1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
বাবা-মাকে বেঁধে রেখে মাদ্রাসাছাত্রীকে গণধর্ষণ - খবর ২৪ ঘণ্টা
শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:০৩ পূর্বাহ্ন

বাবা-মাকে বেঁধে রেখে মাদ্রাসাছাত্রীকে গণধর্ষণ

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ১৯ আগস্ট, ২০১৯

খবর২৪ঘণ্টা  ডেস্ক: ধর্ষণচেষ্টার মামলা তুলে না নেয়ায় চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার নতিডাঙ্গা গ্রামের ষষ্ঠ শ্রেণির এক মাদ্রাসাছাত্রীকে গণধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
শনিবার দিবাগত রাতে বাড়িতে ঢুকে মা-বাবাকে মারধর করে বেঁধে রেখে মেয়েটিকে তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করা হয়।

রোববার (১৮ আগস্ট) দুপুরে ওই কিশোরীকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ ঘটনায় মাদ্রাসাছাত্রীর বাবা আলমডাঙ্গা থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেছেন।
মামলায় আসামি হলেন, নতিডাঙ্গা গ্রামের জয়নালের ছেলে লাল্টু (৩৫), মৃত সভা ঘোরামীর ছেলে শরীফুল ইসলাম (৪০) ও মিলনের ছেলে রাজু (৩০)। ইতোমধ্যে মামলার প্রধান আসামি লাল্টুকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, নতিডাঙ্গা আবাসনের বাসিন্দা ওই মাদ্রাসাছাত্রীকে গত একমাস আগে ধর্ষণের চেষ্টা চালায় অভিযুক্তরা। এ ঘটনায় নির্যাতিতা মাদ্রাসাছাত্রীর মা বাদী হয়ে চুয়াডাঙ্গা আদালতে একটি ধর্ষণচেষ্টা মামলা দায়ের করেন।

নির্যাতিত মাদ্রাসাছাত্রীর মায়ের অভিযোগ, মামলা তুলে নেওয়ার জন্য প্রায়ই নানাভাবে হুমকি দিতেন আসামিরা। গত তিনদিন আগেও হুমকি দিয়ে বলা হয় মামলা তুলে না নিলে তোর মেয়েকে পুনরায় ধর্ষণ করা হবে।

নির্যাতিত ওই মাদ্রাসাছাত্রীর বাবা জানান, রোববার আদালতে ওই মামলার সাক্ষ্যগ্রহণের দিন ছিল। শনিবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে লাল্টু, রাজু ও শরিফুল লাঠিসোটা নিয়ে আমার ঘরে প্রবেশ করে আমাদের মারপিট শুরু করেন। একপর্যায়ে আমাদের দু’জনকে হাত-পা বেঁধে আমার মেয়েকে তুলে নিয়ে যায়। এরপর তাকে গ্রামের মাথাভাঙা নদীর তীরে একটি শ্মশান ঘাটের কাছে বাঁশ বাগানে নিয়ে ধর্ষণ করে। পরে স্থানীয় লোকজনের সহযোগিতায় আমরা ভোরে মেয়েকে উদ্ধার করি।

আলমডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুজ্জামান মুন্সি গণমাধ্যমকে বলেন, গণধর্ষণের বিষয়টি অবহিত হওয়ার পর আমরা দ্রুত মাদ্রাসাছাত্রীকে উদ্ধার করে মেডিকেলের জন্য চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে পাঠাই। একইসঙ্গে এ ঘটনায় নির্যাতিত ছাত্রীর বাবার মামলা দায়ের করার পর আমরা অভিযান চালিয়ে মামলার প্রধান আসামি লাল্টুকে গ্রেফতার করি। অন্য আসামিদেরও গ্রেফতারে অভিযান চলছে।

খবর২৪ঘণ্টা, জেএন

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST