মোহনপুর প্রতিনিধি: রাজশাহী মোহনপুর উপজেলা ধূরইল ইউনিয়ন পালশা গ্রামের ভাতিজা কর্তৃক চাচীকে ধর্ষনে চেষ্ঠা অভিযোগ উঠেছে ।
এ বিষয়ে চাচী ববিতা খাতুন বাদী হয়ে রাজশাহী নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালত-২ মামলা দায়ের করেন।
মামলা এজাহার সূত্রে জানাগেছে,মামলার বাদী ববিতার শাশুড়ী অসুস্থ সেই সুবাধে ঈদের দিন হযরত আলী ছেলে বেলায়েত হোসেন, শাশুড়ীকে দেখাকে কেন্দ্র করে শ্যালক মুরাদের এর বাড়ীতে যায় ওই সময় বাদী স্বামী মুরাদুল ইসলামের সাথে কথাকাটা হয় এক পর্যায়ে দুলাভাই বেলায়েত হোসেন তাকে দেখে নিবে বলে বাড়ী হতে বাহির হয়ে যায়। কিছুক্ষণ পরে দলবব্ধ হয়ে কাশেম আলী ছেলে কাদের আলী, কাজেম আলী, হযরত আলী ছেলে বেলায়েত হোসেন, হান্নান ( কান্দু), বেলায়েত হোসেন, মকসেদ আলী ছেলে ময়েন উদ্দিন,সৈয়ম উদ্দিন,
হাতে শাবল, লোহার রড,হাসুয়া লাঠিসোটা নিয়ে বাদীর বাহিরের ২ টি দরজা ভেঙ্গে ফেলে ওই সময় বাদী স্বামীর মুরাদ বাড়ীতে ছিলেন না । ওই সময় ময়েন, বেলায়েত,মান্নান, শয়ন কক্ষে প্রবেশ করে ড্রেসিং টেবিল ভেঙ্গে ড্রয়ার হতে ২ লক্ষ ৭৫ হাজার টাকা হাতিয়ে নেয়।এ্যাপ্যাচি ১৫০ সিসি মোটর সাইকেল ভাংচুর করতে থাকে ।
এ সুযোগে সেনা সদস্য লম্পট ভাতিজা আব্দুল কাদের আলী ববিতাকে চেপে ধরে গোয়াল ঘরে দিকে নিয়ে এলোপাথাড়ী মারপিট করে ধর্ষনের চেষ্ঠা চালায়। বাদীর ডাৎচিকারে পাড়া প্রতিবেশীরা এগিয়ে আসলে তারা পালিয়ে যায়।
বাদী ববিতা ,ভাতিজা (সেনা সদস্য) আব্দুল কাদের ছুটিতে বাড়ীতে আসলে স্বামী অনুপস্থিতে প্রায়ই কু-প্রস্থাব দিত বলে জানান।
ওই ঘটনার পর বাদী ববিতা সহ পরিবারকে লোকজনকে মামলা প্রত্যাহার জন্য বিভিন্ন ভাবে হুমকি ভয়ভীতি অব্যহত রেখেছে কাদের লোকজন। প্রাণনাশের ভয়ে বাড়ীতে ফিরতে পারছেন না তার স্বামী মুরাদ বলে জানায় বাদী।
মোহনপুর থানার অফিসার ইনর্চাজ (ওসি) এস এম আবুল কাশেম জানান, আদালতের নির্দেশে মামলা এজাহার ভূক্ত করে আসামীদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যহত থাকবে।
খবর২৪ঘণ্টা.কম/নজ