1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানিতে আয় বেড়েছে ৩০ শতাংশ - খবর ২৪ ঘণ্টা
শুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫, ১০:১৪ পূর্বাহ্ন

প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানিতে আয় বেড়েছে ৩০ শতাংশ

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ৬ ডিসেম্বর, ২০২১

চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরের প্রথম ৫ মাসে (জুলাই-নভেম্বর) আন্তর্জাতিক বাজারে প্লাস্টিক পণ্য বিক্রয় থেকে রপ্তানি আয় হয়েছে ৫ কোটি ৭০ লাখ মার্কিন ডলার, যা বিগত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ৩০ শতাংশ বেশি।
গত ২০২০-২১ অর্থবছরে প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৪ কোটি ৩৯ লাখ ডলার। চলতি অর্থবছর প্লাস্টিক পণ্য থেকে ১৩ কোটি ডলারের রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে।
বাংলাদেশ প্লাস্টিক পণ্য প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিপিজিএমইএ) সভাপতি শামীম আহমেদ বলেন, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি, ফ্রান্স, পোল্যান্ড, স্পেন, কানাডাসহ বিশ্বের ২৩ দেশে সরাসরি যাচ্ছে বাংলাদেশের প্লাস্টিক পণ্য। গৃহসজ্জা থেকে অটোমোবাইল, চিকিৎসার সরঞ্জাম কিংবা রপ্তানি শিল্পের আনুষঙ্গিক সব পণ্য প্লাস্টিক দিয়ে তৈরি হচ্ছে। নজর কাড়ছে প্রযুক্তির সমন্বয়ে তৈরি প্লাস্টিকের বাহারি খেলনাও। চীনের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে অনেক দেশ এখন বাংলাদেশের প্লাস্টিক পণ্যের প্রতি ঝুঁকছে। যে কারণে বৈশ্বিক বাজারে প্রতিনিয়ত বাংলাদেশের পণ্যের রপ্তানি বাড়ছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
বিপিজিএমইএ সভাপতি বলেন, কোভিড অতিমারির শুরুর দিকে অন্যন্যা শিল্প কারখানার ন্যায় প্লাস্টিক খাতেও নাজুক অবস্থা তৈরি হয়। কিন্তু সরকারের সময়োপযোগী পদক্ষেপ ও প্রণোদনা প্যাকেজ বাস্তবায়নের কারণে অন্যান্য শিল্পের পাশাপাশি প্লাস্টিক খাতও ঘুরে দাঁড়িয়েছে। বৈশ্বিক পর্যায়ে ব্যবসা বাণিজ্য স্বাভাবিক হতে থাকায় বাংলাদেশের রপ্তানিতে তার সুফল পাওয়া যাচ্ছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
তিনি মনে করেন আন্তর্জাতিক বাজারে কাঁচামালের দাম বেড়ে না গেলে রপ্তানি আয় আরও বেশি হতো।

শামীম আহমেদ জানান, প্রত্যক্ষ প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানির পাশাপাশি বছরে গার্মেন্টস এক্সেসরিজ হিসেবে ৭০ কোটি ডলারের প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানি হচ্ছে।
তিনি বলেন, বর্তমানে প্লাস্টিক মোড়ক এবং গার্মেন্টস এক্সেসরিজ ব্যাতিরেকে কোনও পণ্যই বিদেশে রপ্তানি করা অসম্ভব।
বিপিজিএমইএর তথ্যমতে, বর্তমানে দেশে ছোট-বড় মিলে ৫ হাজার কারখানায় প্রায় ১৫ ক্যাটাগরিতে পণ্য উৎপাদন হয়। এর মধ্যে পোশাক খাতের জন্য পলিব্যাগ, হ্যাঙ্গার, প্লাস্টিক ক্লিপ, বোতাম, খেলনা সামগ্রীর মধ্যে পুতুল, বল, গৃহে ব্যবহারের জন্য চেয়ার, টেবিল, ডাইনিং টেবিল, বিভিন্ন ধরনের রেক, ঝুড়ি, বাথটাব, জগ, মগ, অফিসে ব্যবহারের জন্য পেপারওয়েট, স্কেল, টেবিল, বলপেন, ফাইল কভার অন্যতম। কৃষি খাতের জন্য পাইপ, সাইকেলের যন্ত্রাংশের মধ্যে বাম্পার, হাতলের কভার, ব্যাক লাইট, স্পোক লাইট, মাছ ও ডিম রাখার ঝুড়ি, ভিডিও ও অডিও ক্যাসেট, কম্পিউটারের উপকরণসহ বিভিন্ন ধরনের প্লাস্টিক সামগ্রী তৈরি হচ্ছে।
বিএ/

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST