1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
নেপালের ত্রিভুবন বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের গাফিলতির কারণে দুর্ঘটনা: ইউএস-বাংলা - খবর ২৪ ঘণ্টা
রবিবার, ১২ জানয়ারী ২০২৫, ০২:০৮ পূর্বাহ্ন

নেপালের ত্রিভুবন বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের গাফিলতির কারণে দুর্ঘটনা: ইউএস-বাংলা

  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ২২ এপ্রিল, ২০১৮

খবর২৪ঘণ্টা.কম, ডেস্কঃ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে হতাহতের ঘটনার জন্য নেপালের ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ দায়ী বলে অভিযোগ করেছে বাংলাদেশের বেসরকারি ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস কর্তৃপক্ষ।

সংস্থাটি বলছে, ত্রিভুবন বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ ইউএস-বাংলার বিমানকে দেয়া ল্যান্ডিং ক্লিয়ারেন্স বাতিল না করে একই সময়ে অন্য এয়ারলাইনসের ফ্লাইট অবতরণের অনুমতি দিয়ে আন্তর্জাতিক নিয়মের ব্যত্যয় ঘটিয়েছে।

এ ছাড়া বিমান দুর্ঘটনায় পড়ায় বিমানবন্দরের উদ্ধারকর্মীরা দ্রুত সময়ে উদ্ধার তৎপরতা শুরু করলে হতাহতের সংখ্যা কম হতো বলেও জানিয়েছে ইউএস-বাংলা কর্তৃপক্ষ।

রোববার রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এক লিখিত বক্তব্যে এসব কথা বলেন ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা-সিইও ইমরান আসিফ।

গত ১২ মার্চ ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ছেড়ে যাওয়া ইউএস-বাংলার ফ্লাইটটি কাঠমান্ডুতে অবতরণের সময় বিধ্বস্ত হয়।

এতে বিমানটিতে থাকা ৭১ আরোহীর মধ্যে ৫১ জনই নিহত হন। এর মধ্যে বিমানের ক্যাপ্টেন আবিদ সুলতান ও কো-ক্যাপ্টেন পৃথুলা রশিদসহ ২৬ বাংলাদেশি নাগরিক ছিলেন।

এ দুর্ঘটনার এক মাস ১০ দিন পর বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরতে রোববার সংবাদ সম্মেলনে আসে ইউএস-বাংলা কর্তৃপক্ষ।

এতে এয়ারলাইনসটির সিইও বলেন, নেপাল ও বাংলাদেশ সিভিল এভিয়েশন জানিয়েছে, দুর্ঘটনাকবলিত প্লেনটিতে কোনো টেকনিক্যাল ত্রুটি ছিল না। ইউএস-বাংলার নিজস্ব প্রতিবেদনেও কোনো কারিগরি ত্রুটি ছিল না বলে প্রতীয়মান হয়।

তিনি জানান, দুর্ঘটনার এক মাস পর নেপাল সিভিল এভিয়েশন অথরিটি প্রাথমিক একটি তদন্ত প্রতিবেদন দিয়েছে।

এতে দুর্ঘটনায় পতিত হওয়ার ২ মিনিটের মধ্যে উদ্ধারকর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নেভানোর কাজ করেছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

তবে ইমরান আসিফ বলেন, স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শী ও আহত বিমান যাত্রীদের কাছ থেকে আমরা যা জেনেছি, তাতে আমাদের ধারণা যে প্রকৃতভাবেই ২ মিনিটের মধ্যে উদ্ধারকর্মীরা নিয়োজিত হয়ে থাকলে হতাহতের সংখ্যা অনেক কম হতো।

তিনি বলেন, ইতিমধ্যে বিভিন্ন মাধ্যমে আপনারা জেনেছেন দুর্ঘটনার আগে নেপালের এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল টাওয়ার থেকে পাইলটকে বিভ্রান্তিকর নির্দেশনাবলী দেয়া হয়েছিল।

ইমরান আসিফ বলেন, কাঠমান্ডুর কন্ট্রোল টাওয়ার থেকে ইউএস-বাংলার পাইলটদের ল্যান্ডিং ক্লিয়ারেন্স দেয়ার পর তা বাতিল না করেই এয়ারক্রাফটিকে অন্য জায়গায় হোল্ডিং করতে বলা হয় এবং একই সময় অন্য এয়ারলাইনসের ফ্লাইট অবতরণ করতেও দেয়া হয়।

তিনি বলেন, একটি ফ্লাইটকে দেয়া অবতরণের অনুমতি বাতিল না করেই অন্য ফ্লাইটকে অবতরণ বা উড্ডয়ন করতে দেয়া আন্তর্জাতিক নিয়মের ব্যত্যয়।

খবর২৪ঘণ্টা.কম/নজ 

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST