খবর২৪ঘন্টা নিউজ ডেস্ক: কক্সবাজারের টেকনাফে পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে দুই যুবক নিহত হয়েছেন।
নিহতরা হলেন- টেকনাফ পৌরসভার পুরাতন পল্লান পাড়ার সুলতান আহমেদের ছেলে মাহমুদ উল্লাহ (২৬) ও হোয়াইক্যং ঝিমমং খালীর জাফর আলমের ছেলে মোহাম্মদ মিজান (২৪)।
পুলিশের দাবি, নিহত দুই যুবক চিহ্নিত ইয়াবা কারবারি। সোমবার ভোর ৪টার দিকে টেকনাফ উপজেলার হোয়াইক্যং ইউনিয়নের জিমংখালী চিংড়ি প্রজেক্ট বাঁধ সংলগ্ন এলাকায় কথিত এই বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে।
টেকনাফ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) প্রদীপ কুমার দাশ বলেন, রোববার সকাল সাড়ে ৯টায় মাইক্রোবাসের চালক মাহমুদ উল্লাহকে সন্দেহভাজন হিসেবে আটক করে পুলিশ। এ সময় গাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে পাঁচ হাজার ইয়াবা পাওয়া যায়।
পরে তার স্বীকারোক্তি অনুসারে রাতে উপজেলার হোয়াইক্যংয়ের জিমংখালী চিংড়ি প্রজেক্ট বাঁধ সংলগ্ন এলাকায় মজুদ রাখা ইয়াবা ও অস্ত্র উদ্ধারে যায় পুলিশ।একপর্যায়ে ভোর ৪টার দিকে পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি চালিয়ে মাহমুদ উল্লাহকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হয়। পরে পুলিশও আত্মরক্ষার্থে পাল্টা গুলি চালায়।হামলাকারীরা পালিয়ে গেলে ঘটনাস্থল থেকে গুলিবদ্ধ অবস্থায় দুজনকে উদ্ধার করে টেকনাফ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। জরুরি বিভাগের চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় তিন পুলিশ সদস্যও আহত হন।
ওসি জানান, অভিযানে মোট ১৫ হাজার ইয়াবা, দুটি এলজি, গুলি, খালি খোসা ও একটি মাইক্রোবাস জব্দ করে পুলিশ।
তিনি জানান, অভিযান শেষে থানায় ফেরার সময় পৌরসভা এলাকার হোটেল হিলটপ সংলগ্ন মেইন রোডে ইঞ্জিনের ত্রুটির কারণে ইয়াবা বহন করা মাইক্রোবাসটিতে আগুন ধরে যায়। ফায়ার সার্ভিস এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট আইনে টেকনাফ থানায় মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে প্রদীপ কুমার দাশ জানান।
টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক খানে আলম বলেন, পুলিশ গুলিবিদ্ধ দুজনকে নিয়ে আসে। তাদের শরীরে তিনটি করে গুলির চিহ্ন রয়েছে। আহত পুলিশ সদস্যদের চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।কক্সবাজারের টেকনাফে পুলিশের সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে আটক একজনসহ দুই যুবক নিহত হয়েছেন।
নিহতরা হলেন- টেকনাফ পৌরসভার পুরাতন পল্লান পাড়ার সুলতান আহমেদের ছেলে মাহমুদ উল্লাহ (২৬) ও হোয়াইক্যং ঝিমমং খালীর জাফর আলমের ছেলে মোহাম্মদ মিজান (২৪)।
পুলিশের দাবি, নিহত দুই যুবক চিহ্নিত ইয়াবা কারবারি।
সোমবার ভোর ৪টার দিকে টেকনাফ উপজেলার হোয়াইক্যং ইউনিয়নের জিমংখালী চিংড়ি প্রজেক্ট বাঁধ সংলগ্ন এলাকায় কথিত এই বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে।
টেকনাফ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) প্রদীপ কুমার দাশ বলেন, রোববার সকাল সাড়ে ৯টায় মাইক্রোবাসের চালক মাহমুদ উল্লাহকে সন্দেহভাজন হিসেবে আটক করে পুলিশ। এ সময় গাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে পাঁচ হাজার ইয়াবা পাওয়া যায়।
পরে তার স্বীকারোক্তি অনুসারে রাতে উপজেলার হোয়াইক্যংয়ের জিমংখালী চিংড়ি প্রজেক্ট বাঁধ সংলগ্ন এলাকায় মজুদ রাখা ইয়াবা ও অস্ত্র উদ্ধারে যায় পুলিশ।একপর্যায়ে ভোর ৪টার দিকে পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি চালিয়ে মাহমুদ উল্লাহকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হয়। পরে পুলিশও আত্মরক্ষার্থে পাল্টা গুলি চালায়।হামলাকারীরা পালিয়ে গেলে ঘটনাস্থল থেকে গুলিবদ্ধ অবস্থায় দুজনকে উদ্ধার করে টেকনাফ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। জরুরি বিভাগের চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় তিন পুলিশ সদস্যও আহত হন।
ওসি জানান, অভিযানে মোট ১৫ হাজার ইয়াবা, দুটি এলজি, গুলি, খালি খোসা ও একটি মাইক্রোবাস জব্দ করে পুলিশ।
তিনি জানান, অভিযান শেষে থানায় ফেরার সময় পৌরসভা এলাকার হোটেল হিলটপ সংলগ্ন মেইন রোডে ইঞ্জিনের ত্রুটির কারণে ইয়াবা বহন করা মাইক্রোবাসটিতে আগুন ধরে যায়।
ফায়ার সার্ভিস এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট আইনে টেকনাফ থানায় মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে প্রদীপ কুমার দাশ জানান।
টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক খানে আলম বলেন, পুলিশ গুলিবিদ্ধ দুজনকে নিয়ে আসে। তাদের শরীরে তিনটি করে গুলির চিহ্ন রয়েছে। আহত পুলিশ সদস্যদের চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।