1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
রাজশাহীতে স্বামী-স্ত্রীকে সন্দেহজনকভাবে ধরে নিয়ে গিয়ে পুলিশের বিরুদ্ধে অর্থ আদায়ের অভিযোগ - খবর ২৪ ঘণ্টা
শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ১০:৩৪ অপরাহ্ন

রাজশাহীতে স্বামী-স্ত্রীকে সন্দেহজনকভাবে ধরে নিয়ে গিয়ে পুলিশের বিরুদ্ধে অর্থ আদায়ের অভিযোগ

  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ১৮ আগস্ট, ২০১৮

নিজস্ব প্রতিবেদক :
রাজশাহী মহানগরীতে এক শিক্ষক দম্পত্তিকে ভাড়া বাড়ি থেকে সন্দেহজনকভাবে ধরে নিয়ে গিয়ে অর্থ আদায়ের অভিযোগ উঠেছে শাহমখদুম থানা পুলিশের বিরুদ্ধে। অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, শনিবার বেলা ১১টার দিকে শাহমখদুম থানার দু’জন পুলিশ সিভিলে ভুগরইল পশ্চিমপাড়া এলাকার আকতার হোসেনের বাড়ি থেকে ভাড়াটিয়া শিক্ষক দম্পতি রেজাউল ও তার স্ত্রীকে ধরে নিয়ে যায়। পুলিশ রেজাউল ও তার স্ত্রীকে স্বামী-স্ত্রী নয় বলে সন্দেহজনকভাবে ধরে নিয়ে যায়। পুলিশের দাবি তারা স্বামী-স্ত্রী নয়। তাই ধরে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে পরিচয় যাচাই-বাছাই করে ছেড়ে দেওয়া হয়। রেজাউল ইসলাম রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার এক স্কুলে শিক্ষকতা করেন।

এরপর থানায় নিয়ে গিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ৬০ হাজার টাকা নিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়। বাড়ির মালিকের ছেলে শরিফুলের মাধ্যমে থানায় ৬০ হাজার টাকা দেওয়া হয় বলে অভিযোগ রয়েছে। থানা থেকে ছেড়ে দেওয়ার পর তারা ওই ভাড়া বাড়ি ছেড়ে চলে যায়। শিক্ষক রেজাউল ইসলাম ও বাড়ির মালিকের ছেলে শরিফুল ইসলাম অভিযোগ করে জানান, শনিবার বেলা ১১টার দিকে শাহমখদুম থানার দু’জন পুলিশ সিভিলে এসে রেজা্উলের পরিচয় জানতে চায় এবং তারা স্বামী-স্ত্রী নয় বলে পুলিশ অভিযোগ করে। পুলিশ আরো অভিযোগ করে তারা এ বাড়িতে খারাপ কাজ করে। এরপর তাদের শাহমখদুম থানায় নিয়ে যায়। থানায় নেওয়ার পর তারা নিজেদের স্বামী-স্ত্রী বলে পরিচয় দিলেও পুলিশ অর্থ দাবি করে। পরে বাড়ির মালিকের ছেলে শরিফুল থানায় ৬০ হাজার টাকা দিলে পুলিশ তাদের ছেড়ে দেয়। পুলিশ ছেড়ে দেওয়ার পর তারা ওই ভাড়া বাড়ি ছেড়ে চলে যায়।

শিক্ষক রেজাউল অভিযোগ করে আরো বলেন, আমি একজন শিক্ষক মানুষ। আমাদের স্বামী-স্ত্রীকে পুলিশ ধরে নিয়ে যাওয়ায় আমাদের মান সম্মান নষ্ট হয়ে গেছে। আমরা খুব অপমানিত হয়েছি। টাকা দেওয়ার পর আমাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।তবে টাকা নেওয়ার কথা অস্বীকার করে শাহমখদুম থানার ওসি জিল্লুর রহমান বলেন, বিষয়টি আমি পরে শুনেছি। এ বিষয়টা ওসি তদন্ত ইসমাইল হোসেন দেখভাল করেছেন। রেজাউল ও তার স্ত্রীর পরিচয় নিশ্চিত হওয়ার পর পুলিশ তাদের ছেড়ে দিয়েছে। টাকা নেওয়ার বিষয়টি সত্য নয়। এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা অভিযোগ।

খবর২৪ঘণ্টা/আর

পোস্টটি শেয়ার করুন

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By Khobor24ghonta Team