1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
ফিলিস্তিন-ইসরায়েল আলাদা রাষ্ট্র গঠনে আগ্রহ ট্রাম্পের - খবর ২৪ ঘণ্টা
রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:৫৫ অপরাহ্ন

ফিলিস্তিন-ইসরায়েল আলাদা রাষ্ট্র গঠনে আগ্রহ ট্রাম্পের

  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ২৮ সেপটেম্বর, ২০১৮

খবর২৪ঘণ্টা স্পোর্টস ডেস্ক: যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ফিলিস্তিন ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘর্ষ সমাধানে দুটি পৃথক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে আগ্রহ দেখিয়েছেন। পৃথক রাষ্ট্র পরিকল্পনার পক্ষে এটিই এখন পর্যন্ত ট্রাম্প প্রশাসনের পক্ষ থেকে সবচেয়ে স্পষ্ট বক্তব্য।

বুধবার নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সদর দপ্তরে এক দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে ট্রাম্প ওই আগ্রহের কথা জানান বলে রয়টার্সে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানা যায়।

নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে এক বৈঠকে ট্রাম্প আরো জানান, আগামী দুই থেকে তিন মাসের মধ্যে তিনি ফিলিস্তিন-ইসরায়েল বিষয়ে একটি শান্তি পরিকল্পনা দাঁড় করাতে চান। যুক্তরাষ্ট্রের আরবমিত্ররাও দুই রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ভিত্তিতে সমাধান চান।

‘আমি চাই পৃথক রাষ্ট্রের ভিত্তিতে সমাধান। আমার মনে হয় সেটিই সবচেয়ে কার্যকর আমার তাই-ই মনে হয়,’ বলেন ট্রাম্প।

এ প্রসঙ্গে নেতানিয়াহু বলেন, ভবিষ্যতের কোনো ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে অবশ্যই অসামরিক হতে হবে এবং ইসরায়েলকে ইহুদিদের রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিতে হবে।

বৈঠকের পরে নিউইয়র্কে এক সংবাদ সম্মেলনে ট্রাম্প বলেন, ‘ইসরায়েলি ও ফিলিস্তিনিরা যদি এক রাষ্ট্র চায় আমি একমত, তারা যদি পৃথক রাষ্ট্র চায় আমি তাতেও একমত। তাদের খুশিই আমার খুশি।’ ২০২১ সালে মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই এ বিষয়ে ট্রাম্প একটি চুক্তি নিশ্চিত করতে চান বলে জানান। এটিকে তিনি নিজের একটি স্বপ্ন বলে অভিহিত করেন। ‘আমি আমার দ্বিতীয় মেয়াদে এ কাজ করতে চাই না। পরের বার আমরা অন্য কাজ করব,’ বলেন ট্রাম্প।

ট্রাম্পের এটুকু বক্তব্যই যথেষ্ট নয় উল্লেখ করে ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী রিয়াদ-আল-মালিকি বলেন, ‘তাঁকে (ট্রাম্পকে) স্পষ্ট করে বলতে হবে দুই রাষ্ট্রের ব্যাপারে (৬৭ সালের সীমান্ত অনুসারে)। পূর্ব জেরুজালেম একটি অধিকৃত ভূখণ্ড। সামনে এগোতে চাইলে এ ব্যাপারগুলো আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ’।

‘যত দিন তিনি জেরুজালেমের ব্যাপারে নিজের পূর্ব সিদ্ধান্তে অনড় থাকবেন, সেখানে ইসরায়েলের বসতি স্থাপন ও যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস স্থানান্তরের পক্ষে থাকবেন তত দিন (আমাদের পক্ষ থেকে) কিছুই করার নেই,’ বলেন মালিকি।

ট্রাম্পের কাছে জেরুজালেমে দূতাবাস স্থানান্তরের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয় টেবিল থেকে আমি সবচেয়ে বড় টুকরাটি নিয়ে ফেলেছি। আমাদের অবশ্যই একটি যথাযথ সমাধান করতে হবে। কিছু করতে হবে। সমাধান যেন দুই পক্ষের জন্যই মঙ্গলজনক হয়। ইসরায়েল প্রথম ভাগটা পেয়েছে, আর সেটা বড়।’

জেএন

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST