1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
মোহনপুরে ভিজিডির ৩০ কেজি চাল নিয়ে খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার চালবাজি অভিযোগ - খবর ২৪ ঘণ্টা
রবিবার, ১২ জানয়ারী ২০২৫, ০৪:৫ অপরাহ্ন

মোহনপুরে ভিজিডির ৩০ কেজি চাল নিয়ে খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার চালবাজি অভিযোগ

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ২১ মারচ, ২০১৮
khobor24ghonta.com

মোহনপুর প্রতিনিধিঃ রাজশাহী মোহনপুর উপজেলা খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার ও দারোয়ান ভিজিডি চাল নিয়ে চালবাজি ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে।গত ৬ মাস ধরে গরীবের চাল ৩০ কেজি বস্তায় ২ কেজি করে কম দেয়ার এবং অতি নিন্মমানের চাল সরবরাহের অভিযোগ রয়েছে ওই কর্মকর্তা বিরুদ্ধে।

উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক অফিস সূত্রে জানাগেছে,মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে দুস্থ অসহায় মহিলা উন্নয়ন কর্মসূচীর(ভিজিডি) আওতায় দুই বছর মেয়াদী (২০১৭-২০১৮সাল) উপজেলা ৬ টি ইউনিয়ন ও ১ টি পৌর সভাকার্যক্রম চালু রয়েছে।

বুধবার সরজমিনে বেলা ১১ টায় চাল বিতরণ কেন্দ্রে গিয়ে দেখা গেছে, উপজেলা ২ ঘাসিগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদে (ভিজিডি) আওয়ায় ২ শত ৯৮ জন প্রত্যেক উপকারভোগীর (ভিজিডি) কার্ডের বিপরীতে প্রতিমাসে মানসম্মত ভালো ৩০ কেজি করে চাল পরিপত্রে বিধান থাকলেও মোহনপুর খাদ্য গুদামের (ভারপ্রাপ্ত) কর্মকর্তা (ওসিএলএসডি) আতাউর রহমান ও দারোয়ান আক্তার আলী লেবারদেরকে দিয়ে আগেই ভিজিডি’র ৩০ কেজির চালের বস্তায় ২ কেজি কম দিয়ে বস্তাবন্দি করে রাখেন। এবং ভালো চালের পরিবর্তে স্থানীয় চালকালো বাজারিদের সাথে যোগসাজসে নিন্মমানের চাল সরববাহের করেন ওই কেন্দ্রে উপকারভোগী রেজিয়া বেগম, সুফরা বেগম, লাইলী বেগম,, রুনা বেগম, শাহিনা বেগম, জানান, চাল উত্তোলন করে তারা চালের বস্তা মুখ খুলে দেখেন চালের চাল মধ্যে পোকা নিন্ম মানের চাল ওই সময় তারা চেয়ারম্যনকে বিষয়টি অবগত করলে চেয়ারম্যান তাদের চাল বিতরণ বন্ধ করে তাৎক্ষণিক ইউএনও কে অববগত করে।

ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আজাহারুল ইসলাম বাবলু জানান, মোহনপুর খাদ্য গুদামের (ভারপ্রাপ্ত) কর্মকর্তা (ওসিএলএসডি) আতাউর রহমান ২ শত ৯৮ বস্তার মধ্যে তিনি শুধু ৩০ বস্তা ভালো মানের চাল দিয়েছেন অবশিষ্ট চালের বস্তাঅতি নিন্মমানের খাওয়ার অযোগ্য যার ফলে অনেক উপকারভোগী চাল দেখে চাল না নিয়েই ফিরে গেছেন। নিন্মমানের চাল কেন তার পরিষদে পাঠালেন (ওসিএলএসডি) কাছে জানতে তিনি চেয়ারম্যানকে অনুরোধ করে বলেন এইবারের মতো চালগুলো চালিয়ে নেন।

উপজেলা ভিজিডি কমিটির সদস্য সচিব ও উপজেলা মহিলা বিয়ষক কর্মকর্তা ডালিয়া পারভীন বলেন নিম্নমানের চাল বিতরণ অভিযোগ পেয়ে ওই কেন্দ্রে চাল বিরতণ বন্ধ করে চালের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য কর্তৃপক্ষের নিকট পাঠানো হয়েছে। খাদ্যগুদাম হতে সরবরাহকৃত নিন্মমানের ৭২ বস্তা চাল জব্দ করে চেয়ারম্যান হেফাজতে রাখা হয়েছে।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আনোয়ার-উল- হালিমের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, তদন্ত করে বিধিমোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

খবর২৪ঘণ্টা.কম/নজ

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST