1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
বিচারক স্ট্যান্ড রিলিজ, জবাবে সময় পেল রাষ্ট্রপক্ষ - খবর ২৪ ঘণ্টা
বৃহস্পতিবার, ০৯ জানয়ারী ২০২৫, ০:১৮ অপরাহ্ন

বিচারক স্ট্যান্ড রিলিজ, জবাবে সময় পেল রাষ্ট্রপক্ষ

  • প্রকাশের সময় : বৃস্পতিবার, ১২ মারচ, ২০২০

খবর২৪ঘন্টা নিউজ ডেস্ক: পিরোজপুরের জেলা জজ আব্দুল মান্নানকে প্রত্যাহারের আদেশ কেন অবৈধ হবে না, তা জানতে চেয়ে জারি করা রুলের জবাব দিতে সময় বাড়ানো হয়েছে।

বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত সময় মঞ্জুর করেন বিচারপতি তারিক উল হাকিমের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্ট আদালতের ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত দাশগুপ্ত। তিনি বলেন, আমরা আদালতের কাছে সময় প্রার্থনা করেছি, আদালত আবেদন মঞ্জুর করেছে।

এর আগে গত ৪ মার্চ আইন মন্ত্রণালয়ের সচিব ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিবকে ১১ মার্চের মধ্যে এই রুলের জবাব দিতে বলা হয়। কিন্তু আজকে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়।

ঘটনার বিবরণ থেকে জানা যায়, পিরোজপুর আদালত থেকে জেলা জজকে স্ট্যান্ড রিলিজ করার ঘটনায় প্রতিবেদন প্রকাশিত হয় বিভিন্ন গণমাধ্যমে। সেই প্রতিবেদনগুলো আদালতের নজরে আনেন আইনজীবী ইউনুছ আলী আকন্দ। তিনি বলেন, মন্ত্রণালয়ের এই ধরনের সিদ্ধান্ত বিচার বিভাগ পৃথকীকরণ মাসদার হোসেন মামলার রায়ের পরিপন্থী এবং সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। তাই এ সংক্রান্ত দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদন আদালতের নজরে আনলে রুল জারি করা হয়।

গত ৩ মার্চ দুপুরে দুদকের দুর্নীতি মামলায় উচ্চ আদালত থেকে আট সপ্তাহের নেওয়া জামিনের শেষ দিনে পিরোজপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করেন সাবেক এমপি ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এ কে এম এ আউয়াল ও তার স্ত্রী লায়লা পারভীন। পিরোজপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. আবদুল মান্নান জামিন নামঞ্জুর করে তাদেরকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। কিন্তু এই আদেশের মাত্র চার ঘণ্টা পরই জামিন পান এই দম্পতি।

ভারপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ নাহিদ নাসরিনের আদালতে জামিন বাতিলের আদেশ পুনর্বিবেচনার জন্য আবেদন জানানো হলে শুনানি শেষে ওইদিন বিকাল ৪টায় বিচারক তাদের দুই মাসের জামিন মঞ্জুর করেন। এর পরপরই বিচারক আব্দুল মান্নানকে প্রত্যাহার করা হয়।

এই ঘটনাটিকে অনেকে স্বাধীন বিচারব্যবস্থার ওপর হস্তক্ষেপ হিসেবে দেখছেন। তবে পরদিন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক জানিয়েছেন, ওই বিচারক অত্যন্ত রুঢ় ও অশালীন আচরণ করেছেন। তাই তাকে প্রত্যাহার (স্ট্যান্ড রিলিজ) করা হয়েছে। পাশাপাশি উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এ কে এম এ আউয়াল এবং তার স্ত্রী লায়লা পারভীনকে জামিন দেওয়া হয়েছে।

১১ মার্চ বুধবার বিচারক আব্দুল মান্নানকে কুড়িগ্রাম জেলায় বদলির আদেশ দেয় আইন মন্ত্রণালয়।

খবর২৪ঘন্টা/নই

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST