1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
সন্তানের বৈধতা নিরূপণ সংক্রান্ত আইনের ধারা চ্যালেঞ্জ করে রিট - খবর ২৪ ঘণ্টা
শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:৫৮ অপরাহ্ন

সন্তানের বৈধতা নিরূপণ সংক্রান্ত আইনের ধারা চ্যালেঞ্জ করে রিট

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ৯ মারচ, ২০২০

খবর২৪ঘন্টা নিউজ ডেস্ক: সন্তানের বৈধতা ও অবৈধতা নিরূপণ সংক্রান্ত সাক্ষ্য আইনের ১১২ ধারা অসাংবিধানিক ঘোষণা করার নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট করা হয়েছে। সোমবার হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় অ্যাডভোকেট ইশরাত হাসান রিটটি করেন।

রিটে আইন মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং লেজিসলেটিভ ও ড্রাফটিং বিভাগের সচিবকে বিবাদী করা হয়েছে।

ওই সাক্ষ্য আইনের ১১২ ধারায় বলা হয়েছে, ‘কোনো ব্যক্তির মাতার সঙ্গে এক ব্যক্তির আইনসিদ্ধ বিবাহ চালু থাকাকালে অথবা বিবাহ বিচ্ছেদের পর ২৮০ দিনের মধ্যে তার মাতা অবিবাহিত থাকাকালে যদি তার জন্ম হয়ে থাকে এবং যদি প্রতীয়মান না হয় যে, ওই ব্যক্তি যখন মাতৃগর্ভে এসে থাকতে পারে অনুরূপ কোনো সময়ে বিবাহিত পক্ষদ্বয়ের পরস্পরের মধ্যে মিলনের পথ উন্মুক্ত ছিল না, তবে জন্মের বিষয় দ্বারা অবশ্যই চূড়ান্তভাবে প্রমাণিত হবে যে সে তার মাতার সঙ্গে বিবাহিত উক্ত ব্যক্তির সন্তান।’

আইনজীবী ইশরাত হাসান বলেন, ‘সন্তানের পিতৃত্ব ও মাতৃত্ব পরীক্ষা হতেই পারে। কিন্তু বৈধতা বা অবৈধ ঘোষণা দেয়ার ব্যাপারটি একেবারেই অবান্তর। এর মাধ্যমে বৈধ ও অবৈধ সন্তানের মধ্যে পার্থক্য সৃষ্টি হয়। কোনো সন্তান যদি আদালতের মাধ্যমে বৈধ প্রমাণিত না হয় তবে তাকে সারাজীবন অবৈধ সন্তানের উপাধি নিয়ে নিগৃহীত হতে হবে, সমাজের কাছে ছোট হতে হবে, যা একেবারেই কাম্য নয়। ধর্ষণের ফলে সন্তান জন্মগ্রহণ করতে পারে। মুক্তিযুদ্ধের সময় এরকম অসংখ্য ঘটনার নজির রয়েছে। এ ছাড়া বাবা-মায়ের সিদ্ধান্তের জন্য একটি নিষ্পাপ শিশুকে অপমান করা যেতে পারে না।’

তিনি আরও বলেন, ‘১৮৭২ সালের পুরাতন আইন, যা ব্রিটিশ আমলে করা হয়েছে এবং তা বর্তমান যুগের জন্য একেবারেই অনুপযুক্ত। যেখানে বর্তমানে ডিএনএ টেস্টের সুযোগ রয়েছে। এই আইন সংবিধানের ২৭, ২৮ ও ৩২ অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক এবং এটি অদ্ভুত ও বৈষম্যমূলক। এ ছাড়া ইউনিভার্সেল ডিক্লারেশন অব হিউম্যান রাইটসের পরিপন্থী। এ কারণেই রিট করেছি।’

খবর২৪ঘন্টা/নই

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST