1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
বোমা হামলা মামলার দ্রুত বিচার চায় শিয়া সম্প্রদায় - খবর ২৪ ঘণ্টা
শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:১৮ অপরাহ্ন

বোমা হামলা মামলার দ্রুত বিচার চায় শিয়া সম্প্রদায়

  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ৩০ আগস্ট, ২০২০

খবর২৪ঘন্টা ডেস্ক: রাজধানীর হোসেনি দালানে বোমা হামলা মামলার দ্রুত বিচার দ্রুত শেষ করে জড়িতদের প্রাপ্য সাজা নিশ্চিতের দাবি জানিয়েছেন শিয়া সম্প্রদায়ের নেতারা।

রবিবার আশুরার তাজিয়া মিছিলের সময় হোসেনি দালান ইমামবাড়ার তত্ত্বাবধায়ক এম এম ফিরোজ হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ‘প্রার্থনা করি বিচার তাড়াতাড়ি শেষ হোক, জড়িতরা প্রাপ্য সাজা পাক।’

হোসেনি দালানে নিষিদ্ধঘোষিত জঙ্গি সংগঠন জামাআতুল মুজাহিদিন বাংলাদেশের (জেএমবি) গ্রেনেড হামলায় দুইজন নিহত ও শতাধিক আহত হয়েছিলেন। পাঁচ বছর হয়ে গেলেও সেই মামলার বিচার এখনও সম্পন্ন হয়নি।

করোনা মহামারির কারণে এবার ঐতিহ্যবাহী তাজিয়া মিছিল হোসেনি দালান চত্বরেই হয়। সকাল ১০টায় বের হয় মিছিল। এ সময় সাংবাদিকরা ২০১৫ সালে বোমা হামলার বিষয়ে জানতে চাইলে ইমামবাড়ার তত্ত্বাবধায়ক বলেন, ‘২০১৫ সালে যে বোমা বিস্ফোরণ হয় সেটার বিচার অদ্যাবধি চলছে। এখনও এটা প্রক্রিয়াধীন আছে। ২০২০ সালে এসে আমরা আশা করি যাতে এই বিচার অতি তাড়াতাড়ি সম্পন্ন হয় এবং যারা এটা করেছে তাদের প্রাপ্য সাজাটা হোক। এই প্রার্থনা আমরা করি।’

এবারের তাজিয়া মিছিলের বিষয়ে এম এম ফিরোজ বলেন, ‘আমরা এবার করোনায় জর্জরিত। আমাদের যে তাজিয়া মিছিলের ৪০০ বছরের ঐতিহ্য সেখানে কিছুটা বাধাপ্রাপ্ত হয়েছি করোনার কারণে। সরকারের নির্দেশনা মেনে এবার আমরা আশুরার মিছিল ভেতরেই করছি।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমরা আশা করি আগামীতে সেই পুরনো ঐতিহ্যে ফিরে যাব ইনশাআল্লাহ। তাজিয়া মিছিলে যা থাকে এবার তার সবকিছুই আছে। স্বাস্থ্যবিধি মেনেই আমরা সবকিছু করার চেষ্টা করছি।’

এবারের আয়োজনের ভিন্নতা নিয়ে এম এম ফিরোজ বলেন,‘আমরা আমাদের মতো চেষ্টা করছি স্যানিটাইজ করে ভেতর প্রবেশ করানোর জন্য, সবাই যাতে বাধ্যতামূলকভাবে মাস্ক পরিধান করে সেটা দেখছি।’

‘মিছিলের পর জিকিরের ব্যবস্থা আছে। আমরা সেখানে দোয়া করবো যাতে তাজিয়া মিছিলের উছিলায় করোনা এই দেশ থেকে তাড়াতাড়ি বিতারিত হয়। আমরা যাতে স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় ফিরে আসতে পারি। মিছিলের পর ফাঁকা শিকনি হবে, সেটা দুটো-আড়াইটার দিকে শেষ হবে। আবার সন্ধ্যায় আরেকটি বড় বয়ান আছে, সেটার মধ্য দিয়ে রাত ১০টার দিকে আশুরার বিশেষ অনুষ্ঠানগুলো সম্পন্ন হবে।’

নিরাপত্তার বিষয় নিয়ে ইমামবাড়ার তত্ত্বাবধায়ক আরও বলেন, ‘অন্যান্য বছরের মতো এবারও নিরাপত্তার ব্যবস্থা রয়েছে। আমরা সরকারের পক্ষ থেকে যথেষ্ট নিরাপত্তা ব্যবস্থা পেয়েছি, আমরা এ ব্যাপারে সন্তুষ্ট।

খবর২৪ঘন্টা/নই

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST