কৃষিনির্ভর রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলায় আবাদি জমির উপরিভাগের উর্বর মাটি যাচ্ছে ইটভাটায়। এক শ্রেণির দালালদের মাধ্যমে এসব মাটি কিনে ইট তৈরির পাশাপাশি আবাদি জমি খননে মদদ দেওয়াসহ জমির শ্রেণী পরিবর্তন করতে উৎসাহ জোগাচ্ছে ভাটা মালিকরা। তাছাড়াও সওজ ও এলজিডি’র পাঁকা সড়কের পাশে ও ঘনবসতি এলাকায় আবাদি জমিতে ইটভাটা গড়ে ওঠায় পরিবেশ দূষণ হচ্ছে।
জানা গেছে, উপজেলার ৬টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভায় ছোট-বড় মিলে ১৬টি ইটভাটা রয়েছে, যার অধিকাংশই অপরিকল্পিত ও অবৈধ। এসকল ইটভাটার মাটির চাহিদা পূরণ করতে নিয়মনীতি উপেক্ষা করে ভেকু মেশিন দিয়ে ফসলি জমির মাটি কেটে একদিকে যেমন পুকুর বানানো হচ্ছে অপরদিকে ঐ সকল ইটভাটার আশেপাশের আবাদি জমির উপরিভাগের উর্বর মাটি ৫শ থেকে ১ হাজার টাকায় ক্রয় করে ট্রাক, ট্রাক্টর ও ট্রলিযোগে ইটভাটায় সরবরাহ করায় গ্রামীণ এলাকার এলজিইডি’র পাঁকা ও কাঁচা সড়কগুলো ভেঙে ধ্বংসলীলায় পরিণত হচ্ছে।
সরজমিনে ঘুরে দেখা যায়, উপজেলার- ঝলমলিয়া-মোল্লাপাড়া-পচাঁমাড়িয়া-
জেএন