1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
হাতকড়া খুলে প্রিজনভ্যান থেকে পালাল আসামি - খবর ২৪ ঘণ্টা
মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৫৭ অপরাহ্ন

হাতকড়া খুলে প্রিজনভ্যান থেকে পালাল আসামি

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ৯ মারচ, ২০২০

খবর২৪ঘন্টা নিউজ ডেস্ক: গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগার থেকে আদালতে নেয়ার সময় শাহিন আলম সবুজ (৩৫) নামে এক আসামি হাতকড়া খুলে প্রিজনভ্যান থেকে পালিয়ে গেছেন। সোমবার (৯ মার্চ) সকালে গাজীপুর মেট্রোপলিটন আদালতে এ ঘটনা ঘটে। পুলিশ তাকে গ্রেফতারে অভিযান চালাচ্ছে।

পলাতক আসামি শাহিন আলম সবুজ কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া থানার টেকিপাড়া এলাকার আব্দুস সালামের ছেলে।

গাজীপুর মেট্রোপলিটন আদালতের পরিদর্শক মো. আতিকুর রহমান জানান, হাজিরা দিতে সোমবার সকালে কাশিমপুর কারাগার থেকে ২৩ জন এবং গাজীপুর জেলা কারাগার থেকে ২৭ জনসহ মোট ৫০ জন আসামিকে একটি প্রিজনভ্যানে করে আদালতে নিচ্ছিল পুলিশ। পরে ভ্যান থেকে হাতকড়া পড়া অবস্থায় একত্রে সকলকে নামিয়ে হাজতে নেয়ার সময় ভিড়ের মধ্যে কৌশলে আসামি সবুজ হাতকড়া খুলে পালিয়ে যায়। হাজতে নেয়ার পর আসামি গণনাকালে একজন আসামি পাওয়া যায়নি। পরে খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে আসামিদের মধ্যে সবুজ নেই। এরপর পুলিশ তার সন্ধানে পুরো এলাকায় অভিযান শুরু করে। সোমবার বিকেল পর্যন্ত পুলিশ তাকে গ্রেফতার করতে পারেনি। এ ব্যাপারে গাজীপুর সদর থানায় আসামি পলায়নের একটি মামলা করা হয়েছে।

মধুরঢ়ঁৎব০২.লঢ়ম

পুলিশ জানায়, পলাতক আসামির বিরুদ্ধে জয়দেবপুর থানায় ২০০৯ সালের অস্ত্র আইনের একটি মামলায় সোমবার কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ থেকে আদালতে হাজিরা দিতে নেয়া হচ্ছিল। তার বিরুদ্ধে লাকসাম রেলওয়ে থানায় ২০১১ সালে বিশেষ ক্ষমতা আইনে একটি মামলাসহ ২০১৫ সালে রেলওয়ে থানার আরও একটি মামলা রয়েছে।

কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২-এর জেলার মো. বাহারুল ইসলাম জানান, আসামি সবুজকে গত বছরের ২২ অক্টোবর গাজীপুর জেলা কারাগার থেকে কাশিমপুর কারাগারে স্থানান্তরিত করা হয়। সোমবার সকালে সবুজসহ বিভিন্ন মামলার ২৩ জন আসামিকে হাজিরা দিতে প্রিজনভ্যানে করে গাজীপুর মেট্রোপলিটন আদালতে পাঠানো হয়।

গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মো. আনোয়ার হোসেন জানান, ঘটনা তদন্তে অ্যাসিস্টেন্ট কমিশনার (প্রসিকিউশন) মো. আহসান হাবীবকে দায়িত্ব দিয়ে এক সদস্যের একটি কমিটি করা হয়েছে। তদন্ত কমিটিকে সাত কর্ম দিবসের মধ্যে রিপোর্ট দিতে বলা হয়েছে।

খবর২৪ঘন্টা/নই

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST