1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মেয়র নির্বাচিত হলেন লিটন - খবর ২৪ ঘণ্টা
রবিবার, ১১ মে ২০২৫, ০৯:৩৭ পূর্বাহ্ন

রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মেয়র নির্বাচিত হলেন লিটন

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ৩০ জুলাই, ২০১৮

নিজস্ব প্রতিবেদক :

রাজশাহী সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন আ’লীগ দলীয় প্রার্থী এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন। তিনি নৌকা প্রতীকে ১৩৮ টি কেন্দ্রে মোট ভোট পেয়েছেন ১ লাখ ৬৬ হাজার ৩৯৪ ও তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি দলীয় মেয়র প্রার্থী মোহাম্ম মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল ধানের শীষ প্রতীকে পেয়েছেন ৭৮ হাজার ৪৯২ ভোট। ৮৭ হাজার ৯০২ ভোট বেশি পেয়ে নগর পিতা নির্বাচিত হয়েছেন এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন।

এর আগে সোমবার সকাল ৮টা থেকে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। সকাল সোয়া ৮টার দিকে নগরীর উপশহর টাউন হাইস্কুল কেন্দ্রে ভোট দেন আ’লীগের মেয়র প্রার্থী খায়রুজ্জামান লিটন। ভোট দেওয়ার পর তিনি নিজের জয়ের ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। এ সময় তার সাথে ছিলেন, নগর আ’লীগের সহসভাপতি ও তার সহধর্মিণী শাহিন আক্তার রেনী এবং তার মেয়ে অর্ণা জামান। তিনি ৬০ থেকে ৭০ হাজার বেশি ভোট পেয়ে নির্বাচিত হওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করেন। একই কেন্দ্রে বিএনপি দলীয় মেয়র প্রার্থী মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল ভোট দিতে আসার কথা থাকলেও তিনি ভোট দিতে আসেন নি। সবশেষে তিনি নিজের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেননি। পরে তিনি সাংবাদিকদের জানান, বিপন্ন গনতন্ত্রের কারণে তিনি ভোট দেননি।
দু’একটি পৃথক ঘটনা ছাড়া ভোট শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হয়। একযোগে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোট অনুষ্ঠিত হয়। ভোট গ্রহণের পর চলে গননা। গণনা শেষে আ’লীগ প্রার্থী লিটনকে বিপুল ভোটে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। ভোট পরবর্তী গতকাল সোমবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে আ’লীগের দলীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে ভোট সুষ্ঠ ও শান্তিপূর্ণ হয়েছে দাবি করা হয়। তখনি তিনি বলেন, জয় ও পরাজয় মেনে নেওয়া হবে। এবার প্রথমবারের মতো রাসিক নির্বাচনের দুটি কেন্দ্রে ইভিএম ব্যবহার করা হয়। এর আগে গত ৩০ মে রাজশাহী, সিলেট ও বরিশাল সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের তপসিল ঘোষণা করেন নির্বাচন কমিশন। ২৮ জুনের মধ্যে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হয়। ১ ও ২ জুলাই বাছাই ও ৯ জুলাই প্রার্থীতা প্রত্যাহারের সময় ছিল।

১০ জুলাই প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়। ১১ জুলাই থেকে ২৮ জুলাই মধ্যরাত পর্যন্ত প্রচার প্রচারণা চলে। এরপর নির্বাচন উপলক্ষে যেকোন অপ্রিতীকর ঘটনা এড়াতে ৪০০ র‌্যাব সদস্য, ১৯ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়। ভোটের দিন ৩ হাজারের অধিক পুলিশ সদস্য মাঠে কাজ করে। উল্লেখ্য, এবারের রাসিক নির্বাচনে মেয়রপদে ৫ জন, সাধারণ কাউন্সিলর ১৬০ জন এবং সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে ৫২ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। সিটিতে মোট ভোটার ছিল ৩ লাখ ১৮ হাজার ১৩৮ জন। এর মধ্যে নারী ভোটার ১ লাখ ৬২ হাজার ৫৩ জন এবং পুরুষ ১ লাখ ৫৬ হাজার ৮৫ জন।

খবর২৪ঘণ্টা/এমকে

পোস্টটি শেয়ার করুন

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By Khobor24ghonta Team