1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
মালয়েশিয়া পাচারকালে নারীসহ ১০ রোহিঙ্গা উদ্ধার - খবর ২৪ ঘণ্টা
শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:৫০ পূর্বাহ্ন

মালয়েশিয়া পাচারকালে নারীসহ ১০ রোহিঙ্গা উদ্ধার

  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ৩০ নভেম্বর, ২০১৮

খবর ২৪ঘণ্টা ডেস্ক: সমুদ্রপথে মালয়েশিয়া পাচারকালে কক্সবাজারের টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ থেকে নারীসহ ১০ রোহিঙ্গাকে উদ্ধার করেছে র্যাব-৭ এর সদস্যরা। এসময় আবদুর রহমান (২৫) নামে এক দালালকে আটক করা হয়েছে। শুক্রবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে টেকনাফের সাবরাং ইউনিয়নের শাহপরীর দ্বীপ ঘোলারচর মাঝার পাড়া থেকে তাদের উদ্ধার করা হয়। এদের মধ্যে ছয়জন নারীও রয়েছেন। তারা সবাই গত বছরের আগস্টের পরে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর অভিযানের মুখে প্রাণ বাচাঁতে বাংলাদেশে পালিয়ে আসেন।

আবদুর রহমান সাবরাং ইউনিয়নের শাহপরীর দ্বীপ মাঝার পাড়ার ফজরুল হকের ছেলে। মালয়েশিগামীরা হলেন- মো. জিয়া, রশিদ ইল্লাহ, নুর আলম, মো. জাবের, মো. মোকাদেছা, জান্নাত আরা, সেতেরা, জোলেখা, রোজিনা, সলিকা। তারা সবাই উখিয়া কতুপালং, জাদিমুরা, মৌচনী ও টেকনাফের রোহিঙ্গা শিবিরের বাসিন্দা।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কক্সবাজার র্যাব-৭ এর ইনচার্জ মেজর মেহেদী হাসান। তিনি জানান, শুক্রবার দিবাগত রাতে সমুদ্রপথে মালয়েশিয়া নিয়ে যাওয়ার কথা বলে শাহপরীর দ্বীপের বাসিন্দা আবদুর রহমানের বাড়িতে ওইসব রোহিঙ্গাদের জড়ো করে রাখা হয়েছে এমন গোপন সংবাদের খবর পেয়ে তার নেতৃত্বে র্যাব একটি দল ওই বাড়িতে অভিযান চালায়। এসময় বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে রোহিঙ্গাদের উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় দালাল ও বাড়ির মালিক আবদুর রহমানকে আটক করা হয়।
উদ্ধার রোহিঙ্গাদের বরাত দিয়ে মেজর মেহেদী আরও বলেন, একদিন আগে প্রলোভন দেখিয়ে ১০ হাজার টাকা করে নিয়ে তাদের সেখানে নিয়ে আসে আবদুর রহমান।

গভীর সাগরে একটি বড় ট্রলারে তাদের তুলে দেওয়া কথা ছিল। মালয়েশিয়া পৌঁছার পর আরও ২ লাখ টাকা করে দেওয়া কথা ছিল। রোহিঙ্গা নারীদের সেখানে বিয়ে দেওয়ার কথা বলে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। তবে পাচারের আগেই তাদের উদ্ধার করা হয়। এঘটনায় মানবপাচার আইনে মামলা দিয়ে আটকদের টেকনাফ মডেল থানায় সোপর্দ করার প্রস্তুতি চলছে।

স্থানীয়রা জানায়, উখিয়া-টেকনাফের রোহিঙ্গা শিবিরে ১১ লাখের বেশি রোহিঙ্গার অবস্থান। এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে সাগরপথে মালয়েশিয়ায় মানবপাচারের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে পাচারকারীরা। দালালের মাধ্যমে রোহিঙ্গারা মালয়েশিয়া যাওয়ার উদ্দেশে সাগরে নেমে বিপদে পড়ছেন।

খবর ২৪ঘণ্টানই

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST