1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে জরুরী বিভাগের গেট বন্ধ করে রামেকহাতে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের মানববন্ধন - খবর ২৪ ঘণ্টা
শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:১০ অপরাহ্ন

মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে জরুরী বিভাগের গেট বন্ধ করে রামেকহাতে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের মানববন্ধন

  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১৮

নিজস্ব প্রতিবেদক:
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক এনামুল জহিরকে ইন্টার্ন চিকিৎসক কর্তৃক মারধরের ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরী বিভাগের মূল গেট বন্ধ করে মানববন্ধন করেছে ইন্টার্ন চিকিৎসকরা।
মঙ্গলবার দুপুরে তারা জরুরী বিভাগের গেট বন্ধ করে এ মানববন্ধন করে। এ সময় হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীরা ব্যাপক ভোগান্তির মধ্যে পড়েন। হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা অনেক রোগীকে দাঁড়িয়ে থাকতেও দেখা যায়।

প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার দুপুরে ইন্টার্ন চিকিৎসকরা হাসপাতালের জরুরী বিভাগের গেট বন্ধ করে ব্যানারসহ সবাই মিলে বসে পড়ে। এতে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীরা হাসপাতাল থেকে বের হতে বা ঢুকতে পারেনি। যে কারণে তারা ক্ষোভও প্রকাশ করেন।
আর ইন্টার্ন চিকিৎসকরা দায়ের হওয়া মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে স্লোগান ও শিক্ষক এনামুল জহিরের বিচার দাবিতে স্লোগান দিতে থাকে।
ক্ষোভ প্রকাশ করে আইনুল নামের এক রোগী বলেন, চিকিৎসকরা তাদের দাবি আদায়ের আন্দোলন করতে পারে কিন্ত চিকিৎসা নিতে আসা রোগী জিম্মি করে এটা কোন আন্দোলন? চিকিৎসকদের কাজ এটা নয়। তাই তিনি ব্যাপক ক্ষোভ প্রকাশ করেন।এর মধ্যেই ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছান রাজশাহী মহানগর আ’লীগের সভাপতি এইচএম খায়রুজ্জামান লিটন ও সাধারণ সম্পাদত ডাবলু সরকার। লিটন মামলা প্রত্যাহারের আশ্বাস দিলে ইন্টার্ন চিকিৎসকরা সেখান থেকে গেট ছেড়ে উঠে চলে যায়। এর আগে থেকেই তারা রোগী জিম্মি করে কর্মবিরতি পালন করে চললেও চিকিৎসায় তেমন কোন বিরুপ প্রভাব পড়েনি। অন্যান্য চিকিৎসকরা রোগী দেখছিলেন।উল্লেখ্য, গত ১৪ ফেব্রুয়ারী রাতে রাবির আইন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ৩০ নং ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন মেয়ের কাছে যাওয়ার সময় ইন্টার্ন প্রিয়ঙ্কার সাথে ধাক্কা লাগে। এতে ইন্টার্ন প্রিয়ঙ্কা বিষয়টি সবাইকে জানালে তারা ঘটনাস্থলে গিয়ে তাকে বেধড়ক মারধর করে। মারধরের ওই সংবাদটি খবর ২৪ ঘণ্টায় প্রকাশ হলে পরের দিন রাজশাহী মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আমলী আদালত-রাজপাড়া থানা এর বিচারক মো. কুদরাত ই খুদা স্ব প্রণোদিত হয়ে একটি পিটিশন মামলা করেন। সেই মামলার তদন্তভার দেওয়া হয় রাজপাড়া থানাকে। ঘটনা তদন্ত করে ২৫ ফেব্রুয়ারীর মধ্যে রিপোর্ট জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। তার কয়েকদিন পরেই ইন্টার্ন প্রিয়ঙ্কাসহ ৮জন ইন্টার্ন চিকিৎসকের বিরুদ্ধে আদালতে আরেকটি মামলা হয়। তারপর থেকেই ইন্টার্ন চিকিৎসকরা আন্দোলন করে আসছেন।

 

খবর২৪ঘণ্টা/এমকে

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST