1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
দীপু হত্যায় ৯ আসামির যাবজ্জীবন - খবর ২৪ ঘণ্টা
সোমবার, ১৩ জানয়ারী ২০২৫, ০১:৩৮ অপরাহ্ন

দীপু হত্যায় ৯ আসামির যাবজ্জীবন

  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ১৬ ফেব্ুয়ারী, ২০২০

খবর২৪ঘন্টা নিউজে ডেস্ক: রাজধানীর মিরপুরের মাজার রোডে প্রায় ২৪ বছর আগে সংঘটিত দেওয়ান কামাল পাশা ওরফে দীপু হত্যা মামলায় নয় আসামির যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায় দিয়েছে দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনাল।

রবিবার ঢাকার ৩ নম্বর দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মনির কামাল এ রায় ঘোষণা করেন।

দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- মো. নছিম, আব্দুল মালেক ওরফে কানা মালেক, জয়নাল আবেদীন, ইকবাল হোসেন ওরফে সেন্টু, জোহরা হক, ইয়াছিন, আবুল হোসেন, দুলাল ড্রাইভার ও মো. সেলিম। দণ্ডিতদের মধ্যে মো. নছিম ছাড়া অপর আসামিরা পলাতক। রায় ঘোষণার সময় আসামি মো. নছিম উপস্থিত ছিলেন। রায় ঘোষণার পর তাকে সাজা পরোয়ানা দিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়।

রাষ্ট্রপক্ষে এ মামলা পরিচালনাকারী ওই ট্রাইব্যুনালের স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, আসামিদের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের পাশাপাশি প্রত্যেক আসামির ২০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ডের রায়ও দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। যা অনাদায়ে ট্রাইব্যুনাল আরও তিন মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন।

২৪ বছর আগে ১৯৯৬ সালের ১৩ জানুয়ারি রাতে রাজধানীর মিরপুরস্থ দ্বিতীয় কলোনি মাজার রোডের মজিবর রহমানের দোকানের সামনে এই হত্যার ঘটনা ঘটে। ওইদিন ভিকটিম ওই দোকানের সামনে বন্ধু আলী হোসেন ও শুভর সঙ্গে বিদেশে যাওয়ার বিষয়ে আলাপরত অবস্থায় রাত সাড়ে ৮টার দিকে একটি বেবিটেক্সিতে তিনজন অজ্ঞাত যুবক আসে। যাদের মধ্যে একজন কিছু বুঝে ওঠার আগেই ছুরি দিয়ে দীপুর বুকের নিচে বাম পাশে আঘাত করে। এরপর যুবকরা বেবিটেক্সিতে করে চলে যায়। এরপর দীপুকে ঢাকা মেডিকেলে নেওয়ার পর চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেন।

ওই ঘটনায় নিহতের পিতা দেওয়ান আব্দুর রহমান রমনা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলাটি তদন্তের পর সিআইডির ইন্সপেক্টর মো. নাসির উদ্দিন পাইক ২০০৩ সালের ২ অক্টোবর আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।

মামলাটির দ্রুতবিচার সম্পন্নের জন্য ২০০৫ সালের মার্চ মাসে দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনালের পাঠানো হয়। এরপর ওই বছর ১৫ মে ট্রাইব্যুনাল আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু করেন। পরবর্তী সময়ে ট্রাইব্যুনাল মামলাটির বিচারকালে নয় জনের সাক্ষ্য গ্রহণরত অবস্থায় দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনাল আইন অনুযায়ী নিধারিত কার্যদিবস শেষ হওয়ায় পঞ্চম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতে আসে। সেখানে আরও ছয়জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন। এরপর আবার মামলাটি দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানো হলে ট্রাইব্যুনাল অবশিষ্ট বিচার শেষে রায় ঘোষণা করলেন।

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST