1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
বাঘায় পদ্মায় গ্রাম রক্ষা বাঁধে ভাঙন,আতঙ্কে এলাকাবাসী - খবর ২৪ ঘণ্টা
বধবার, ০১ জানয়ারী ২০২৫, ১০:২১ পূর্বাহ্ন

বাঘায় পদ্মায় গ্রাম রক্ষা বাঁধে ভাঙন,আতঙ্কে এলাকাবাসী

  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ১৯ জুলা, ২০২০

বাঘা প্রতিনিধি: রাজশাহীর বাঘা উপজেলার পাকুড়িয়া ইউনিয়নের নাপিতপাড়া নামকস্থানে পদ্মার রক্ষা বাঁধে ভাঙন শুরু হয়েছে। এই ভাঙনে পানি উন্নয়ন বোর্ডের পক্ষে জিও ব্যাগ ফেলে গ্রাম রক্ষা করার চেষ্টা করা হচ্ছে। শনিবার (১৮ জুলাই) সকাল থেকে এই জিও ব্যাগ ফেলা শরু করা হয়েছে।

জানা যায়, পদ্মার পানি বাড়তে থাকায় উপজেলার পাকুড়িয়া ইউনিয়নের নাপিতপাড়া এলাকায় ভাঙনের তীব্রতাও বাড়তে শুরু করে। বিষয়টি পাকুড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মেরাজুল ইসলাম মেরাজ ঘটনাস্থল দেখে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর মাধ্যমে রাজশাহী পানি উন্নয়ন বোর্ডকে অবগত করেন। পরে রাজশাহী পানি উন্নয়ন বোর্ড জিও ব্যাগ ফেলে গ্রাম রক্ষা করার চেষ্টা করছে। এই বাঁধে ভাঙন দেখা দেয়ায় পদ্মার তীরবর্তী বাসিন্দার মাঝে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

পদ্মার পাড় কয়েক বছর থেকে ব্যাপকভাবে ভাঙছে। এই ভাঙন থেকে রক্ষার জন্য আলাইপুর থেকে চকরাজাপুর পর্যন্ত ১২.১ কিলোমিটার পদ্মা নদীর বাঁধের কাজ চলতি বছরের ১৮ ফেব্রুয়ারী চার অর্থ বছরে সম্পূর্ণ করার নির্দেশনা দিয়ে ৭২২ কোটি ২৪ লাখ টাকার প্রকল্প একনেকে অনুমোদন হয়েছে। কাজ শুরু হওয়ার আগে তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে। ফলে কোন উপায় না পেয়ে জিও ব্যাগ ফেলে বাঁধটি অস্থায়ীভাবে রক্ষা করার চেষ্টা করা হচ্ছে।
শনিবার সকালে ভাঙনকবলিত বাঁধ ঘুরে দেখা গেছে, তীব্র স্রােতের কারণে বাঁধের তলদেশে ভাঙছে। বাঁধের এই নাজুক পরিস্থিতিতে পানি উন্নয়ন বোর্ড জিও ব্যাগ ফেলা শুরু করেছে। তারপরও এলাকাবাসীর মাঝে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

চলতি মাসের প্রথম দিকে আকস্মিকভাবে পদ্মায় পানি বৃদ্ধি হতে শুরু করে। এক সপ্তাহে পানি বৃদ্ধিও কারণে বিপদসীমার কাছাকাছি পৌঁছেছে। ফলে স্রােতের তীব্রতাও বাড়ছে।

পাকুড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মেরাজুল ইসলাম মেরাজ বলেন, মাননীয় পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সার্বিক সহযোগিতায় চলতি বছরে ৭২২ কোটি ২৪ লাখ টাকার বাঁধ নির্মান প্রকল্প একনেকে অনুমোদন হয়েছে। বর্ষা মৌসুম শেষে বাঁধ নির্মান কাজ শুরু হবে। তবে ভাঙনস্থানে জিও ব্যাগ ফেলা না হলে আলাইপুরসহ বিভিন্ন এলাকায় তলিয়ে যেতো। আগেই ব্যবস্থা করায় এলাকা রক্ষা করা সম্ভব হয়েছে। তারপরও ঝুঁকিতে রয়েছে বাঁধটি।

রাজশাহী পানি উন্নয়ন বোর্ডের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মোকলেছুর রহমান বলেন, বাঘার পদ্মা নদীর আলাইপুর এলাকার নাপিতপাড়া নামকস্থানে সামান্য অংশ ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। তবে এ নিয়ে আশঙ্কার কিছু নেই। ভাঙন প্রতিরোধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।

খবর২৪ঘন্টা/নই

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST