1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
নাটোরে ছাত্রীকে ধর্ষণ,গৃহশিক্ষক আটক - খবর ২৪ ঘণ্টা
বৃহস্পতিবার, ০৯ জানয়ারী ২০২৫, ০৩:০৫ পূর্বাহ্ন

নাটোরে ছাত্রীকে ধর্ষণ,গৃহশিক্ষক আটক

  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ২৮ জুন, ২০২০

নাটোর প্রতিনিধি: নাটোরের বড়াইগ্রামে গৃহপাইভেট শিক্ষক জুলফিকার আলী সরকার (৫৫) এক ছাত্রীকে পড়ানোর সময় ফুসলীয়ে ধর্ষণ করেছে । এসময় ওই ছাত্রীর অশ্লীল ছবি তুলে ফেসবুকে বা ইন্টানেটে ছড়িয়ে দেয়ার ভয় দেখিয়ে একাধিকবার ধর্ষণের অভিযোগে পুলিশ গৃহশিক্ষককে আটক করেছে। বড়াইগ্রাম থানা পুলিশ রবিবার দুপুরে তাকে নাটোর আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করেছে । এর আগে শনিবার সকালে ধর্ষণের শিকার ছাত্রীর বাবা বড়াইগ্রাম থানায় এ ঘটনায় অভিযোগ দায়ের করলে পুলিশ গতকাল বিকেল ৪টায় অভিযুক্ত লম্পট গৃহশিক্ষক জুলফিকার আলী সরকারকে তার নিজ বাড়ি থেকে আটক করে। আটক জুলফিকার উপজেলার বড়াইগ্রাম ইউনিয়নের খাকশা গ্রামের মৃত মোজাহার আলী সরকারের ছেলে।
থানা সূত্রে জানা যায়, ছাত্রীটি এবারের এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে। যখন সে অষ্টম শ্রেণীতে পড়াশুনা করতো তখন থেকে জুলফিকার আলী সরকার তাকে প্রাইভেট পড়াতো। তিন বছর ধরে প্রাইভেট পড়ানোর সুযোগে ওই গৃহশিক্ষক ছাত্রীটিকে বিভিন্ন ভাবে ফুসলিয়ে প্রেমের সম্পর্ক গড়ার চেষ্টা করে। নবম শ্রেণীতে পড়াশুনাকালীন বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগে গৃহশিক্ষক ফুসলিয়ে ছাত্রীকে ধর্ষণ করে ও এর ছবি তুলে রাখে। পরবর্তীতে এ ছবি ফেসবুকে ছড়িয়ে দেয়ার ভয় দেখিয়ে ওই গৃহশিক্ষক ছাত্রীটিকে সুযোগ বুঝে মাঝে-মধ্যে ধর্ষণ করতো। সম্প্রতি ছাত্রীর সাথে জুলফিকারের অশ্লীল একটি ছবি ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়লে ছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে গৃহশিক্ষক জুলফিকারকে অভিযুক্ত করে বড়াইগ্রাম থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। ছাত্রীটি জানায়, অশ্লীল ছবির ভয় দেখিয়ে লম্পট গৃহশিক্ষক জুলফিকার কৌশলে আমাকে বেশ কয়েকবার ধর্ষণ করে। তবে গৃহশিক্ষক জুলফিকার জানায়, তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক থাকায় দুইজনের সম্মতিতেই শারিরীক সম্পর্ক হয়েছে।
বড়াইগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা দিলিপ কুমার দাস জানান, মেয়েটি নাবালিকা। তাকে ফুসলিয়ে বা প্রলোভন দেখিয়ে প্রেমের সম্পর্ক তৈরী করে ধর্ষণ করাটাও আইনের চোখে অপরাধ। তাছাড়া মোবাইল ফোনে অশ্লীল ছবি তুলে ভয় দেখিয়ে ধর্ষণ করা হয়েছে এমন ঘটনার সত্যতা মিলেছে। অভিযুক্ত শিক্ষক জুলফিকারকে আসামী করে থানায় ধর্ষণ মামলা এজাহারভুক্ত হয়েছে। আটক গৃহশিক্ষককে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।

খবর২৪ঘন্টা/নই

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST