1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
রুয়েট ছাত্রীকে অটোতে শ্লীলতাহানী, সেই চালক আটক, অটোরিক্সা জব্দ - খবর ২৪ ঘণ্টা
রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:০১ অপরাহ্ন

রুয়েট ছাত্রীকে অটোতে শ্লীলতাহানী, সেই চালক আটক, অটোরিক্সা জব্দ

  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২৭ আগস্ট, ২০১৯

নিজস্ব প্রতিবেদক:
রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী সানজিদাকে অটোরিক্সায় বখাটে কর্তৃক শ্লীলতাহানীর অভিযোগে দায়ের হওয়া মামলায় সেই অটোরিক্সা চালককে আটক করেছে পুলিশ। আটক অটোরিক্সা চালক নগরীর রাজপাড়া থানার ভেড়িপাড়া মোড় এলাকার মৃত আমান উল্লাহর ছেলে শামসু ডলার ওরফে সুমন (৩৫)। মঙ্গলবার বোয়ালিয়া মডেল থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করে। আরএমপির মুখপাত্র অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার গোলাম রুহুল কুদ্দুস স্বাক্ষরিত গণমাধ্যমে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, পুলিশের তদন্তকালে প্রাপ্ত তথ্য প্রমাণ ও প্রত্যক্ষদর্শী

সাক্ষীর প্রদত্ত তথ্যের ভিত্তিতে প্রাথমিক ভাবে জানা গেছে, অটোরিক্সা চালক আসামী মামলার ঘটনার সাথে সরাসরি জড়িত ছিল। ওই ঘটনায় ব্যবহৃত অটোরিক্সাটি জব্দ করা হয়। যার রেজিঃ নং-রা.সি.ক-খ-৮২৩, ২০১৮-২০১৯, পিছনে সাদা রং দিয়ে বড় করে ‘আল্লাহু আকবার, সাদিয়া, তাওসিক পরিবহণ, নামাজ কায়েম করুন’ লিখা আছে। আসামীকে আদালতে প্রেরণ করে ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করা হযেছে।
উল্লেখ্য, রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীকে অটোরিক্সার মধ্যে শ্লীলতাহানী করে ফেলে দেওয়ার ঘটনায় গত মঙ্গলবার থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।

নগরীর বোয়ালিয়া মডেল থানায় রুয়েটের ইলেকট্রিক্যাল এন্ড কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ভুক্তভোগী ছাত্রী সানজিদা বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ৫ জনকে আসামী করে মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় অজ্ঞাতনামা ৪ জন ও অটোরিক্সাকে আসামী করা হয়। উল্লেখ্য, গত ১৯ আগস্ট সোমবার ভুক্তভোগী ওই শিক্ষার্থী রুয়েট ক্যাম্পাস থেকে

ওই ছাত্রীর ফেসবুক স্ট্যাটাস

বাসায় ফেরার সময় অটোরিক্সায় শ্লীলতাহানীর শিকার হয়। পরে তিনি তার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে লেখেন, আমার বাসা নগরীর উপশহর এলাকায়। বাসা দূর বলে আমি সাধারণত রুয়েট থেকে রেলগেইট পর্যন্ত অটোতে আসি। আজকেও প্রতিদিনের মতো অটো নিলাম। সাথে ছিল দুইজন অপরিচিত রুয়েটিয়ান ভাইয়া আর একজন ভদ্রলোক। রুয়েটিয়ান ভাইয়া দুইজন চিশতিয়ার সামনে নেমে গেলেন। ভদ্রা পার হয়ে

কিছুদূর যাওয়ার পর হঠাৎ অটোওয়ালা অটো থামিয়ে দিলো, সামনে থাকা ভদ্রলোককে বললো, আপনি নেমে যান নিজস্ব লোক তুলবো। আমি কিছু বুঝে উঠার আগেই ওই ভদ্রলোককে জোরপূর্বক নামিয়ে চারজন গুন্ডা উঠলে অটো চালানো শুরু হলে গেল। ভদ্রা থেকে রেল স্টেশন পর্যন্ত রাস্তা মোটামুটি নির্জন, ইচ্ছামত সেই চারজন আমাকে স্পর্শ করা শুরু করলো। হাজারবার অটো থামানোর জন্য চিৎকার করলেও অটোওয়ালা পশুর মত হাসতে থাকলো। পরে নগরভবনের সামনে পুলিশ দাড়া থাকতে দেখে ভয় পেয়ে তারা অটো

থেকে ধাক্কা মেরে আমাকে ফেলে দিয়ে তারা দ্রত চলে গেল। যতক্ষনে নিজের পায়ে দাঁড় হতে পেরেছি ততক্ষণে অটো বহুদূর। কাহিনীটা শুধু শেয়ার করলাম। এইটা বাংলাদেশ, কোনো বিচারের আশা আমি করিনা। বি.দ্র: দিয়ে লেখেন অনেকের মনে প্রশ্ন থাকতে পারে, আমার পোশাক কি ছিল? সাধারণ বাঙ্গালীর মতো সালোয়ার কামিজ।

আর/এস

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST