1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
মুম্বাইকে হারিয়ে ফাইনালে গুজরাট - খবর ২৪ ঘণ্টা
মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:১০ অপরাহ্ন

মুম্বাইকে হারিয়ে ফাইনালে গুজরাট

  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ২৭ মে, ২০২৩

পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে থেকে প্লে অফ নিশ্চিত করা দলটি হোঁচট খায় চেন্নাই সুপার কিংসের বিপক্ষে। তবে দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে ঠিকই চমক দেখিয়েছেন গিল।

তার সেঞ্চুরিতে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সকে হারিয়ে টানা দ্বিতীয়বারের মতো ফাইনালে উঠল গুজরাট টাইটান্স।
ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে আজ মুম্বাইকে ৬২ রানে হারিয়েছে গুজরাট।

টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে ২৩৩ রান করে তারা। জবাব দিতে নেমে মোহিত শর্মার দারুণ বোলিংয়ে ১৮ ওভার ২ বলেই গুটিয়ে যায় মুম্বাই। সংগ্রহ করতে পারে ১৭১ রান।
আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে বৃষ্টির কারণে আধা ঘন্টা দেরিতে ম্যাচ শুরু হয়। যেখানে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ভালো শুরু পায় গুজরাট। এরপর ঋদ্ধিমান সাহাকে ফিরিয়ে ৫৩ রানের শুরুর জুটি ভাঙেন পীযুষ চাওলা। তিনে ব্যাট করতে নামা সাই সুদর্শনের সঙ্গে বড় জুটিতে দলকে এগিয়ে নেন গিল।

তিনি ফিফটি পূর্ণ করেন তিনি ৩২ বলে। এরপর তোলেন ঝড়। পরের পঞ্চাশ করতে লাগে ১৭ বল। ৪৯ বলে পূর্ণ করেন টি-টোয়েন্টিতে নিজের পঞ্চম সেঞ্চুরি। সপ্তদশ ওভারে গিয়ে থামেন তিনি। ভাঙে ৬৪ বলে ১৩৮ রানের জুটি। সুদর্শন রিটায়ার্ড আউট হয়ে ফেরেন ৩১ বলে ৪৩ রান করে। শেষ দিকে পান্ডিয়ার ১৩ বলে অপরাজিত ২৮ রানের ক্যামিওতে প্লে অফে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড গড়ে গুজরাট। ২০১৪ আসরে চেন্নাইয়ের বিপক্ষে তখনকার কিংস ইলেভেন পাঞ্জাবের ২২৬ ছিল আগের সেরা।

রান তাড়ায় প্রথম তিন ওভারের মধ্যে নেহাল ওয়াধেরা ও রোহিত শর্মাকে হারিয়ে বড় ধাক্কা খায় মুম্বাই। এর মাঝে পান্ডিয়ার বলে হাতে আঘাত পেয়ে ক্রিজে ছেড়ে যান গ্রিন। ফিল্ডিংয়ের সময় চোট পাওয়ায় ব‍্যাটিংয়েই নামতে পারেনি ইশান কিষান। পাচে নেমে ঝড় তোলেন তিলক ভার্মা। তার ১৪ বলে ৪৩ রানের ইনিংস থামিয়ে দেন রশিদ খান।

গ্রিন পরে আবার ব্যাটিংয়ে নামলেও ইনিংস বড় করতে পারেননি (২০ বলে ৩০)। মুম্বাইয়ের আশা বাঁচিয়ে রাখেন সূর্যকুমার যাদব। ফিফটি তুলে নেন তিনি ৩৩ বলে। পঞ্চদশ ওভারে আক্রমণে এসে একই ওভারে সূর্যকুমার ও বিষ্ণু বিনোদকে ফিরিয়ে মুম্বাইকে ম্যাচ থেকে প্রায় ছিটকে দেন মোহিত। নিজের পরের ওভারে তিনি আবার ধরেন জোড়া শিকার। মাঝে রশিদ খান ফিরিয়ে দেন ডেভিডকে।

পরে কুমার কার্তিকেয়াকে ফিরিয়ে ম্যাচের ইতি টেনে দেওয়ার পাশাপাশি টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে প্রথমবার পাঁচ উইকেটের স্বাদ পান মোহিত।
বিএ/

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST