1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
বাংলাদেশের ব্যাংকিং সেক্টরের ভবিষ্যৎ ঝুঁকিতে: মুডি - খবর ২৪ ঘণ্টা
বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:৩২ পূর্বাহ্ন

বাংলাদেশের ব্যাংকিং সেক্টরের ভবিষ্যৎ ঝুঁকিতে: মুডি

  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ৩০ নভেম্বর, ২০১৮

খবর ২৪ঘণ্টা ডেস্ক: খেলাপি ঋণের ঊর্ধ্বগতির কারণে বাংলাদেশের ব্যাংকিং সেক্টরের ভবিষ্যৎ অবস্থা ঝুঁকিতে রয়েছে বলে উল্লেখ করেছে বৈশ্বিক রেটিং এজেন্সি মুডি। প্রতিষ্ঠানটি বৃহস্পতিবার (২৯ নভেম্বর) তাদের ‘ব্যাংকিং সিস্টেম আউটলুক-বাংলাদেশি ব্যাংকস’ শীর্ষক রিপোর্টে বলেছে, ‘দেশটির অর্থনীতি অনেক ভালো হলেও ব্যাংকিং খাতের অবস্থা নাজুক।’

মুডিতে কর্মরত একজন বিশেষজ্ঞ তেংফু লি বলেন, ‘প্রতিযোগিতামূলক গার্মেন্ট শিল্পের কারণে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা প্রসারিত হচ্ছে। ঋণ ও রেমিটেন্সের স্থিতিশীল প্রবৃদ্ধির কারণে আভ্যন্তরীণ ভোগ বৃদ্ধি পাবে। তবে বিখণ্ডিত ব্যাংকিং খাতে সম্পদের গুনগতমান নিম্নগামী।’
ব্যাংকিং খাতে, বিশেষ করে সরকারি ব্যাংকে সুশাসনের দুর্বলতার কারণে খেলাপি ঋণের পরিমাণ জুন মাসে ১০.৪ শতাংশে দাঁড়িয়েছে বলে তিনি জানান।

আগামি ১২ থেকে ১৮ মাসের অবস্থা পর্যালোচনা করে মুডি বলেছে, খেলাপি ঋণের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ার কারণে সামনের দিনগুলিতে ঝুঁকির পরিমাণ বাড়বে।

মুডি মনে করে সামনের দিনগুলিতে থেলাপি ঋণের কারণে সুদের হার বাড়তে পারে এবং ব্যাংকিং খাতে মুনাফার হার কমতে পারে। সংস্থাটি বলেছে, বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতে কাজ করার পরিবেশ স্বাভাবিক হলেও প্রদেয় ঋণের গুনগত মান, মূলধন এবং মুনাফা নিম্নগামী। তবে ব্যাংকিং খাতে প্রচুর অর্থ রয়েছে এবং সরকারের সহযোগিতা অব্যাহত রয়েছে বলে জানায় মুডি।
আনিতা এখন উদয়ন স্কুলের প্রধান শিক্ষক উম্মে সালেমা বেগমের বাসায় আছে বলে জানা গেছে। এ বিষয়ে জানতে উম্মে সালেমা বেগম ফোন দেওয়া হলে বলেন, ‘আমি ফোনে কিছু বলতে পারবো না।’

তবে গোবিন্দ চক্রবর্তী অভিযোগ অস্বীকার করে এই প্রতিবেদকের ফোন কেটে দেন। পরে তাকে একাধিকবার ফোন দিলেও তার ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।
অভিযোগের বিষয়ে তার স্ত্রী সুতপা ভট্টাচার্যের কাছে জানতে চাইলে তিনিও অভিযোগ অস্বীকার করে তাড়াহুড়ো করে ফোন কেটে দেন। পরে তাকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।

নীলদলের পরিচালনা কমিটির সদস্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেন, ‘আমি এমন একটি ঘটনার কথা শুনেছি। তবে তারা যদি এ ঘটনার সাথে জড়িত থাকেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের উচিত ঘটনার তদন্ত করে ব্যবস্থা নিয়ে সুবিচার নিশ্চিত করা।’

খবর ২৪ঘণ্টানই

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST