1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
পাবনা জেলা বিএনপির সভাপতি কে এস মাহমুদের ইন্তেকাল - খবর ২৪ ঘণ্টা
রবিবার, ০৫ জানয়ারী ২০২৫, ০৯:৪ পূর্বাহ্ন

পাবনা জেলা বিএনপির সভাপতি কে এস মাহমুদের ইন্তেকাল

  • প্রকাশের সময় : বৃস্পতিবার, ৩০ আগস্ট, ২০১৮
পাবনা জেলা বিএনপির সভাপতি মেজর (অব:) কে এস মাহমুদ

পাবনা প্রতিনিধি: পাবনা জেলা বিএনপির সভাপতি ও বর্ষিয়ান রাজনীতিবীদ মেজর (অব:) কে এস মাহমুদ আর নেই। বৃহস্পতিবার দুপুর সোয়া ১২টার দিকে এনায়েতপুর খাজা ইউনুছ আলী হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৯ বছর। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী ও ২ ছেলে, আত্মীয় স্বজনসহ অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন। তিনি স্বপরিবারে পাবনা শহরের পৌর এলাকার গোপালপুর মহল্লায় নিজ বাড়িতে বসবাস করতেন। সদালাপী মেজর (অব:) কে এস মাহমুদ একজন নীতিবোধ সম্পন্ন মানুষ ছিলেন। অন্যায়কে অন্যায় বলতে তিনি কখনই কাপর্ন্য করেননি। জেলা বিএনপি ও তার সকল অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা ছিলেন তাকে ঘিরেই ঐক্যবদ্ধ। বৃদ্ধ বয়সেও দলের রাজনীতিকে প্রতিষ্ঠা করবার জন্য তিনি ছুটে বেড়িয়েছেন জেলার তৃণমূল পর্যায়ে।

তার গ্রামের বাড়ি সুজানগরের গোকুলপুরে। তিনি গোকুলপুরের মরহুম খন্দকার রেকাত আলীর ছেলে। সম্ভ্রান্ত পরিবারের ছেলে কে এস মাহমুদের মৃত্যুর খবর এসে পৌছালে সুজানগরে নেমে আসে শোকের ছায়া। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা ছুটে যান তার গ্রামের বাড়িতে।

জেলা বিএনপির সাধারণ স¤পাদক ইঞ্জিনিয়ার হাবিবুর রহমান তোতা জানান, তিনি দীর্ঘদিন ধরেই শারিরীক নানা রোগে আক্রান্ত ছিলেন। হঠাৎ তিনি অসুস্থ্য হয়ে পড়লে পাবনা থেকে তাকে ঢাকাতে নেয়া হচ্ছিল। পথিমধ্যে তার অবস্থার অবনতি হওয়ায় দ্রুত সিরাজগঞ্জের এনায়েতপুর খাজা ইউনুছ আলী হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক কেএস মাহমুদকে মৃত ঘোষণা করেন।

জেলা বিএনপির সভাপতি কে এস মাহমুদের মৃত্যুর খবর পাবনায় পৌঁছার সাথে সাথে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মিদের মধ্যে নেমে আসে শোকের ছায়া। তারা তার বাড়িতে ছুটে যান। সৃষ্টি হয় এক শোকজর্জর পরিবেশ। জেলা বিএনপির দপ্তর সম্পাদক জহুরুল ইসলাম জানান, শুক্রবার সকাল নয়টায় সুজানগর পাইলট মডেল হাই স্কুলে তার প্রথম নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়া বাদ জুম্মা শহরের পুরাতন টেকনিক্যাল মাঠে মরহুমের নামাজে জানাজা শেষে তাকে পাবনা সদরের আরিফপুর সদর গোরস্থানে দাফন করা হবে। এতে সকলকে শরিক হতে পারিবারিকভাবে ও দলীয়ভাবে অনুরোধ জানানো হয়েছে।

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST