1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
সাংবাদিক মুশফিককে সুনামগঞ্জ থেকে উদ্ধার - খবর ২৪ ঘণ্টা
শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:১৩ পূর্বাহ্ন

সাংবাদিক মুশফিককে সুনামগঞ্জ থেকে উদ্ধার

  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ৬ আগস্ট, ২০১৯

খবর২৪ঘণ্টা  ডেস্ক: ঢাকার গুলশান থেকে অপহৃত মোহনা টেলিভিশনের সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার মুশফিকুর রহমানকে সুনামগঞ্জের গৌবিনপুর গ্রাম থেকে মঙ্গলবার (৬ আগস্ট) ভোরে উদ্ধার করা হয়েছে।

পুলিশ ও উদ্ধারকারীরা জানায়, আজ  মঙ্গলবার ভোরে গৌবিনপুর গ্রামের সুনামগঞ্জ-সিলেট সড়কে বাঁচাও বাঁচাও বলে চিৎকার করে দৌড়াচ্ছিলেন মুশফিক। এসময় গ্রামের মসজিদের ইমাম তাকে আশ্রয় দিয়ে এলাকাবাসী ও সদর থানার পুলিশকে খবর দেন। পরে সদর  থানার এসআই  জিন্নাতুল ইসলাম ও মোহনা টেলিভিশনের স্থানীয় প্রতিনিধি কুলেন্দু শেখর দাস তাকে উদ্ধার করে সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা করান। সাংবাদিক মুশফিকুর রহমানের শারীরিক অবস্থা এখন কিছুটা উন্নতির দিকে বলে জানিয়েছেন জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক।

উল্লেখ্য, গত ৩ আগস্ট বিকালে মোহনা টেলিভিশনের সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার মুশফিকুর রহমান গুলশান থেকে মিরপুরের  বাসায় ফেরার পথে নিখোঁজ হন। সোমবার (৫ আগস্ট) তাকে উদ্ধারের দাবিতে সুনামগঞ্জসহ সারাদেশে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন গণমাধ্যমের কর্মীরা। গৌবিনপুর গ্রামের স্থানীয় গণমাধ্যম কর্মী ফুয়াদ মনি বলেন, ‘মঙ্গলবার ভোর চারটার দিকে গোবিনপুর এলাকার রাস্তার ওপরে তিনি বাঁচাও বাঁচাও বলে চিৎকার করছিলেন।’ মোহনা টেলিভিশনের সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি কুলেন্দু শেখর দাস বলেন, ‘গৌবিনপুর গ্রামের একটি মসজিদ থেকে মুশফিককে সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছে।’

সাংবাদিক মুশফিকুর রহমান বলেন, ‘৩ আগস্ট গুলশান গোল চত্বরের একটি হোটেলে তার মামার সঙ্গে নাস্তা খান। এরপর মিরপুরে নিজের বাসায় যাওয়ার জন্য বাসে ওঠেন। কিন্তু বাসে ওঠার পর তিনি বুঝতে পারেন যে, বাসটি মিরপুরের নয়। এক পর্যায়ে বাসের লোকজন তার মুখে পানি জাতীয় কিছু স্প্রে করে। এরপর তিনি আর কিছু বলতে পারেননি। জ্ঞান ফিরলে মুশফিক বুঝতে পারেন, তাকে অপহরণ করা হয়েছে। অপহরণকারীরা তাকে অনেক মারপিট করেছে। মারপিটের একপর্যায়ে গুলি করে হত্যা করার হুমকি দেয়। পানি খেতে চাইলে অপহরণকারীরা তাকে পানি খেতে দেয়নি। গত কয়েক দিনে তাকে কেক ও পেয়ারা খেতে দেওয়া হয়েছে। ’

সুনামগঞ্জ সদর থানার এসআই মো. জিন্নাতুল ইসলাম বলেন, ‘মুশফিকুর রহমানকে গৌবিনপুর এলাকা থেকে উদ্ধার করে হাসপালে নিয়ে আসা হয়েছে। পুলিশ ধারণা করছে যে, তাকে কেউ অপহরণ করে এনে এখানে ফেলে রেখে গেছে। মুশফিকুর রহমানের গ্রামের বাড়ি কুমিল্লার দাউদকান্দি থানার চরবোয়ালী ফকির বাড়ি। ’

খবর২৪ঘণ্টা, জেএন

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST