1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
মাংস হালাল আর ঝোল হারাম, এটা কেন: বি. চৌধুরীকে কর্নেল অলি - খবর ২৪ ঘণ্টা
রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:১১ অপরাহ্ন

মাংস হালাল আর ঝোল হারাম, এটা কেন: বি. চৌধুরীকে কর্নেল অলি

  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ২৯ সেপটেম্বর, ২০১৮

খবর২৪ঘণ্টা ডেস্ক: লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) সভাপতি কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বলেছেন, আমরা আগেও বলেছি, যতো লোককে নিয়ে পারা যায় ঐক্য করা ভালো। (বিকল্প ধারার সভাপতি) ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরী যখন বিএনপির মহাসচিব ছিল, তখন মুসলিম লিগের শাহ আজিজুর রহমান প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। জয়পুরহাটের সাজাপ্রাপ্ত (যুদ্ধাপরাধী) আব্দুল আলীম রেলমন্ত্রী ছিলেন। এ ধরনের অনেকেই বিএনপিতে ছিল। ডা. বদরুদ্দোজা সাহেব তাদের মহাসচিব ছিলেন। তাহলে সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে বক্তব্যে পার্থক্য হচ্ছে কেন? মাংস হালাল, আর ঝোল হারাম, এটা কেন?

শুক্রবার বিকেলে এলডিপির প্রধান কার্যালয়ে বিভিন্ন দলের নেতাকর্মীদের এলডিপিতে যোগদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

অলি আহমদ বলেন, নিজ নিজ জায়গায় অহংকার নিয়ে বসে থাকলে দেশ ধ্বংসের দিকে এগিয়ে যাবে। উন্নয়নের রাজনীতি আইউব খানও করেছিল। উন্নয়নের রাজনীতি দিয়ে গণতন্ত্র চলে না। সেতু আর রাস্তা করে মানুষের পেট ভরে না। বর্তমান সরকার যেভাবে নির্বাচিত হয়েছেন, তাতে জনগণের কোনো অংশগ্রহণ নেই। এখন সরকারের বিরুদ্ধে শতকরা ৮০ ভাগ মানুষ অবস্থান নিয়েছে। দেশের জন্য এটাও ভাল নয়।

তিনি বলেন, পরিস্থিতি যেদিকে যাচ্ছে, রক্তপাত অবশ্যম্ভাবী। আগামী মাস থেকে বিরোধীদল এবং সরকারের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হবে। এই সংঘর্ষে কতো প্রাণ যাবে তার কোনো সীমারেখা নাই। এটা এড়াতে হলে সরকার ও বিরোধী দলগুলোকে নমনীয় হতে হবে। আলোচনায় বসতে হবে। উভয়পক্ষকে সমঝোতার মাধ্যমে জনগণকে পথ দেখাতে হবে।

ঐক্য গড়তে বিএনপিকে জামায়াত ছাড়তে বি. চৌধুরীর শর্তের বিষয়ে এলডিপি সভাপতি বলেন, বি. চৌধুরী সাহেব যখন রাষ্ট্রপতি ছিলেন, তখনতো মুজাহিদ ও নিজামী সাহেব মন্ত্রিসভার সদস্য ছিলেন। আমিতো সেদিন মন্ত্রিসভার সদস্য ছিলাম না। দোকানদারদের কাছে যারা পরাজিত হয়েছেন, যাদের পেছনে কোনো লোক নেই। তাদের মাহাথির মোহাম্মদ বানানো যাবে না।মাহাথির মোহাম্মদ মালশিয়ার জন্মদাতা।

আধুনিক মালয়েশিয়ার নির্মাতা।

যার বিরুদ্ধে কোনো দুর্নীতির অভিযোগ নেই। স্বজনপ্রীতির অভিযোগ নেই। আর আমরাতো ছেলের কাছেই বিক্রি হয়ে যাই। আমাদের ছেলেরা ভিওআইপির ব্যবসা করে। আমাদের ছেলেরা মানে যারা আজকে ঐক্যজোটে তাদের অনেকের ছেলে ভিওআইপির ব্যবসা করে।

তাহলে ভিওআইপির ব্যবসা কার থেকে নিয়েছে? আওয়ামী লীগের কাছ থেকে, সজীব ওয়াজেদ জয়ের কাছ থেকে নিয়েছে। আর এদিকে বলছে আমরা ঐক্য করছি। রুমের ভেতরে থাকলে এক রকম, বাইরে বের হলে অন্য রকম। কখনো বলে ঐক্যজোটে আছি কখনো বলে ঐক্যজোটে নেই।
কর্নেল (অব.) অলি আহমদের সভাপতিত্বে সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন এলডিপির মহাসচিব ড. রেদোয়ান আহমেদ, সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম প্রমুখ।

খবর২৪ঘণ্টা.কম/জেএন        

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST