1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
রাজশাহী গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজে পিঠা উৎসব - খবর ২৪ ঘণ্টা
বৃহস্পতিবার, ০৯ জানয়ারী ২০২৫, ০৯:১২ অপরাহ্ন

রাজশাহী গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজে পিঠা উৎসব

  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ২৭ জানুয়ারী, ২০১৯

নিজস্ব প্রতিবেদক :
রাজশাহী মাদার বখ্শ্ গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজে দিনব্যাপি পিঠা উৎসব শুরু হয়েছে। আজ রোববার সকালে ফিতা কেটে এর উদ্বোধন করা হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন প্রাক্তন বোর্ড চেয়ারম্যান শিরিন সুফিয়া খানম। প্রধান অতিথি ছিলেন রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রফিকুল ইসলাম সেখ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাদার বখ্শ্ গার্হস্থ অর্থনীতি কলেজের অধ্যক্ষ সালমা শাহাদাত। আরও উপস্থিত ছিলেন পিঠা উৎসব কমিটির আহবায়ক প্রভাষক খন্দকার রোজিনা রউফসহ অত্র কলেজের সকল শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা কর্মচারী ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে অতিথিবৃন্দ। পিঠা উৎসবে মাদার বখ্শ্ গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজ একাদশ শ্রেণি, দ্বাদশ

শ্রেণি,অনার্স প্রথম বর্ষ, ২য় বর্ষ ও ডিগ্রী ও প্রিভিয়াস, সাইদুর রহমান স্কুল এন্ড কলেজ, কোর্ট কলেজ, পি.এন.বালিকা বিদ্যালয়, লক্ষ্মীপুর বহুমুখী বালিকা বিদ্যালয়, ছোট বন গ্রাম বালিকা বিদ্যালয়, অগ্রণী বিদ্যারয় ও মহাবিদ্যারয়, নিউঃগভঃ ডিগ্রী কলেজ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যারয় স্কুল এন্ড কলেজ, শহিদ নজমুল হক বালিকা বিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু কলেজ, বরেন্দ্র কলেজ, সরকারী বরেন্দ্র কলেজ, সরকারী হেলেনাবাদ স্কুল, সরকারী মহিলা কলেজ, হেমেরচন্ডী উচ্চ বিদ্যালয়, নর্থ বেঙ্গল ইউনিভার্সিটি, মহিলা পলিটেকনিক্যাল ইন্সটিটিউট ও পদ্মা কিন্ডার গার্টেনসহ মোট ২৬টি প্রতিষ্ঠান অংশ গ্রহন করেছে এবং স্টল প্রদান করেছে ।
শুভেচ্ছা বক্তব্যে অধ্যক্ষ বলেন, এই প্রথম অত্র কলেজে আনুষ্ঠিকভাবে পিঠা উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে। পিঠা হচ্ছে বাঙ্গালী জাতীর সংস্কৃতির একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। নবান্যের সময় অনেক ঘটা করে বিভিন্ন ধরনের পিঠা তৈরী করে পরিবার ও আত্মীয়স্বজনসহ গ্রামের সম্মানীি ব্যক্তিদের নিয়ে খাওয়া হত। কিন্তু বর্তমানে এর প্রচলন অনেকাংশে কমে যাচ্ছে। আর শহরেও এর ছোঁয়া তেমন দেখা যায়না।

পারিবারিকভাবে হয়ত সামান্য পিঠা তৈরী করে তারা খেয়ে থাকেন। শহরের মানুষের মধ্যে পিঠা খাওয়ার প্রবণা বৃদ্ধি এবং হারানো ঐতিহ্যকে লালন করতেই এই পিঠা উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে। আগামীতেও এর ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে বলে তিনি উল্লেখ করেন। প্রধান অতিথি বলেন, পিঠা তৈরী একটি শিল্প। নানা ধরনের নানা রঙের, নানা বর্ণের ও নানান সাজে পিঠা তৈরী করা হয়। তিনি আয়োজক কলেজকে এমন একটি উৎসবের আয়োজন করায় ধন্যবাদ জানান। সেইসাথে তিনি বিভিন্ন স্টল পরিদর্শন করেন এবং যারা পিঠা তৈরী করে স্টলে প্রদর্শন করেছেন তাদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান। উদ্বোধণ শেষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

খবর ২৪ ঘণ্টা/আর

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST