স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, হেফাজতের আটককৃতদের ছেড়ে দেওয়া আমাদের হাতে নেই, আইন বিভাগের হাতে। সেটি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নয়।
তিনি বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ বিভিন্ন ঘটনায় অনেকেই আটক হয়েছে। ঘটনা সত্যিকারে যারা ঘটিয়েছে তাদের ছাড়া বাকিদের ছেড়ে দেওয়ার জন্য আমরা ব্যবস্থা নিয়েছি।
আসাদুজ্জামান খান বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাষ্ট্র পরিচালনা করছেন তিনি একজন পাকা মুসলিম। তিনি সকালে কোরআন তিলাওয়াত করে কাজ শুরু করেন। আলেম-ওলামাদের প্রতি তার যথেষ্ট শ্রদ্ধা-ভক্তি রয়েছে। আপনাদের মতো আমাদের প্রধানমন্ত্রী শফী সাহেবকে (আল্লামা শাহ আহমদ শফী) অত্যন্ত ভালোবাসতেন। আপনাদের নিয়ে চিন্তা করেন। আপনাদের যে ভুল ধারণা আছে, আপনারা উপলব্ধি করতে পারবেন আসলেই এগুলো ভুল ধারণা।
হেফাজতে ইসলামের আমির আল্লামা মুহিব্বুল্লাহ বানুনগরীর সভাপতিত্বে ও মাওলানা মুহিউদ্দিন রব্বানীর পরিচালনায় এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সংগঠনের মহাসচিব মাওলানা নুরুল ইসলাম জেহাদী। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, সংগঠনের নায়েবে আমির মাওলানা সালাহ উদ্দিন নানুপুরী, নায়েবে আমির মাওলানা তাজুল ইসলাম, নায়েবে আমির হাফেজ ক্বারী শাহ আতাউল্লাহ হাফেজ্জী, নায়েবে আমির প্রিন্সিপাল মাওলানা মিজানুর রহমান চৌধুরী, নায়েবে আমির মুফতি ইয়াহহিয়া, মুফতি জসিম উদ্দিন, বেফাক মহাসচিব মাওলানা মাহফুজুল হক, মাওলানা সাজেদুর রহমান,মাওলানা আব্দুল আউয়াল, মাওলানা আবুল কালাম, মুফতি মোহাম্মদ আলী, মাওলানা আইয়ুব বাবুনগরী, মাওলানা মীর ইদ্রিস, মাওলানা আনোয়ার কারিম, মাওলানা মাহমুদুল হাসান, মুফতি কামাল উদ্দিন, মাওলানা আব্দুল কাইয়ূম সোবহানী ও মাওলানা শাব্বির আহমদ রশিদ প্রমুখ।
বিএ/