গোদাগাড়ী প্রতিনিধিঃ পদ্মানদীর ভাঙ্গন হতে বাঁচতে বিক্ষোভ মিছিল ও জেলা প্রশাসক বরাবর আবেদন করেছে গোদাগাড়ী উপজেলা বাসী।
সোমবার বেলা ১১ টায় রাজশাহী জেলা ওয়ার্কাস পার্টির সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম পিয়ারুলের নেতৃত্বে প্রায় দুই শতাধিক জনগণ নিয়ে ৪২৫ জনের স্বাক্ষর সম্বলিত গোদাগাড়ী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাধ্যমে জেলা প্রশাসক বরাবর আবেদন দেন। পরে এলাকাবাসী গোদাগাড়ী উপজেলা প্রশাসন চত্ত্বর হতে বালু উত্তোলন বন্ধে বিক্ষোভ মিছিল করে পৌর শহরের শহিদ ফিরোজ চত্ত্বর প্রদক্ষিণ করে।
এলাকাবাসীর দাবি, উপজেলার দেওপাড়া ইউনিয়নের খারিজাগাঁত মেল্লাপাড়া গ্রামের দক্ষিণ-পূর্ব অংশ পদ্মা কিনার ঘেষে বালু মহল হিসেবে ইজারা দেওয়া হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে এখানে কোন বালু মহল নাই।
এই গ্রাম ঘেষে সর্বসাধারণের বসহভিটা আছে। গ্রামে ৫ হাজার লোক বসবাস করে। এছাড়াও একটি দ্বিতল প্রাথমিক বিদ্যালয়, দুইটি জুম্মা মসজিদ ও দুইটি মাদ্রাসা আছে। গ্রামটি নদী ঘেঁষা হওয়ায় সবগুলো টিউবওয় অকেজো হয়ে আছে। এলাকার গবাদি পশু মানুষের গোসলের জন্য বালুমহলের অবস্থিত পানি ব্যবহার করে থাকে। ফলে গ্রামটি নদী ভাঙ্গনের আশঙ্কা রয়েছে । এছাড়াও পানি উন্নয়ন বোর্ডের আওতাধীন কোন ব্লক দ্বারা বাঁধা নেই বলে জানান।
গোদাগাড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ শিমুল আকতার জানান, গত দুইদিন হতে বালু মহল নিয়ে গ্রামবাসী ও ইজারাদারদের নিয়ে সমস্যা চলছে । আমি উভয় পক্ষকে ডেকে পাঠিয়েছি শীর্ঘই সমস্যা সমাধান হবে বলে আশা প্রকাশ করেন।
গোদাগাড়ী (রাজশাহী) সংবাদদাতাঃ পদ্মানদীর ভাঙ্গন হতে বাঁচতে বিক্ষোভ মিছিল ও জেলা প্রশাসক বরাবর আবেদন করেছে গোদাগাড়ী উপজেলা বাসী।
সোমবার বেলা ১১ টায় রাজশাহী জেলা ওয়ার্কাস পার্টির সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম পিয়ারুলের নেতৃত্বে প্রায় দুই শতাধিক জনগণ নিয়ে ৪২৫ জনের স্বাক্ষর সম্বলিত গোদাগাড়ী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাধ্যমে জেলা প্রশাসক বরাবর আবেদন দেন। পরে এলাকাবাসী গোদাগাড়ী উপজেলা প্রশাসন চত্ত্বর হতে বালু উত্তোলন বন্ধে বিক্ষোভ মিছিল করে পৌর শহরের শহিদ ফিরোজ চত্ত্বর প্রদক্ষিণ করে।
এলাকাবাসীর দাবি, উপজেলার দেওপাড়া ইউনিয়নের খারিজাগাঁত মেল্লাপাড়া গ্রামের দক্ষিণ-পূর্ব অংশ পদ্মা কিনার ঘেষে বালু মহল হিসেবে ইজারা দেওয়া হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে এখানে কোন বালু মহল নাই।
এই গ্রাম ঘেষে সর্বসাধারণের বসহভিটা আছে। গ্রামে ৫ হাজার লোক বসবাস করে। এছাড়াও একটি দ্বিতল প্রাথমিক বিদ্যালয়, দুইটি জুম্মা মসজিদ ও দুইটি মাদ্রাসা আছে। গ্রামটি নদী ঘেঁষা হওয়ায় সবগুলো টিউবওয় অকেজো হয়ে আছে। এলাকার গবাদি পশু মানুষের গোসলের জন্য বালুমহলের অবস্থিত পানি ব্যবহার করে থাকে। ফলে গ্রামটি নদী ভাঙ্গনের আশঙ্কা রয়েছে । এছাড়াও পানি উন্নয়ন বোর্ডের আওতাধীন কোন ব্লক দ্বারা বাঁধা নেই বলে জানান।
গোদাগাড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ শিমুল আকতার জানান, গত দুইদিন হতে বালু মহল নিয়ে গ্রামবাসী ও ইজারাদারদের নিয়ে সমস্যা চলছে । আমি উভয় পক্ষকে ডেকে পাঠিয়েছি শীর্ঘই সমস্যা সমাধান হবে বলে আশা প্রকাশ করেন।
খবর২৪ঘণ্টা, জেএন