নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্যাথলজি বিভাগের দুই সহকারীর করোনা পজিটিভ হওয়ার কারণে ল্যাব লকডাউন করে পরীক্ষা-নিরীক্ষা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আর এতেই ভোগান্তির মধ্যে পড়েছেন করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও চিকিৎসা নিতে আসা রোগী ও তাদের স্বজনরা। চিকিৎসা নিতে আসা ও রোগী-স্বজনদের পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য যেতে হচ্ছে বাইরে ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে। যদিও করোনা পরিস্থিতির এই ভয়াবহ অবস্থার মধ্যে রাজশাহী মহানগরীর ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো তাদের কার্যক্রম সিমিত আকারে পরিচালনা করছে। আর মধ্যেই দুই সহকারীর করোনা পজিটিভ হওয়ার কারনে ল্যাবের কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। আর এতে
আরো সমস্যার মধ্যে পড়েছেন রোগীরা। তবে করোনা পরীক্ষার পিসিআর ল্যাবের কার্যক্রম স্বাভাবিক রয়েছে। প্রতিদিনই পরীক্ষা চলবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত সোমবার ও মঙ্গলবার পর পর দুই দিন রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্যাথলজি বিভাগের দুই সহকারী করোনা পজিটিভ হয়। দুই সহকারীর করোনা শনাক্তের পর কর্তৃপক্ষ প্যাথলজির কার্যক্রম ৪ দিনের জন্য বন্ধ করে দিয়েছে। আগামী ৪ দিন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ও চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের বাইরের বেসরকারী ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের উপর ভরসা করতে হবে। বাইরে গিয়ে প্রয়োজনীয় পরীক্ষা করাতে হবে রোগীদের। স্বাভাবিক সময়ে হাসপাতালের সরকারী প্যাথলজি খোলা থাকলেও রোগী ধরা দালালরা রোগীদের বাইরের ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে নিয়ে যায়। বাইরের নি¤œমাণের ডায়াগনস্টিক সেন্টারে নিয়ে গিয়ে পরীক্ষার ন্যার্য্য মূল্যের চেয়েও কয়েকগুণ বেশি টাকা আদায় করে। আর এ সময় সরকারী হাসপাতালের প্যাথলজি নষ্ট হওয়ার সুযোগে তারা আরো বেপরোয়া হয়ে উঠবে।
মঙ্গলবার রাতে প্যাথলজি লকডাউন ঘোষণার পর থেকেই বিশেষ করে বুধবার দিনের বেলা বহির্বিভাগ
ও হাসপাতালের ইনডোরে চিকিৎসা নেয়া রোগীরা পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য বাইরে যায়। আর অনেকে লকডাউনের খবর না জেনেই প্যাথলজির সামনে গিয়ে ভোগান্তির মধ্যে পড়েন। বুধবার সকাল থেকে দালালরাও প্যাথলজির আশপাশ থেকে অনেক রোগীকে বাইরের নি¤œমাণের ডায়াগনস্টিক সেন্টারে নিয়ে যায়। সেখানে নিয়ে যাওয়ার পর তারা রোগীদের থেকে বেশি অর্থ আদায় করে।
প্রত্যক্ষদর্শী কয়েকজন বলেন, অনেকেই প্যাথলজি বন্ধের বিষয়টি না জেনে সেখানে গিয়ে হয়রানির মধ্যে পড়েন। অনেক রোগীকেই প্যাথলজিতে গিয়ে ঘুরে আসতে দেখা গেছে। আর দালালরা সেই সুযোগকেই কাজে লাগিয়ে রোগীদের বাইরে নিয়ে গিয়ে পরীক্ষার নামে অর্থ হাতিয়ে নেই।
রামেক হাসপাতালের উপ-পরিচালক ডা. সাইফুল ফেরদৌস বলেন, প্যাথলজির দুই সহকারীর করোনা শনাক্ত হওয়ার পর ৪ দিনের জন্য লকডাউন ঘোষণা করে প্যাথলজির কার্র্র্র্র্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। চারদিন পরে আবার প্যাথলজিতে পরীক্ষা-নিরীক্ষা শুরু হবে। তবে করোনা পরীক্ষার পিসিআর ল্যাবের কার্যক্রম চলবে।
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্যাথলজি বিভাগের দুই সহকারীর করোনা পজিটিভ হওয়ার কারণে ল্যাব লকডাউন করে পরীক্ষা-নিরীক্ষা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আর এতেই ভোগান্তির মধ্যে পড়েছেন করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও চিকিৎসা নিতে আসা রোগী ও তাদের স্বজনরা। চিকিৎসা নিতে আসা ও রোগী-স্বজনদের পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য যেতে হচ্ছে বাইরে ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে।
যদিও করোনা পরিস্থিতির এই ভয়াবহ অবস্থার মধ্যে রাজশাহী মহানগরীর ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো তাদের কার্যক্রম সিমিত আকারে পরিচালনা করছে। আর মধ্যেই দুই সহকারীর করোনা পজিটিভ হওয়ার কারনে ল্যাবের কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। আর এতে আরো সমস্যার মধ্যে পড়েছেন রোগীরা। তবে করোনা পরীক্ষার পিসিআর ল্যাবের কার্যক্রম স্বাভাবিক রয়েছে। প্রতিদিনই পরীক্ষা চলবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত সোমবার ও মঙ্গলবার পর পর দুই দিন রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্যাথলজি বিভাগের দুই সহকারী করোনা পজিটিভ হয়। দুই সহকারীর করোনা শনাক্তের পর কর্তৃপক্ষ প্যাথলজির কার্যক্রম ৪ দিনের জন্য বন্ধ করে দিয়েছে। আগামী ৪ দিন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ও চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের বাইরের বেসরকারী ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের উপর ভরসা করতে হবে। বাইরে গিয়ে প্রয়োজনীয় পরীক্ষা করাতে হবে রোগীদের। স্বাভাবিক সময়ে হাসপাতালের সরকারী প্যাথলজি খোলা থাকলেও রোগী ধরা দালালরা
রোগীদের বাইরের ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে নিয়ে যায়। বাইরের নিম্নমাণের ডায়াগনস্টিক সেন্টারে নিয়ে গিয়ে পরীক্ষার ন্যার্য্য মূল্যের চেয়েও কয়েকগুণ বেশি টাকা আদায় করে। আর এ সময় সরকারী হাসপাতালের প্যাথলজি নষ্ট হওয়ার সুযোগে তারা আরো বেপরোয়া হয়ে উঠবে।
মঙ্গলবার রাতে প্যাথলজি লকডাউন ঘোষণার পর থেকেই বিশেষ করে বুধবার দিনের বেলা বহির্বিভাগ ও হাসপাতালের ইনডোরে চিকিৎসা নেয়া রোগীরা পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য বাইরে যায়। আর অনেকে লকডাউনের খবর না জেনেই প্যাথলজির সামনে গিয়ে ভোগান্তির মধ্যে পড়েন। বুধবার সকাল থেকে দালালরাও প্যাথলজির আশপাশ থেকে অনেক রোগীকে বাইরের নিম্নমাণের ডায়াগনস্টিক সেন্টারে নিয়ে যায়। সেখানে নিয়ে যাওয়ার পর তারা রোগীদের থেকে বেশি অর্থ আদায় করে।
প্রত্যক্ষদর্শী কয়েকজন বলেন, অনেকেই প্যাথলজি বন্ধের বিষয়টি না জেনে সেখানে গিয়ে হয়রানির মধ্যে পড়েন। অনেক রোগীকেই প্যাথলজিতে গিয়ে ঘুরে আসতে দেখা গেছে। আর দালালরা সেই সুযোগকেই কাজে লাগিয়ে রোগীদের বাইরে নিয়ে গিয়ে পরীক্ষার নামে অর্থ হাতিয়ে নেই।
রামেক হাসপাতালের উপ-পরিচালক ডা. সাইফুল ফেরদৌস বলেন, প্যাথলজির দুই সহকারীর করোনা শনাক্ত হওয়ার পর ৪ দিনের জন্য লকডাউন ঘোষণা করে প্যাথলজির কার্র্র্র্র্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। চারদিন পরে আবার প্যাথলজিতে পরীক্ষা-নিরীক্ষা শুরু হবে। তবে করোনা পরীক্ষার পিসিআর ল্যাবের কার্যক্রম চলবে।
এমকে