1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
দ্রুতই প্রার্থীদের নাম ঘোষণা: তৃণমূলে বিস্ফোরণের শঙ্কা - খবর ২৪ ঘণ্টা
সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫, ০২:৩৭ পূর্বাহ্ন

দ্রুতই প্রার্থীদের নাম ঘোষণা: তৃণমূলে বিস্ফোরণের শঙ্কা

  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০১৮

খবর২৪ঘণ্টা ডেস্ক: আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বড় দুই জোটের প্রার্থী ঘোষণার পর তৃণমূল উত্তপ্ত হয়ে উঠতে পারে। শরিকদের ছাড় দিতে গিয়ে মনোনয়নবঞ্চিত প্রার্থীদের বিক্ষুব্ধ কর্মী-সমর্থকরা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়তে পারে প্রতিপক্ষের সঙ্গে। বড় দুই দল ও তাদের সমর্থিত জোট-মহাজোটে প্রার্থীর সংখ্যা বেশি হওয়ায় বিরোধের আশঙ্কা জোরদার হচ্ছে।

নাম ঘোষণার আগেই এক দলের সম্ভাব্য দুই প্রার্থীর সমর্থকরা ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ায় জড়িয়েছেন। অপর দলের নেতা হুমকি দিচ্ছেন- বঞ্চিত হলে বিদ্রোহী প্রার্থী হবেন। এ পরিস্থিতিতে উভয় জোটই চূড়ান্ত প্রার্থীর তালিকা ঘোষণার ক্ষেত্রে ধীরে চলার নীতি অনুসরণ করছে। কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন দুই দলের হাইকমান্ড।

এছাড়া মনোনয়নবঞ্চিত নেতাদের কর্মী-সমর্থকরা যাতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটাতে না পারে, সেদিকে নজর রাখতে পুলিশের প্রতি কঠোর নির্দেশ দেয়া হয়েছে। আওয়ামী লীগ ও বিএনপির যেসব নেতাকর্মী সহিংস ঘটনা ঘটাতে পারে, তাদের তালিকা তৈরি করে পুলিশকে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে বলেছেন আইজিপি।

রাজনীতি ও নির্বাচন বিশেষজ্ঞদের মতে, স্থানীয় সরকার পর্যায় থেকে সংসদ পর্যন্ত প্রায় সব নির্বাচনেই মনোনয়নবঞ্চিতের কর্মী-সমর্থকরা সংঘাতে জড়িয়ে পড়ছে। এগুলো বন্ধে রাজনৈতিক দলগুলোকে প্রার্থী মনোনয়নের ক্ষেত্রে আরও বেশি স্বচ্ছ ও গণতান্ত্রিক পদ্ধতি অনুসরণ করা উচিত বলে তারা মনে করেন।

তাদের মতে, শুধু সংসদ নির্বাচন নয়, স্থানীয় সরকার পর্যায়ের সব নির্বাচনেই প্রার্থী বাছাইয়ের জন্য দলগুলোর সুনির্দিষ্ট কাঠামো থাকা দরকার। যাতে তৃণমূল থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত নেতারা প্রার্থী মনোনয়ন দেয়ার ক্ষেত্রে তাদের মত দিতে পারেন। যাকে চূড়ান্ত করা হবে, তার মধ্যে যেন সবার মতের প্রতিফলন থাকে।

তারা বলেন, এ ধরনের বিরোধ থেকে নির্বাচনী সংঘর্ষ শুরু হয়। বঞ্চিত প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকরা সংঘর্ষে জড়ায়, ভাংচুর করে, সড়ক-মহাসড়ক অবরোধসহ নানা ধরনের কর্মসূচি দিয়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটায়। প্রার্থী মনোনয়ন প্রক্রিয়ার কোনো এক পর্যায়ে তাদের নেতাদের সম্পৃক্ত করা উচিত। তাহলে এটি কমতে পারে।

এ প্রসঙ্গে নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ড. বদিউল আলম মজুমদার শুক্রবার যুগান্তরকে বলেন, আমি আশা করি এবার সহিংসতা হবে না। কারণ সহিংসতার মাধ্যমে যে সংকটের সমাধান হয় না, তা উভয় দলের নেতাকর্মীরা বুঝতে পেরেছেন। তারা এটাও বুঝেছেন, সহিংসতার কারণে দলের মধ্যে সংকট বাড়ে। তিনি বলেন, এ ধরনের সহিংসতা রোধে প্রার্থী চূড়ান্ত করার ক্ষেত্রে দলগুলো বেশকিছু পদক্ষেপ নিতে পারে। যার মধ্যে একটি হতে পারে দলীয় নেতাকর্মীদের প্যানেল থাকবে। সেখান থেকে নাম আসবে। এ প্রক্রিয়ায় দলের সব পর্যায়ের প্রতিনিধিদের সম্পৃক্ত করা গেলে ভালো ফল আসতে পারে। যদিও এখন পর্যন্ত কোনো দল এ ধরনের উদ্যোগ নেয়নি।

তিনি বলেন, বর্তমানে দলগুলোর মনোনয়ন পদ্ধতি আছে। এতে প্রার্থী চূড়ান্ত করে মনোনয়ন বোর্ড। বোর্ড যে সিদ্ধান্ত দেবে, নেতাকর্মীরা তা মেনে নেবেন- এটা আমার বিশ্বাস।

মনোনয়নবঞ্চিতদের কর্মী-সমর্থকরা সহিংস হয়ে উঠতে পারে- এটি অনুমান করতে পেরে উভয় দল ও জোট প্রার্থী চূড়ান্ত করার ক্ষেত্রে নানা ধরনের কৌশলের আশ্রয় নিচ্ছে। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ পিছিয়ে দেয়া। এছাড়া বিভিন্ন মাধ্যমে কিছু নাম মাঠে ছেড়ে দিয়ে অবস্থা বোঝার চেষ্টা করছেন দুই দলের হাইকমান্ড। যারা বাদ পড়তে পারেন, তাদের আগে থেকে সান্ত্বনা দেয়ার চেষ্টা চলছে।

আশ্বাস দেয়া হচ্ছে- ক্ষমতায় এলে তাদের পুরস্কৃত করা হবে। তারা যাতে কোনোভাবেই সহিংসতায় না জড়ায়, এ বিষয়ে কোমল-কঠোর বাণী দেয়া হচ্ছে। এছাড়া বিএনপি একই আসনে একাধিক প্রার্থীর মনোনয়ন জমা দেয়ার কৌশল নিতে পারে। প্রত্যাহারের সময় একজন রেখে বাকিদের নাম তুলে নেয়া হবে। এরপর ঘোষণা দেয়া হবে প্রার্থীর চূড়ান্ত নাম।

শুক্রবার আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, প্রার্থীদের মনোনয়ন তালিকা ২৭ নভেম্বরের মধ্যেই প্রকাশ করা হবে। ২৭ নভেম্বর অতিক্রম করা যাবে না। আওয়ামী লীগ এবং মহাজোট জয়ী হয়ে আসতে পারবে- এমন যোগ্য প্রার্থীকেই মনোনয়ন দেবে।

এর আগে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, চূড়ান্ত প্রার্থীদের নাম ৮ ডিসেম্বরের মধ্যেই ঘোষণা করা হবে।

এবার আওয়ামী লীগ ৯ থেকে ১২ নভেম্বর দলীয় মনোনয়ন ফরম বিক্রি করে। চার দিনে দলটির ৪ হাজার ২৩ জন সম্ভাব্য প্রার্থী মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন। ১৪ নভেম্বর তাদের গণভবনে ডেকে কথা বলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর আর কোনো সাক্ষাৎকার হয়নি।

এদিকে বিএনপি ১২ থেকে ১৬ নভেম্বর ৪ হাজার ৪৮০টি দলীয় মনোনয়ন ফরম বিক্রি করে। ১৬ থেকে ২১ নভেম্বর চলে সাক্ষাৎকার পর্ব। এতে দলীয় মনোনয়ন ফরম নেয়া ২ হাজার ৪২০ জন অংশ নেন। বাকিরা আসেননি।

দলীয় প্রার্থীদের সঙ্গে জোট-মহাজোটের শরিক দল এবং ঐক্যফ্রন্টের তালিকা যোগ হয়েছে। বিপুল সংখ্যক মনোনয়নপ্রত্যাশীর মাঝ থেকে উভয় দল ও জোটকে তিনশ করে প্রার্থী চূড়ান্ত করতে হবে, যা কঠিন কাজ। বাছাই প্রক্রিয়ায় প্রত্যাশী প্রার্থীর অধিকাংশই বাদ পড়বেন। যারা বাদ পড়বেন, তাদের অনেকই হয়তো নিশ্চুপ থাকবেন। কিন্তু বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠে তাদের কর্মী-সমর্থকরা। এরাই সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। রাস্তাঘাটে যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দিয়ে, ভাংচুর করে প্রতিবাদ জানায়। অতীতেও এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে।

দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নবঞ্চিত নেতা-কর্মী ও তাদের সমর্থকরা দেশের বিভিন্ন স্থানে মহাসড়ক অবরোধ ও গাড়ি ভাংচুর করেছে। ঘোষিত প্রার্থী তালিকায় সাবেক একাধিক মন্ত্রীসহ প্রায় অর্ধশত সংসদ সদস্যের নাম না থাকায় তাদের কর্মী-সমর্থকরা সহিংসতায় জড়িয়ে পড়েন। এর জের ধরে ফরিদপুর-বরিশাল মহাসড়ক অবরোধ, উপজেলা চেয়ারম্যানের কার্যালয় ভাংচুর ও বিক্ষোভের ঘটনা ঘটে।

সংঘর্ষ হয়েছে কিশোরগঞ্জে। ময়মনসিংহের ত্রিশাল, গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ ও যশোরের মনিরামপুরে মনোনয়নবঞ্চিত প্রার্থীদের কর্মী-সমর্থকরা তাণ্ডব চালায় রাস্তায় নেমে। এ সময় তারা গাড়ি ভাংচুর ও সড়ক অবরোধ করে। দশম সংসদ নির্বাচনে বিএনপি অংশ নেয়নি।

তবে ২০০৮ সালে অনুষ্ঠিত নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির মনোনয়নবঞ্চিত প্রার্থীর নেতাকর্মীরা একই ধরনের ঘটনা ঘটিয়েছে। সেবার নারসিংদী, মাদারীপুর, জামালপুরে মনোনয়নবঞ্চিতদের নেতাকর্মীরা ব্যাপক বিক্ষোভ করে। তারা রাস্তায় ব্যারিকেড দিয়ে যানবাহন চলাচলে বাধা দেয়।

তবে বিএনপির কর্মীরা নবমের চেয়ে বেশি বিক্ষোভ দেখায় ২০০১ সালে অনুষ্ঠিত অষ্টম সংসদ নির্বাচনের সময়। ওই সময় বিক্ষোভের মুখে দলের হাইকমান্ড ১০ জনের বেশি প্রার্থী বদল করে। একাদশ সংসদ নির্বাচন কেন্দ্র করে এরই মধ্যে একই দলের দুই প্রার্থীর মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।

বুধবার কিশোরগঞ্জের একটি আসনে নৌকা প্রতীকের দুই সম্ভাব্য প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া হয়। এক প্রার্থীর মনোনয়ন নিশ্চিত- এমন খবরের ভিত্তিতে তার সমর্থকরা আনন্দ মিছিল করে।

এর পরদিন অপর সম্ভাব্য প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকরাও মিছিল করার চেষ্টা চালায়। এ খবর পেয়ে প্রথম পক্ষ এসে বাধা দেয়। এতেই শুরু হয় ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া। এ সময় কিশোরগঞ্জ-ভৈরব মহাসড়কে প্রায় এক ঘণ্টা যান চলাচল বন্ধ থাকে। সংশ্লিষ্ট থানার পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে।

বগুড়ায় ধানের শীষ প্রতীক অন্য কাউকে দেয়া হলে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন স্থানীয় বিএনপির এক নেতা। বগুড়া শহরের বাইরের একটি আসনে ধানের শীষ প্রতীক পাওয়া মানেই বিজয় নিশ্চিত বলে ধরে নেয়া হয়। এমন একটি আসন হয়তো জোটের স্বার্থে কাউকে ছেড়ে দেয়া হতে পারে। এ সংক্রান্ত কোনো ঘোষণা এখনও দেয়া হয়নি।

এ অবস্থায় ওই আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী বিএনপি নেতা ঘোষণা দিয়েছেন ধানের শীষ অন্য কাউকে দেয়া হলে তিনি বিদ্রোহী প্রার্থী হবেন। এজন্য তিনি মনোনয়নপত্রও তুলেছেন। সবাইকে জানান দিতে বিভিন্নভাবে তিনি ভোটারদের কাছে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।

এ অবস্থায় দু’দলের সিনিয়র নেতারা আশঙ্কা করছেন এবারও বড় ধরনের বিক্ষোভ হতে পারে। তারা বলেন, জোট-মহাজোটের স্বার্থে অনেক আসন ছাড় দিতে হবে। অথচ বছরের পর বছর এসব আসনে কাজ করে আসছেন আওয়ামী লীগ ও বিএনপির ত্যাগী নেতাকর্মীরা। কিন্তু জোটকে ছাড় দেয়ায় ওই আসনগুলোয় দলের ত্যাগী নেতারা প্রার্থী হতে পারবেন না। এটা মেনে নেয়া কঠিন। কিন্তু দলের স্বার্থে তাদের মানতে হবে।

তারা বলেন, প্রার্থী হয়তো মানবে; কিন্তু তার সমর্থকদের মানানোই সমস্যা। এগুলো দমনে দলের পক্ষ থেকে কঠোর বার্তা দেয়া হয় ঠিকই; কিন্তু একই সঙ্গে বাস্তবতাও বিবেচনায় নিয়ে থাকেন হাইকমান্ড।

এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আবদুল মতিন খসরু শুক্রবার যুগান্তরকে বলেন, মনোনয়নবঞ্চিত হয়ে যারা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে, তাদের আজীবনের জন্য বহিষ্কার করা হবে। এটা দলের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশ। দলের নেতাকর্মীদের এ কথা জানিয়ে দেয়া হয়েছে। আমরাও এ বিষয়ে কঠোর অবস্থানে আছি। আশা করি, প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশের পর কেউ দুঃসাহস দেখাবে না।

বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল যুগান্তরকে বলেন, আমরা আন্দোলনের অংশ হিসেবে নির্বাচনে যাচ্ছি। আমাদের সম্ভাব্য প্রার্থীরা এরই মধ্যে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন। তারা সবাই শপথ নিয়েছেন দল যাকে মনোনয়ন দেবে, তার পক্ষে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করবেন।

তিনি বলেন, অতীতের নির্বাচন আর এবারের নির্বাচন এক নয়, পেক্ষাপট সম্পূর্ণ ভিন্ন। এরপরও কেউ দলের সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নবঞ্চিত হয়ে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির যেসব নেতাকর্মী সহিংস ঘটনা ঘটাতে পারে, তাদের তালিকা তৈরি করে পুলিশকে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। এদের বিষয়ে গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ করে তাদের তৎপরতা পর্যবেক্ষণ করতে বলা হয়। এসব নেতা বা তাদের কর্মী-সমর্থকরা যাতে কোনো সহিংস ঘটনা ঘটাতে না পারেন, সে ব্যাপারে নজর রাখতে বলা হয়েছে। নির্বাচন উপলক্ষে বৃহস্পতিবার পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এই নির্দেশ দিয়েছেন আইজিপি।

এ প্রসঙ্গে পুলিশের মহাপরিদর্শক ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী যুগান্তরকে বলেন, যে কোনো দলের বিদ্রোহী প্রার্থীর ওপর পুলিশের নজর থাকবে। তারা যাতে কোনোভাবেই বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে না পারেন, সে ব্যাপারে কঠোর নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। তিনি বলেন, বিদ্রোহীদের তালিকা করতে বলা হয়েছে। বিদ্রোহী যে দলেরই হোক না কেন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করলে তাকে ছাড় দেয়া হবে না। ভোটের আগে ও পরে পরিবেশ নির্বিঘ্ন রাখতে পুলিশকে সে অনুযায়ী কাজ করতে বলা হয়েছে। সূত্র: যুগান্তর

খবর২৪ঘণ্টা, জেএন

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST