বগুড়া প্রতিনিধি: বগুড়ায় বিশেষায়িত মোহাম্মদ আলী হাসপাতালে করোনা ভাইরাসের উপসর্গ নিয়ে ভর্তিদের মধ্য শাহ আলম নামের আইসোলেশনে থাকা এক রোগীর দেহে করোনা ভাইরাস কোভিট-১৯ এর জীবানু পাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে।
এ ঘটনায় বগুড়া শজিমেক হাসপাতালের কমপক্ষে ৫জন ডাক্তার ও ৮নার্স সহ মোট ১ে করেন্টাইনে থাকার খবর পাওয়া গেছে ।
জানা গেছে, গত ৩০ তারিখে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জ্বর সর্দি গলা কাশি উপসর্গ নিয়ে ভর্তি করা হয় শাহ আলম নামের এক রোগীকে । পরে তাকে বগুড়া মোহাম্মদ আলী হাসপাতালের বিশেষায়িত করোনা ইউনিটে স্থানান্তর করা হয় । বর্তমানে সেখানে ৮জন রোগীর মধ্য এক কিশোর মারা যাবার পর বর্তমানে ৩জন মহিলা ও ৪জন পুরুষ রোগীকে আইসেলোশনে রাখা হয় । এদের মধ্য শাহ আলম নামের ওই রোগীর শরীর থেকে নমুনা সংগ্রহের পর তা রাজশাহীতে প্রেরন করা হয় ।
বগুড়া মোহাম্মদ আলী হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক(আরএমও) শফিক আমিন কাজল এর সাথে কথা বলা হলে তিনি জানান ভর্তিরোগীর শরীরে কোবিট-১৯ এর সামান্য নমুনা পাওয়া গেছে ।ফলে বিষয়টি আরো পরীক্ষা নিরিক্ষা করা হচ্ছে।
এদিকে শাহ আলম নামের ওই রোগী বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে ভর্তি থাকার সময়কালে যে সব নার্স ও ডাক্তার সেখানে কর্তব্যরত ছিলেন তাদের মধ্য ৮জন নার্সকে এবং ৫জন ডাক্তারকে করেন্টাইনে রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে একটি দায়িত্বশীল জানান।
খবর২৪ঘন্টা/নই
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।