1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
শেরপুরে মাদক সেবনে বাঁধা দেয়ায় হোটেল ম্যানেজারকে মারপিট - খবর ২৪ ঘণ্টা
বৃহস্পতিবার, ০৯ জানয়ারী ২০২৫, ০৪:০১ পূর্বাহ্ন

শেরপুরে মাদক সেবনে বাঁধা দেয়ায় হোটেল ম্যানেজারকে মারপিট

  • প্রকাশের সময় : বৃস্পতিবার, ১২ মারচ, ২০২০

শেরপুর(বগুড়া)প্রতিনিধি: বগুড়ার শেরপুরে ধুনটমোড় এলাকায় মাদক সেবনে নিষেধ করায় সালাউদ্দিন(৩২) নামের এক হোটেলের ম্যানেজারকে মারপিটের ঘটনায় মাদকসেবী জয়(১৯), নিরব (১৮), রিফাত (১৮) ও শুকুর (১৯) এর বিরুদ্ধে অভিযোগ দিলে শেরপুর থানা পুলিশ তাদের আটক করে থানায় নিয়ে আসে। পরবর্তীতে কোন মিমাংশা ছাড়াই শাহবন্দেগী ইউনিয়ন বিএনপি নেতা ও ইউপি সদস্যের তদবিরে গত ১১ মার্চ বুধবার রাতে অনৈতিক সুবিধা নিয়ে তাদের ছেড়ে দেয়া হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ওই ম্যানেজার নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে।
জানা যায়, শেরপুর পৌর শহরের ধুনটমোড় এলাকায় ভান্ডারী আবাসিক হোটেলে নঁওগা জেলার মান্দা উপজেলার হাটোইর গ্রামের ছামসুল মোল্লার ছেলে সালাউদ্দিন দীর্ঘদিন ধরে সততার সাথে ম্যানেজার পদে কাজ করে আসছিল। বেশ কিছুদিন আগে শাহবন্দেগী ইউনিয়নের ফজলুল ড্রাইভারের ছেলে জয়, আলাউদ্দিনের ছেলে নিরব ও তাদের সহকর্মী রিফাত এবং শুকুর ভান্ডারী হোটেলে মাদকসেবন করার জন্য যায়। এতে হোটেলের ম্যানেজার সালাউদ্দিন তাদের নিষেধ করলে তার উপর মাদকসেবীরা চড়াও হয় এবং অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে মারপিটের হুমকি দিয়ে চলে যায়। এরই জের ধরে গত ১০ মার্চ মঙ্গলবার বিকেলে সালাউদ্দিনকে একা পেয়ে বেদম মারপিট করে রক্তাক্ত জখম করে। এ বিষয়ে শেরপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দেয় আহত ওই হোটেল ম্যানেজার।
এ অভিযোগের প্রেক্ষিতে শেরপুর থানা পুলিশের উপ-পুলিশ পরিদর্শক(এসআই) আতিকুর রহমান ১১ মার্চ বৃহস্পতিবার বিকালে খন্দকারটোলা এলাকা থেকে জয়(১৯), নিরব (১৮), রিফাত (১৮) ও শুকুর (১৯) আটক করে থানায় নিয়ে আসে। এদিকে থানায় আটক জয় শাহবন্দেগী ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য বিএনপি নেতা খন্দকার টোলা এলাকার ইউপি সদস্য মাহমুদুল হাসান লিটনের ভাতিজা হওয়ায় সুবাধে কোন প্রকার আপোষ-মিমাংশা ছাড়াই ওইদিন রাতেই তাদেরকে থানা থেকে ছেড়ে দেয় পুলিশ। এমন ঘটনায় হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়ে বাদি সালাউদ্দিন।
এ ব্যাপারে বাদি হোটেল ম্যানেজার সালাউদ্দিন জানান, মারপিটের ঘটনায় শেরপুর থানায় অভিযোগ দিয়েছি। আসামীও আটক করেছিলেন এসআই আতিক। কিন্তু কোন কারনে তাদের ছেড়ে দেয়া হয়েছে তা বুঝতে পারলাম না। থানায় অভিযোগ দিয়েও আমি প্রতিকার পেলামনা। বিষয়টা বুঝতে পারলাম না।
এ ব্যাপারে শেরপুর থানার পুলিশ (তদন্ত) আবুল কালাম আজাদ বলেন, অভিযোগের প্রেক্ষিতে আসামীদের আটক করা হয়েছিল। উভয় পক্ষের লোকজন থানায় এসে মিমাংশা হওয়ায় তাদের ছেড়ে দেয়া হয়েছে।

খবর২৪ঘন্টা/নই

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST