সংবাদ বিজ্ঞপ্তি :
বিএনপি ভাইস চেয়ারম্যান সাবেক ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী গোদাগাড়ী-তানোর এর সাবেক সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার আমিনুল হকের রুহের মাগফিরাত কামনায় গতকাল মঙ্গলবার বিকেল দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। নগরীর মালোপাড়াস্থ বিএনপি কার্যালয়ে রাজশাহী জেলা ছাত্রদল, যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের আয়োজনে মাহফিলে সভাপতিত্ব করেন জেলা যুবদলের সভাপতি মোজাদ্দেদ জামানী সুমন। প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপি কেন্দ্রীয় কমিটির ত্রাণ ও পুনর্বাসন বিষয়ক সহ-সম্পাদক ও রাজশাহী মহানগর বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক এ্যাডভোকেট শফিকুল হক মিলন। বিশেষ অতিথি ছিলেন মহানগর
যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুর রহমান রিটন, জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক শফিকুল আলম সমাপ্ত , মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি জাকির হোসেন রিমন ও জেলা সেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক ওয়ালিউজ্জামান পরাগ।
এছাড়াও জেলা যুবদলের সহ-সভাপতি সুলতান আহম্মেদ, সাংগঠনিক সম্পাদক জুলফিকার রহমান ভুট্টো, তাঁতী দলের সভাপতি আরিফুল শেখ বনি, জেলা সেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র সহ-সভাপতি মাসুদুর রহমান লিটন, মহানগর ছাত্রদলের সভাপতি আসাদুজ্জামান জনি, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি রেজাউল করিম টুটুল, মহানগর ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম রবি, জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক শরিফুল ইসলাম জনি ও সহ-সভাপতি রবিউল ইসলাম কুসুমসহ জেলা ও মহানগর যুবদল, সেচ্ছাসেবকদল ও ছাত্রদলের অন্যান্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মিলন বলেন, ব্যারিস্টার আমিনুল হক বিএনপি’র একজন কাÐারী ছিলেন। তিনি সকল বাধা উপেক্ষা করে দলের হাল ধরে ছিলেন। সেইসাথে গোদাগাড়ী-তানোরে বিএনপিকে চাঙ্গা করে রেখেছিলেন। তিনি একজন পরহেজগার লোক ছিলেন। সবার বিপদে তিনি পাশে থাকতেন। দলমত নির্বিশেষে তাঁর নিকট আইনী সেবা পেত জনগণ। তিনি তার রুহের মাগফিরাত কামনাসহ শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান। তিনি আরো বলেন, বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া বিনা চিকিৎসায় দিন দিন মৃত্যুর দিকে ঢলে পড়ছেন। বিচারের নামে সরকার প্রহসন করছে। একের এক তারিখ দিয়ে জামিনের বিলম্ব করছে। সরকারের নির্দেশে বেগম জিয়াকে মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়ে অন্ধকার কারাগারে রেখেছে আদালত। বেগম জিয়াকে মুক্ত করতে আন্দোলনের কোন বিকল্প নাই। আগামীতে বেগম জিয়ার মুক্তির আন্দোলনে সকলকে একযোগে রাজপথে নামার আহবান জানান মিলন।