1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
টুইটারে ১ লাখ ফলোয়ার হারিয়েছেন মোদি - খবর ২৪ ঘণ্টা
মঙ্গলবার, ০৬ মে ২০২৫, ০৪:৩৯ পূর্বাহ্ন

টুইটারে ১ লাখ ফলোয়ার হারিয়েছেন মোদি

  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ১২ ফেব্রুয়ারী, ২০১৯

খবর২৪ঘণ্টা ডেস্ক: সামনেই ভারতের লোকসভা নির্বাচন। তার আগে টুইটারে ১ লাখ ফলোয়ার হারিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। অপরদিকে কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী হারিয়েছেন প্রায় ৯ হাজার ফলোয়ার। গত বছরের নভেম্বরে ভুয়া প্রোফাইল ছেঁটে ফেলার কর্মসূচি নেয় টুইটার কর্তৃপক্ষ। তার জের ধরেই একধাক্কায় এতো সংখ্যক ফলোয়ার হারালেন মোদি।

লোকসভা নির্বাচন উপলক্ষে প্রচারের মাধ্যম হিসাবে সামাজিক মাধ্যমের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলো। ২০১৪ সালের নির্বাচনে বিজেপির মধ্যেই সামাজিক মাধ্যম নিয়ে সবচেয়ে বেশি তত্পরতা ছিল। এই মুহূর্তে তা নিয়ে সচেতন হয়ে উঠেছে সব দলই। তাই আসন্ন নির্বাচনে সামাজিক মাধ্যম কতটা প্রভাব ফেলতে পারে, তা নিয়ে ইতোমধ্যেই হিসাব-নিকাশ শুরু হয়ে গেছে।
এ ব্যাপারে সবচেয়ে এগিয়ে দিল্লির ইন্দ্রপ্রস্থ ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনোলজি। প্রধানমন্ত্রী, বিরোধী নেতা মিলিয়ে দেশের ৯২৫ টি রাজনৈতিক ব্যক্তিকে নিয়ে সম্প্রতি একটি গবেষণা চালিয়েছে তারা। এতে দেখা গেছে, নভেম্বরে টুইটারে ভুয়া প্রোফাইল ছেঁটে ফেলার অভিযানে বহু সংখ্যক ফলোয়ার হারিয়েছেন ভারতীয় রাজনীতিকরা।

গবেষণায় দেখা গেছে, সবচেয়ে বেশি ফলোয়ার হারিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ১ লাখ ফলোয়ার হারাতে হয়েছে তাকে। ভুয়া প্রোফাইল কাটছাঁটের পর রাহুল গান্ধী হারিয়েছেন ৮ হাজার ৭শ ফলোয়ার। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরীওয়াল এবং বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ ফলোয়ার হারিয়েছেন যথাক্রমে ৪০ হাজার ৩শ এবং ১৬ হাজার ৫শ জন। এ ছাড়াও যারা প্রচুর সংখ্যক ফলোয়ার হারিয়েছেন, সেই তালিকায় রয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী কিরণ রিজিজু, বিজেপির জাতীয় সাধারণ সম্পাদক ভূপেন্দ্র যাদব এবং সংসদের তথ্যপ্রযুক্তি কমিটির চেয়ারম্যান তথা বিজেপি সাংসদ অনুরাগ ঠাকুর।

এর আগে ২০১৬ সালে মার্কিন নির্বাচনের ফলাফলের জন্য সামাজিক মাধ্যমকে অনেকাংশে দায়ী করা হয়েছিল। ব্যবহারকারীদের তথ্য হাতিয়ে সাধারণ মানুষকে প্রভাবিত করার অভিযোগ উঠেছিল ক্যামব্রিজ অ্যানালিটিকা সংস্থার বিরুদ্ধে।
এর জের ধরে মার্কিন কংগ্রেসের সামনে হাজির হতে হয়েছিল ফেসবুকের কর্ণধার মার্ক জুকারবার্গকে। সে কারণেই ভারতের লোকসভা নির্বাচন নিয়ে সতর্ক হয়েছে টুইটার কর্তৃপক্ষ। সময় থাকতেই ভুয়া প্রোফাইল ছেঁটে ফেলতে উদ্যোগী হয়েছে তারা।

খবর২৪ঘণ্টা, জেএন

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST