1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে মোট ১০৭টি মামলা - খবর ২৪ ঘণ্টা
শনিবার, ১১ জানয়ারী ২০২৫, ০৪:৫৭ পূর্বাহ্ন

ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে মোট ১০৭টি মামলা

  • প্রকাশের সময় : বৃস্পতিবার, ৬ ফেব্ুয়ারী, ২০২০

খবর২৪ঘণ্টা  ডেস্ক: কর্মীদের বকেয়া পরিশোধ না করায় ক্ষুদ্রঋণের প্রবক্তা ও বাংলাদেশের একমাত্র নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে দেওয়ানি মামলা দায়েরের সেঞ্চুরি করেছেন তার প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠান গ্রামীণ টেলিকমের সাবেক ও বর্তমান কর্মীরা। ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে মোট ১০৭টি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

গত রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে ১৭টি মামলা করেন তার প্রতিষ্ঠানের বর্তমান কর্মীরা। এ নিয়ে গ্রামীণ টেলিকমের কর্মীরা ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে মোট ১০৭টি মামলা দায়ের করলেন। যার মধ্যে সাবেক কর্মীদের ১৪টি ও বর্তমান কর্মীদের ৯৩টি মামলা রয়েছে।

ড. ইউনূসকে এসব মামলায় গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান হিসেবে আসামি করা হয়েছে। এছাড়া গ্রামীণ টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) হিসেবে আশরাফুল হাসানকেও এসব মামলায় আসামি করা হয়েছে।

বাদীপক্ষের আইনজীবী জাফরুল হাসান শরীফ মামলার বিষয় নিশ্চিত করে জাগো নিউজকে বলেন, বকেয়া পরিশোধ না করায় ক্ষুদ্রঋণের প্রবক্তা ও বাংলাদেশের একমাত্র নোবেল বিজয়ী ড. মোহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে সর্বশেষ রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) শ্রম আদালতে ১৭টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলাগুলোর শুনানির জন্য আদালত ২৩ মার্চ দিন ধার্য করেছেন।

ড. মোহাম্মদ ইউনূসের আইনজীবী রাজু আহম্মেদ রাজু জাগো নিউজকে বলেন, ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে আরও ১৭টি মামলা হয়েছে আমরা তা শুনেছি।আইনগতভাবে আমরা এসব মামলার মোকাবিলা করব।

নতুন ১৭ মামলার বাদী যারা
কাজী ফিরোজা সনি (মামলা নম্বর- ৫৭/২০২০), মনিরুজ্জামান টনি (মামলা নম্বর- ৫৮/২০২০), রবিউল ইসলাম (মামলা নম্বর-৫৯/২০২০), আবু নাঈম বায়েজিদ (মামলা নম্বর- ৬০/২০২০), বিল্লাল হোসেন (মামলা নম্বর- ৬১/২০২০), সাদমান সাকিব (মামলা নম্বর- ৬২/২০২০), জুনায়েদ হোসেন (মামলা নম্বর- ৬৩/২০২০), মোফাসল হক তুহিন (মামলা নম্বর-৬৪/২০২০), মাহামুদুল হাসান সুজন (মামলা নম্বর- ৬৫/২০২০), মোস্তাফিজুর রহমান মিলন (মামলা নম্বর- ৬৬/২০২০), সাদিকুর রহমান (মামলা নম্বর- ৬৭/২০২০), আমিনুল হক চৌধুরী (মামলা নম্বর- ৬৮/২০২০), সাবিনা ইয়াসমিন (মামলা নম্বর- ৬৯/২০২০), বাছির উদ্দিন (মামলা নম্বর-৭০/২০২০), রেজাউল করিম (মামলা নম্বর-৭১/২০২০), হাফিজুর রহমান (মামলা নম্বর- ৭২/২০২০) ও শরীফুল ইসলাম (মামলা নম্বর-৭৩/২০২০)।

এসব মামলার অভিযোগে যা রয়েছে
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ মোবাইল ফোন অপারেটর গ্রামীণফোনে ৩৪.২০ শতাংশ শেয়ার রয়েছে গ্রামীণ টেলিকমের। প্রতিষ্ঠানটি নিজস্ব পল্লীফোন ছাড়াও নোকিয়া সার্ভিস দিয়ে থাকে। প্রতিষ্ঠানটির মুনাফা কর্মীদের মাঝে বণ্টন করে দেয়ার আইনি বাধ্যবাধকতা থাকলেও তা দেয়া হয়নি।

২০১৬ সালে সরকারের অংশ চেয়ে শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক স্বাক্ষরিত ২টি চিঠি এবং কল কারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদফতরের মহাপরিদর্শক থেকে ১টি চিঠি দিয়ে টাকা চাইলেও গ্রামীণ টেলিকম তা কর্ণপাত করেনি।

২০০৬ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত গ্রামীণ টেলিকমের মুনাফা হয়েছে ৪০৭৪ কোটি ৭৭ লাখ ৬৫ হাজার ৪০ টাকা। যার ৫ শতাংশ, অর্থাৎ ২০৪ কোটি টাকা সকল কর্মীদের মধ্যে সমানভাবে বণ্টন করে দেয়ার বিধান থাকলেও সেই টাকা কর্মীদের মাঝে পরিশোধ করা হয়নি।

এমকে

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST