1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
মাহবুব তালুকদারের বক্তব্য অসত্য: সিইসি - খবর ২৪ ঘণ্টা
শনিবার, ১৮ জানয়ারী ২০২৫, ০৪:৫৯ পূর্বাহ্ন

মাহবুব তালুকদারের বক্তব্য অসত্য: সিইসি

  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০১৮

খবর২৪ঘণ্টা ডেস্ক: অবাধ নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে আগামী একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রতিটি ভোট কেন্দ্রে সেনাবাহিনী মোতায়েন রাখা হবে মন্তব্য করে প্রধান নির্বাচন কমিশনার একেএম নুরুল হুদা বলেছেন, পাহাড়ে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানে কোন ধরনের ঝুঁকি নেই। মঙ্গলবার রাঙামাটি সফরে এসে তিন পার্বত্য জেলার সেনাবাহিনী, বিজিবি, পুলিশ, আনসার, রিটার্নিং কর্মকর্তাগণসহ সবকটি থানার অফিসার ইনচার্জ ও নির্বাচনী কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময়কালে তিনি এসব একথা বলেন। নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নেই বলে কমিশনার মাহবুব তালুকদার যে বক্তব্য দিয়েছেন তা অসত্য বলেও দাবি করেছেন সিইসি। অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্বে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলার সময় প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, বর্তমান সময়ে সারাদেশে যেভাবে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার অভিযান চলছে, পাহাড়েও একইভাবে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার অভিযান চলবে। প্রতিটি কেন্দ্রে সেনা মোতায়েন, প্রয়োজন অনুসারে হেলিকপ্টার ব্যবহারসহ মোবাইল নেটওয়ার্ক চালু রাখা হবে।

সোমবার ঢাকায় নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার নির্বাচন অনুষ্ঠানে এখন পর্যন্ত লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি বলে যে বক্তব্য দিয়েছেন এ বিষয়ে সিইসি’র দৃষ্টি আকর্ষণ করলে তিনি বলেন, সংবিধানের ৩৯ অনুচ্ছেদ অনুসারে একজন স্বাধীন মতপ্রকাশ করতেই পারে। এটা একেবারেই অসত্য কথা। দেশে এখন সুষ্ঠ নির্বাচনী পরিবেশ বিরাজ করছে।
রাঙামাটিতে নৌকা প্রতিকের প্রার্থী কর্তৃক উত্থাপিত অভিযোগে বিগত নির্বাচনে পার্বত্য জেলা রাঙামাটিস্থ ৫৩টি ভোট কেন্দ্রে ভোট কারচুপি করা হয়েছে, এবার এসবের বিরুদ্ধে কি পদক্ষেপ নিবেন? এমন প্রশ্নের জবাবে নুরুল হুদা বলেন বিগত ২০১৪ সালের নির্বাচন সেরকম অংশগ্রহণমূলক হয়নি। তবে এবারে আমাকে সকলেই আশ্বস্থ করেছে এবং সেনাবাহিনী-বিজিবি এরা প্রত্যেকে গ্রামে গ্রামে ঘরে ঘরে গিয়ে জনসাধারণকে আশ্বস্থ করার চেষ্টা করছে যে, আপনারা ভোটকেন্দ্রে যাবেন এবং নিরাপদে ঘরে ফিরতে পারবেন, আমরা সেই চেষ্টাই করছি। প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, সকলের অংশগ্রহণে একটি সুন্দর অংশগ্রহণমূলক নির্র্বাচন উপহার দিতে পারবো আমরা। এক প্রশ্নের জবাবে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, সেনাবাহিনীকে ম্যাজিষ্ট্রেসি ক্ষমতা প্রদান করা নাহলেও যেখানেই ঝামেলা সৃষ্টি হবে সেখানে তারা উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পারবে। এই ক্ষমতা তাদের দেয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার রাঙামাটিস্থ ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠি সাংস্কৃতিক মিলনায়তনে নির্বাচন কমিশনার বিগ্রেডিয়ার জেনারেল অব. শাহাদাৎ হোসেন, নির্বাচন কমিশন সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ, চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার আব্দুল মান্নান, চট্টগ্রাম পুলিশের ডিআইজি গোলাম ফারুকসহ তিন পার্বত্য জেলার সেনাবাহিনীর তিনটি রিজিয়নের তিনজন ব্রিগেড কমান্ডার, তিন জেলা প্রশাসক, দুইজন সেক্টর কমান্ডার, তিন পুলিশ সুপারসহ পার্বত্য চট্টগ্রামে কর্মরত সকল উপজেলার নির্বাচনী কর্মকর্তা, ইউএনওসহ থানাগুলোর অফিসার ইনচার্জরা এ মতবিনিময় সভায় অংশ নেন।

খবর২৪ঘণ্টা, জেএন

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST