1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
পথ্য সরবরাহে অনিয়মে রামেক হাসপাতালের বিরুদ্ধে মামলা - খবর ২৪ ঘণ্টা
সোমবার, ২০ জানয়ারী ২০২৫, ০২:৫৭ অপরাহ্ন

পথ্য সরবরাহে অনিয়মে রামেক হাসপাতালের বিরুদ্ধে মামলা

  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ১৭ নভেম্বর, ২০১৯
রামেক হাসপাতালের জরুরী বিভাগ

নিজস্ব প্রতিবেদক : পথ্য সরবরাহে অনিয়মের অভিযোগ রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ও দরপত্র কমিটির সদস্যদের নামে। নাটোরের ঠিকাদার এমদাদুল হক বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (রামেক) রোগীদের জন্য পথ্য সরবরাহের ঠিকাদার নির্বাচিত করা হয়েছে ইচ্ছামতো। রবিবার মহানগর যুগ্ম জজ আদালতের বিচারক জয়ন্তী রানী দাস এমদাদুল হকের আবেদনটি আমলে নিয়ে আগামী ১৯ জানুয়ারি শুনানীর দিন ধার্য করেছেন।ঠিকাদার এমদাদুল হক অভিযোগ করেন, আটটি গ্রুপের মধ্যে চারটি গ্রুপের দরপত্র খোলা হয় প্রকাশ্যে। অন্য চারটি গ্রুপের দরপত্র খোলা হয় গোপনে। গোপনে মাছ, দুধ, স্টেশনারি ও বিবিধ কাজের দরপত্র খোলা হয়। যারা কাজ পেয়েছেন, তাদের চিঠি দিয়ে জানিয়ে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। কিন্তু কে কতো দর দিয়েছিলেন, তা জানানো হয়নি। দরপত্র ডকুমেন্টে দেখা যায়, রেশন গ্রুপে শাহাবুদ্দিন হলুদের দর দেন প্রতি কেজি ৫৮ টাকা। কিন্তু কাজটি ১৭০ টাকা দর দিলেও তাকে দেওয়া হয়নি। ২২৫ টাকা দর দেওয়া আজাদ আলীকে কাজটি দেওয়া হয়েছে। জিরা প্রতি কেজি ১২০ টাকা দর দেন শাহাবুদ্দিন। কিন্তু সরবরাহের কাগজে তাকে দর দেওয়া হয়েছে ৩৫০ টাকা প্রতি কেজি।
এ ব্যাপারে হাসপাতালের উপ-পরিচালক ডা. সাইফুল ফেরদৌস জানান, তারা আদালতেই বিষয়টি মোকাবিলা করছেন।

হাসপাতাল সূত্র জানায়, আটটি গ্রুপে মোট ৩৮ আইটেমের জন্য দরপত্র আহ্বান করা হয়। ঠিকাদাররা এতে অংশ নিয়ে সরবরাহ করতে দরপত্র জমা দেন। ৫ সেপ্টেম্বর দরপত্র বাক্স খোলা হয়। ২৬ অক্টোবর ঠিকাদারদের কার্যাদেশ দেওয়া হয়। কিন্তু কার্যাদেশে হাতে পাওয়ার পর ধরা পরে নানা অনিয়ম। সর্বনিম্ন ঠিকাদারকে কাজ না দিয়ে উচ্চ দরে পছন্দের ঠিকাদারকে কাজ দেওয়া হয়েছে।

এমদাদুল হকের আইনজীবী অ্যাডভোকেট ইয়াহিয়া জানান, অনিয়ম করে সরবরাহকারী নিয়োগ করায় একদিকে সরকারের বিপুল অর্থ লোকসান হবে। অন্যদিকে, তার মক্কেল ব্যবসায়ীকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। এ কারণে ন্যায় বিচারের জন্য আদালতের দারস্থ হয়েছেন।

উল্লেখ্য, এর আগে মো. সুমন ও পাবনার আরজেডএস এন্টারপ্রাইজের প্রোপাইটার রাশেদুজ্জামান আলাদা দুটি মামলা করেন। সেগুলোরও শুনানি আছে জানুয়ারিতে।রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (রামেক) রোগীদের জন্য পথ্য সরবরাহের ঠিকাদার নির্বাচিত করা হয়েছে ইচ্ছামতো। এনিয়ে আবারও মামলা হয়েছে পরিচালক ও দরপত্র কমিটির সদস্যদের নামে। নাটোরের ঠিকাদার এমদাদুল হক বাদী হয়ে মামলাটি করেছেন। রবিবার মহানগর যুগ্ম জজ আদালতের বিচারক জয়ন্তী রানী দাস এমদাদুল হকের আবেদনটি আমলে নিয়ে আগামী ১৯ জানুয়ারি শুনানীর দিন ধার্য করেছেন।ঠিকাদার এমদাদুল হক অভিযোগ করেন, আটটি গ্রুপের মধ্যে চারটি গ্রুপের দরপত্র খোলা হয় প্রকাশ্যে। অন্য চারটি গ্রুপের দরপত্র খোলা হয় গোপনে। গোপনে মাছ, দুধ, স্টেশনারি ও বিবিধ কাজের দরপত্র খোলা হয়। যারা কাজ পেয়েছেন, তাদের চিঠি দিয়ে জানিয়ে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। কিন্তু কে কতো দর দিয়েছিলেন, তা জানানো হয়নি। দরপত্র ডকুমেন্টে দেখা যায়, রেশন গ্রুপে শাহাবুদ্দিন হলুদের দর দেন প্রতি কেজি ৫৮ টাকা। কিন্তু কাজটি ১৭০ টাকা দর দিলেও তাকে দেওয়া হয়নি। ২২৫ টাকা দর দেওয়া আজাদ আলীকে কাজটি দেওয়া হয়েছে। জিরা প্রতি কেজি ১২০ টাকা দর দেন শাহাবুদ্দিন। কিন্তু সরবরাহের কাগজে তাকে দর দেওয়া হয়েছে ৩৫০ টাকা প্রতি কেজি।
এ ব্যাপারে হাসপাতালের উপ-পরিচালক ডা. সাইফুল ফেরদৌস জানান, তারা আদালতেই বিষয়টি মোকাবিলা করছেন।

হাসপাতাল সূত্র জানায়, আটটি গ্রুপে মোট ৩৮ আইটেমের জন্য দরপত্র আহ্বান করা হয়। ঠিকাদাররা এতে অংশ নিয়ে সরবরাহ করতে দরপত্র জমা দেন। ৫ সেপ্টেম্বর দরপত্র বাক্স খোলা হয়। ২৬ অক্টোবর ঠিকাদারদের কার্যাদেশ দেওয়া হয়। কিন্তু কার্যাদেশে হাতে পাওয়ার পর ধরা পরে নানা অনিয়ম। সর্বনিম্ন ঠিকাদারকে কাজ না দিয়ে উচ্চ দরে পছন্দের ঠিকাদারকে কাজ দেওয়া হয়েছে।

এমদাদুল হকের আইনজীবী অ্যাডভোকেট ইয়াহিয়া জানান, অনিয়ম করে সরবরাহকারী নিয়োগ করায় একদিকে সরকারের বিপুল অর্থ লোকসান হবে। অন্যদিকে, তার মক্কেল ব্যবসায়ীকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। এ কারণে ন্যায় বিচারের জন্য আদালতের দারস্থ হয়েছেন।

উল্লেখ্য, এর আগে মো. সুমন ও পাবনার আরজেডএস এন্টারপ্রাইজের প্রোপাইটার রাশেদুজ্জামান আলাদা দুটি মামলা করেন। সেগুলোরও শুনানি আছে জানুয়ারিতে।

আর/এস

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST