1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
বানেশ্বরে ছোট বোনের পরীক্ষা দিতে এসে বড় বোন আটক - খবর ২৪ ঘণ্টা
শনিবার, ১১ জানয়ারী ২০২৫, ১০:৪৯ অপরাহ্ন

বানেশ্বরে ছোট বোনের পরীক্ষা দিতে এসে বড় বোন আটক

  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ৭ এপ্রিল, ২০১৮
khobor24ghonta.com

পুঠিয়া প্রতিনিধিঃ পুঠিয়ায় ছোট বোনের পরীক্ষা দিতে এসে আটক হলো বড় বোন। ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার বানেশ্বর কলেজ কেন্দ্রে এইচ.এস.সি পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে। এ অপরাধে ওই প্রক্সিদাতা বড় বোনকে এক বছরের বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করেছে ভ্রাম্যমান আদালত। আটক বদলী পরীক্ষার্থী উপজেলার বেলপুকুর থানার মধ্য জামিরা গ্রামের এছাহকের মেয়ে সাদিয়া আক্তার (২২)। সাদিয়া আক্তার রাজশাহী কলেজের প্রাণীবিদ্যা বিভাগের ২য় বর্ষের ছাত্রী।

বানেশ্বর কলেজ সূত্রে জানাগেছে, এইচ.এস.সি পরীক্ষার ইংরেজী ২য় পত্র পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে বেলপুকুর ডিগ্রী কলেজের পরীক্ষার্থীদের কক্ষের পরীদর্শক খাতা সই করা সময় সাদিয়ার সই ও ছবি দেখে সন্দেহ হলে তাকে পরীক্ষার কেন্দ্রের প্রধানের কাছে নিয়ে যায়। পরে পরীক্ষা কেন্দ্রের প্রধানের জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে সাদিয়া তার ছোট বোন জেসমিন আক্তারের পরীক্ষা দেওয়ার কথা স্বীকার করে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ভ্রাম্যমান আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবদুল্লাহ আল মাহমুদ জানান, আটককৃত প্রক্সি দাতা সাদিয়ার বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে এক বছরের বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করা হয়েছে। ভ্রাম্যমান আদালত সুত্রে জানা যায়, উপজেলার বেলপুকুর ইউনিয়নের আইডিয়াল ডিগ্রি কলেজের মানবিক বিভাগ থেকে জেসমিন আক্তার (১৮) বানেশ্বর ডিগ্রি কলেজ কেন্দ্রে এইসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে।

শনিবার জেসমিন আক্তারের ইংরেজি ২য় পত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি খারাপ হওয়ায় জেসমিন আক্তারে পরিবর্তে তার বড় বোন সাদিয়া আক্তার বানেশ্বর কলেজ কেন্দ্রের ১১২ নম্বর কক্ষে প্রবেশ করেন এবং পরীক্ষা দিতে শুরু করেন। পরীক্ষা শুরুর আধা ঘন্টা পর কক্ষ পরিদর্শক হাজিরা নিতে এসে হাজিরা সিটের ছবির সঙ্গে পরীক্ষার্থীর চেহারার মিল না পাওয়ায় তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে সে তার বোনের পরিবর্তে পরীক্ষায় প্রক্সি দিতে আসার কথা স্বীকার করে।

এব্যপারে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা জাহিদুল হক জানান, পরীক্ষার্থীর বড় বোন পরীক্ষার্থী সেজে প্রক্সি দেয়া এটি একটি জঘন্ন অপরাধ ওই পরীক্ষার্থীকে এক্সফেল করা হয়েছে এবং যে প্রক্সি দিতে এসেছিলো তার বিরুদ্ধেও আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়েছে।

খবর২৪ঘণ্টা.কম/রখ

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST