1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
টাঙ্গাইলে যমুনা নদীর তীব্র স্রোতের ভাঙনে দিশেহারা মানুষ - খবর ২৪ ঘণ্টা
বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:২১ অপরাহ্ন

টাঙ্গাইলে যমুনা নদীর তীব্র স্রোতের ভাঙনে দিশেহারা মানুষ

  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ১৯ জুন, ২০২২

টাঙ্গাইলে যমুনা নদীর তীব্র স্রোতের সঙ্গে দেখা দিয়েছে ভাঙন। এ কারণে নতুন করে ঘরহীন হয়ে পড়েছেন নদী পাড়ের বাসিন্দারা।

রোববার (১৯ জুন) বিকেলে সরেজমিনে গিয়ে এই দৃশ্য দেখা যায়। তবে একই সঙ্গে নিম্নাঞ্চলে পানি প্রবেশ করায় তলিয়ে গেছে কয়েক হাজার একর কৃষি ফসলের জমি।

জানা গেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ভূঞাপুরে যমুনা নদীর পানি ১০ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ২১ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে বঙ্গবন্ধু সেতু পাড়ে এ নদীর পানি ৩৬ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এ ছাড়া যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় উপজেলার গোবিন্দাসী ইউনিয়নের কষ্টাপাড়া ও চিতুলিয়াপাড়া এলাকায় ভাঙন দেখা দিয়েছে। তবে পানি বৃদ্ধি হওয়ায় গাবসারা ও অর্জূনা ইউনিয়ন চরাঞ্চলের কয়েকটি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। তবে ভাঙন রোধে স্বেচ্ছাশ্রমে নদীতে বালুভর্তি প্লাস্টিকের বস্তা ফেলছেন স্থানীয়রা।

এদিকে কালিহাতী উপজেলার গোবিন্দপুর, গোহালিয়া বাড়ি ইউনিয়ন এবং টাঙ্গাইল সদর উপজেলার কিছু নিম্নাঞ্চল পানিতে তলিয়ে গেছে। পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন এসব এলাকার প্রায় ১০ হাজার মানুষ।

জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী সিরাজুল ইসলাম জানান, যমুনা ও ঝিনাই নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এ ছাড়াও অন্য সব নদীর পানিও বাড়ছে। এতে করে জেলায় বড় ধরনের বন্যার আশঙ্কা রয়েছে।

টাঙ্গাইল পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. সিরাজুল ইসলাম জানিয়েছেন, যমুনা ও ঝিনাই নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এ ছাড়াও অন্য সব নদীর পানিও বাড়ছে। এতে করে জেলায় বড়সড় একটি বন্যার আশঙ্কা করা হচ্ছে।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আহ্সানুল বাশার জানান, বন্যায় নদী তীরবর্তী নিম্নাঞ্চলের ৫ হাজার হেক্টর ফসলি জমি নিমজ্জিত হয়েছে। পাট, আউস ধান, তিল, শাকসবজিসহ বিভিন্ন ফসল পানিতে তলিয়ে গেছে। বন্যার পানি সপ্তাহখানেকের মধ্যে নেমে গেলে ফসলের খুব একটা ক্ষতি হবে না। তবে তার থেকে সময়সীমা বেশি হলে ফসল নষ্ট হয়ে যাবে।

টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসক ড. মো. আতাউল গণি বলেন, বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে।

বিএ/

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST