1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
হল না ছাড়লে কঠোর ব্যবস্থা নেবে প্রশাসন - খবর ২৪ ঘণ্টা
সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫, ১০:১৯ পূর্বাহ্ন

হল না ছাড়লে কঠোর ব্যবস্থা নেবে প্রশাসন

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ৬ নভেম্বর, ২০১৯

খবর২ ৪ঘণ্টা,  ডেস্ক:  অনির্দিষ্টকালের বন্ধ ঘোষণার পরও ক্যাম্পাস ছেড়ে না যাওয়ায় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। হল ছাড়ার সময়সীমা কয়েক দফা পিছিয়েও তাতে কর্ণপাত না করায় পুলিশ ডেকে হলে হলে তল্লাশি চালিয়ে শিক্ষার্থীদের বের করে দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা। আজ বেলা ২টার দিকে হল প্রভোস্ট কমিটির বৈঠক শেষে কমিটির সভাপতি অধ্যাপক বশির আহমেদ এই হুঁশিয়ারি দেন।

তিনি বলেন, সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী গতকাল বিকাল সাড়ে ৫টায় মধ্যে হল ছাড়ার নির্দেশ  দেয়া হয়েছিল। দূর-দূরান্তের শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনা করে ওই নির্দেশনা শিথিল করা হয়। তিনি দাবি করেন, ইতিমধ্যে ছাত্রীদের হল খালি হয়ে গেছে। ছাত্র হলে অনেকেই এখনও অবস্থান করছে। তাদের  বেলা সাড়ে ৩টার মধ্যে হল ছাড়তে হবে।

তা না হলে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেয়া হবে। হলসংলগ্ন খাবার  দোকানগুলো বন্ধ রাখারও নির্দেশ দেয়া হয়েছে বলে জানান ভিসিপন্থি এই শিক্ষক।

এর আগে মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেটের জরুরি এক সভা শেষে অনির্দিষ্টকালের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করা হয়। প্রথমে বিকাল সাড়ে ৪টার মধ্যে হল ছাড়ার নির্দেশের কথা জানান ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার রহিমা কানিজ। পরে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন জারি করা এক বিজ্ঞপ্তিতে বিকাল সাড়ে ৫টার মধ্যে হল ছাড়ার নির্দেশ দেয়। এই নির্দেশের পর শিক্ষার্থীরা হল ছাড়তে শুরু করলেও অনেকেই  থেকে যান এবং গভীর রাত পর্যন্ত আন্দোলনে অংশ নেন। পরে বুধবার সকাল থেকে আবার আন্দোলন শুরু করেন শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।

উল্লেখ্য, দুর্নীতির অভিযোগে ভিসি অধ্যাপক ফারজানা ইসলামের বিরুদ্ধে প্রায় তিন মাস ধরে আন্দোলন চলছে। অক্টোবরের শেষ থেকে আন্দোলনকারীরা  প্রশাসনিক ভবন অবরোধ এবং সর্বাত্মক ধর্মঘট পালন করছিলেন। ফলে কার্যালয়ে যেতে পারছিলেন না উপাচার্য। মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে আন্দোলনকারী শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালায় বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। হামলায় শিক্ষক-সাংবাদিকসহ অন্তত ৩০ জন আহত হন। পরে এক জরুরি সিন্ডিকেট সভায় অনির্দিষ্টকালে জন্য বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধের ঘোষণা দেয়া হয়।

খবর ২৪ঘণ্টা/ জেএন

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST