1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
পুলিশের চাকরি দেওয়ার নামে অর্থ হাতিয়ে নেওয়া ৩ প্রতারক গ্রেফতার - খবর ২৪ ঘণ্টা
শুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫, ০৮:৫১ অপরাহ্ন

পুলিশের চাকরি দেওয়ার নামে অর্থ হাতিয়ে নেওয়া ৩ প্রতারক গ্রেফতার

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২১

পুলিশে চাকরি দেয়ার নামে টাকা হাতিয়ে নেয়া তিন প্রতারককে গ্রেফতার করেছে ময়মনসিংহ জেলা ডিবি পুলিশ। জেলা পুলিশ সুপারের কাছে অতিরিক্ত সচিব-ডিআইজি পরিচয়ে পুলিশের কনস্টেবল নিয়োগে তদবির করতে গিয়ে ধরা খেয়েছেন তারা। সোমবার জেলার মুক্তাগাছা, ফুলপুর ও জামালপুর থেকে তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতাকৃতরা হলেন জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলার ছামিউল আলম, ময়মনসিংহে ফুলপুর উপজেলার কুড়িপাড়া গ্রামের জালাল উদ্দিন এবং মুক্তাগাছা উপজেলার রহিমবাড়ি গ্রামের মারুফ মিয়া।

মঙ্গলবার দুপুরে জেলা ডিবি কার্যালয় থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

ডিবির ওসি সফিকুল ইসলাম বলেন, ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল (টিআরসি) নিয়োগ পরীক্ষা উপলক্ষে ময়মনসিংহ জেলায় একাধিক প্রতাকচক্র সক্রিয় হয়ে উঠেছে। একদল প্রতারক চাকরি পাইয়ে দেবে বলে বিভিন্নজনের কাছ থেকে নগদ টাকা নেয় ও অতিরিক্ত সচিব পরিচয়ে পুলিশ সুপারকে চাকরি দেয়ার কথা বলে প্রতারণা করে আসছিল। এমন অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে তিন প্রতারককে গ্রেফতার করা হয়েছে।
ওসি বলেন, গ্রেফতারকৃত প্রতারক মো. ছামিউল আলম নিজেকে একটি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব পরিচয়ে ময়মনসিংহ পুলিশ সুপার মোহা. আহমার উজ্জামানের সরকারি নম্বরে ফোন করে তার তিনজন প্রার্থীকে পুলিশে চাকরি দেয়ার জন্য সুপারিশ করেন। বিষয়টি পুলিশ সুপার মোহা. আহমার উজ্জামানের সন্দেহ হলে তাকে গ্রেফতারের নির্দেশ দেন। পরে জেলা ডিবি পুলিশ তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় জামালপুরের ছামিউল আলমকে গ্রেফতার করে। এ সময় তার মোবাইল ফোন ও সিমকার্ড উদ্ধার করা হয়।

তিনি আরো বলেন, গ্রেফতারকৃত জালাল উদ্দিনের চক্রটি জেলার ফুলপুর উপজেলায় স্থানীয় একটি প্রতারক চক্রের সহায়তায় পুলিশে চাকরি দেয়ার নামে ৫ জনের কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকা করে নেয়। সেই ৫ জনকে ঢাকার বিভিন্ন প্রাইভেট ক্লিনিকে নিয়ে ডাক্তারি পরীক্ষা করাতেন এবং তাদের টিম লিডার কামরুল মিয়া নামে এক প্রতারক মোবাইল ফোনে চাকরি প্রার্থীদের সাথে নিজেকে ডিআইজি পরিচয়ে কথা বলে বিশ্বাস স্থাপন করাতেন।

ওসি সফিকুল ইসলাম আরো বলেন, গ্রেফতারকৃত মারুফ মিয়া কনস্টেবল পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হওয়ার পর অনলাইনে আবেদন করেন। প্রাথমিক আবেদনেই সে বাতিল হয়ে যায়। পরে মারুফ মিয়া চাকরি প্রার্থী হিসেবে পরীক্ষায় অংশ গ্রহণের জন্য কম্পিউটারে সাহায্যে ভুয়া প্রবেশপত্র তৈরি করে। সেই ভুয়া প্রবেশপত্র নিয়ে তিনি জেলা পুলিশ লাইনসে হাজির হয়। সেখানে মারুফ মিয়ার প্রবেশপত্র ভুয়া বলে নিশ্চিত হয়।

গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় মামলা দায়ের করে আদালতে সোপর্দ করা

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST