিনার অধীনে রাজনীতি করেছেন। কিন্তু তাদের কখনও খলনায়ক তিনি বলেননি।’

জিয়াউর রহমান সরকারি চাকরি করতেন এইচ টি ইমামের মতোই−উল্লেখ করে রিজভী বলেন, ‘সেনাবাহিনী সরকারের একটি বিভাগ। তিনি ছিলেন সেনাবাহিনীর দ্বিতীয় ব্যক্তি, প্রথম ব্যক্তি নন। যিনি সেনাবাহিনীর প্রধান তার কোনও দায় নেই, দায় নাকি জিয়াউর রহমানের! তৎকালীন সেনাপ্রধান জনাব শফিউল্লাহর হাতেই ছিল সমগ্র সেনাবাহিনীর কমান্ড। অথচ আওয়ামী লীগের এমপি হওয়ার কারণে তিনি অভিযুক্ত নন। কারণ যে যত অপরাধই করুক শেখ হাসিনার আনুগত্য করলে তার সাত খুন মাফ।’

বিএনপি নেতা রিজভী প্রশ্ন করেন, ‘মহান স্বাধীনতার ঘোষক, ৭১-এর রণাঙ্গনের বীর মুক্তিযোদ্ধা, সেক্টর কমান্ডার ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে ৮১ সালের ৩০ মে চট্টগ্রাম কালুরঘাটে হত্যা করার দিনে কেন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী সীমান্তের দিকে যাচ্ছিলেন? যারা তাকে হত্যা করেছে তাদের অনেকেরই ফাঁসি হয়েছে। কিন্তু দেশীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রকারীরা ধরাছোঁয়ার বাইরেই রয়েছে। ষড়যন্ত্রকারীদের ষড়যন্ত্রের কাহিনিও বিদেশি গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। কোনও সংস্থা ষড়যন্ত্র করেছে তার সঙ্গে বর্তমান সরকারের সম্পর্ক কী তা কারোরই অজানা নয়। স্বাধীনতার পর থেকে এখন পর্যন্ত সব হত্যাকাণ্ডের দায় আওয়ামী লীগের।’

খবর২৪ঘন্টা/নই

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST