1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
বাঘায় আহত রুগির, মামলা রেকর্ড করেনি পুলিশ - খবর ২৪ ঘণ্টা
মঙ্গলবার, ০৭ জানয়ারী ২০২৫, ০৭:২০ পূর্বাহ্ন

বাঘায় আহত রুগির, মামলা রেকর্ড করেনি পুলিশ

  • প্রকাশের সময় : বৃস্পতিবার, ২৮ জুন, ২০১৮

বাঘা(রাজশাহী) প্রতিনিধি: ভুক্তভ’গির কেউ হয়রানির শিকার না হয়, এরকম দিক নির্দেশনা রয়েছে পুলিশের উর্ধতন কর্তৃপক্ষের। কিন্তু বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে উল্টো চিত্র। এতে সুফল থেকে বঞ্চিত হচ্ছে ভুক্তভ’গিরা।
গত কয়েকদিন আগে চলাচলের রাস্তা নিয়ে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে গুরুতর আহত হন, শের আলম, তার বাবা আলতাফ হোসেন,স্ত্রী আজমিরা ও ছেলে সুমন।

স্থানীয় ডাবলু ও সালাম তাদের উদ্ধার করে বাঘা হাসপাতালে ভর্তি করে। চিকিৎসার পর আহত শের আলম বাদি হয়ে থানায় অভিযোগ করেন প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে। হাসপাতালে চিকিৎধীন থাকার কারণে তার শ^শুর এতিম আলীর মাধ্যমে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন শের আলম। এসময় ডিউটি অফিসার আসাদুজ্জামানকে ১হাজার টাকাও দেন এতিম আলী। তিনি জানান,মামলা রেকর্ডের জন্য ওসি স্যারকে দেওয়ার কথা বলে আরো ৫হাজার টাকা চেয়েছিলেন তিনি। পরে এটাকা দিতে পারেননি।

অভিযোগ দায়েরের ২দিন পর তদন্তে গেলে স্থানীয় ডাবলুর মাধ্যমে আরো ১ হাজার টাকা দিয়েছেন। কিন্তু ৫দিন পরও মামলা রেকর্ড করেনি পুলিশ।
জানা যায়, গত শুক্রবার (২২-৬-১৮)রাজশাহীর বাঘা উপজেলার আলাইপুর গাবতলি পাড়ায় চলাচলের রাস্তা নিয়ে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে দু’পক্ষ।
এতে আহত হয় উভয় পক্ষের ৮জন। এর মধ্যে গুরুতর আহত হন, শের আলম, তার বাবা আলতাফ হোসেন,স্ত্রী আজমিরা ও ছেলে সুমন। অন্যদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। তারা হলেন-প্রতিপক্ষ আকরাম,তার স্ত্রী রাবিয়া, দুই ছেলে সাহাবুল ও রাকিব।

শের আলী অভিযোগ করেন, বিবাদিরা দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে বাড়ির আঙ্গিনায় এসে গালিগালাজ করে। তাদের নিষেধ করলে,প্রতিপক্ষ রাকিব ও শাহাবুল ধারালো হাসুয়া দিয়ে তার মাথায় ও ছেলে সুমনকে শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আঘাত করে। তারা মাটিতে পড়ে গেলে তাদের বাঁচানোর জন্য আগায়ে যায়,বাবা আলতাফ ও স্ত্রী আজমিরা। এসয় তাদেরকেও কুপিয়ে জখম করে প্রতিপক্ষরা। স্থানীয়রা জানান, চলাচলের রাস্তা নিয়ে তাদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। পরে লাঠি ও দেশীয় ধারালো অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।

অভিযুক্ত শাহিদুল ইসলাম বলেন, তিনি ওই ঘটনায় জড়িত ছিলেন না। তবে ঘটনার সত্যতা কিার করেছেন তিনি।
বৃহসপতিবার (২৮-৬-১৮) বাঘা হাসপাতালের মহিলা ওয়ার্ডে গিয়ে দেখা গেছে, অনেকটা অচেতন অবস্থায় হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে রয়েছে আজমিরা। তার পাশের বেডে স্বামী শের আলম। তারও মাথায় ও হাতে আঘাতের চিহৃ। বুধবার ছাড়পত্র নিয়েছেন শের আলম। এর ২দিন আগে ছাড়পত্র নিয়ে বাসায় ফিরেছেন আলতাফ ও সুমন।

এবিষয়ে সহকারি উপপরিদর্শক (এসএসআই) আসাদুজ্জামানের সাথে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করলেও ফোন রিসিভ করেননি তিনি। অফিসার ইনচার্জ (ওসি) রেজাউল হাসান ছুটিতে যাওয়ার ৩দিন আগে জানিয়েছেন, এসপি স্যারকে না জানিয়ে মামলা রেকর্ড করা যাবেনা। তবে টাকা লেন-দেনের বিষযটি তার জানা নেই। এএসপি (পুঠিয়া সার্কেল) আবুল কালাম আজাদ (সাহিদ) বলেন, বিশেষ ক্ষেত্রে উর্ধতন কর্তৃপক্ষকে জানানো লাগে। তবে এ বিষয়টি জেনে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেছেন তিনি

খবর ২৪ঘণ্টানই

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST