1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
শিশুটিকে ছুঁয়েও দেখল না কেউ, বাবার কোলেই মৃত্যু! - খবর ২৪ ঘণ্টা
রবিবার, ০৫ জানয়ারী ২০২৫, ০৭:০১ পূর্বাহ্ন

শিশুটিকে ছুঁয়েও দেখল না কেউ, বাবার কোলেই মৃত্যু!

  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ৩০ জুন, ২০২০

খবর২৪ঘন্টা আন্তর্জাতিক ডেস্ক: হাসপাতাল চত্বরে শুয়ে হাউমাউ করে কাঁদছিলেন প্রেমচাঁদ। কোলে নিষ্প্রাণ হয়ে পড়ে ছিল তার এক বছরের সন্তান। পাশে বসে তার স্ত্রী আশা দেবীও সমানে কেঁদে যাচ্ছিলেন। রোববার বিকেলে এমনই এক হৃদয়বিদারক দৃশ্য দেখা গেল ভারতের উত্তরপ্রদেশের কনৌজের একটি হাসপাতালের চত্বরে।

কয়েক দিন ধরে শিশুটির জ্বর। গলাও ফুলে উঠেছিল। ছেলেকে নিয়ে প্রেমচাঁদ ও তার স্ত্রী ছুটে গিয়েছিলেন কনৌজের সরকারি হাসপাতালে। তাদের অভিযোগ, চিকিত্সকরা শিশুটিকে ছুঁয়েও দেখেননি। উল্টো প্রেমচাঁদকে বলেছেন, এখানে কিছু করা সম্ভব নয়। কানপুরের হাসপাতালে শিশুটিকে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেয়া হয়।

যদিও চিকিত্সক এবং হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ প্রেমচাঁদের এই অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছেন। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দাবি, ওই দিন বিকেল সোয়া ৪টার দিকে শিশুটিকে নিয়ে আসেন তার বাবা-মা। শিশুটির অবস্থা খুবই আশঙ্কাজনক ছিল। সঙ্গে সঙ্গেই শিশুটিকে জরুরি বিভাগে ভর্তি করা হয়।

প্রাথমিক চিকিত্সার পর খবর দেয়া হয় শিশুরোগ বিশেষজ্ঞকে। কিন্তু ততক্ষণে আধা ঘণ্টা কেটে যায়। এই সময়ের মধ্যে মারা যায় শিশুটি।

হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছে, শিশুটিকে বাঁচানোর যথাসাধ্য চেষ্টা করা হয়েছিল। এখানে গাফিলতির কোনও প্রশ্নই ওঠে না। কিন্তু প্রেমচাঁদের অভিযোগ, প্রথমে চিকিত্সকরা ছেলেকে ছুঁয়ে দেখতেই চাননি। হাসপাতালেই বেশ কিছু লোক ঘটনাটির ভিডিও করতে থাকায় চিকিত্সকরা ছেলেকে পরীক্ষা করা শুরু করেন।

তিনি বলেন, আমাদের আধা ঘণ্টা অপেক্ষা করানো হয়েছিল। তারপর ছেলেকে কানপুরে নিয়ে যেতে বলেন চিকিত্সকরা। আমি গরিব মানুষ। টাকা নেই। আর কী করতে পারতাম! আনন্দবাজার।

খবর২৪ঘন্টা/নই

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST