1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
ঝিনাইদহে গোলাগুলিতে যুবক নিহত, পুলিশের দাবি মাদক ব্যবসায়ী - খবর ২৪ ঘণ্টা
মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:০১ পূর্বাহ্ন

ঝিনাইদহে গোলাগুলিতে যুবক নিহত, পুলিশের দাবি মাদক ব্যবসায়ী

  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ২৩ সেপটেম্বর, ২০১৮

খবর২৪ঘণ্টা ডেস্ক: ঝিনাইদহের কোটচাদপুরে দুদল মাদক ব্যবসায়ীর মধ্যে গোলাগুলিতে মো. সেলিম হোসেন (৪২) নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন।

পুলিশের দাবি, নিহত মো. সেলিম হোসেন চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী। তার বিরুদ্ধে ৪টি মাদক ও একটি অপহরণ মামলা রয়েছে। সেলিম উপজেলার কাশিপুর গ্রামের নুর ইসলামের ছেলে।

রোববার রাত ৩টার দিকে কোটচাদপুর উপজেলার বলুহর ডাকাত-তলা মাঠ এলাকায় এ গোলাগুলির ঘটনা ঘটে।

ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করা হয়েছে একটি ওয়ান শুটার গান, দুই রাউন্ড গুলি, ৪০ বোতল ফেনসিডিল, ৩০০ পিস ইয়াবা, চারটি মোবাইল ফোন ও একটি প্রাইভেটকার ।

কোটচাদপুর থানার ওসি বিপ্লব কুমার সাহা জানান, উপজেলার বলুহর ডাকাততলা মাঠ এলাকায় দুদল মাদক ব্যবসায়ীদের মধ্যে গোলাগুলি হচ্ছে এমন সংবাদের ভিত্তিতে সেখান উপস্থিত হয় পুলিশ। সেসময় ঘটনাস্থল থেকে সেলিমের গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার করা হয়।

মাদকের টাকা ভাগাভাগি করা নিয়ে গোলাগুলির ঘটনায় নিহত হয়েছেন সেলিম। নিহতের বিরুদ্ধে ৪টি মাদক ও একটি অপহরণ মামলা রয়েছে বলে জানান ওসি।

বিশেষ একটি সূত্র জানায়, এলাকার মোস্টওয়ানটেড মাদক ব্যবসায়ী রেজাউল পাঠানের সেকেন্ড ইন কমান্ড হিসেবে এলাকায় পরিচিত ছিলেন নিহত সেলিম হোসেন। অপহরণ করে মুক্তিপণ আদায়, পুলিশ পরিচয়ে চোরাচালানের মালামাল লুট, মোটরসাইকেল ছিনতাই, মাদক ব্যবসা, সড়ক ডাকাতিসহ বিভিন্ন অপরাধের সঙ্গে জড়িত ছিলেন তিনি। চোরাকারবারীদের কাছ থেকে লুট করা স্বর্ণ ভাগাভাগি নিয়ে সেলিম ও পাঠানের মধ্যে নতুন করে বিরোধ সৃষ্টি হয়। এ বিরোধের জের ধরে ৯ সদস্যর নিজস্ব বাহিনী গড়ে তোলেন সেলিম।

একসময় মাইক্রোচালক ছিলেন তিনি। নিজস্ব প্রাইভেটকার রয়েছে তার। ঘটনাস্থল থেকে সেই কারটি উদ্ধার করেছে পুলিশ।

পুলিশের অন্য একটি সূত্র জানায়, কয়েকদিন আগে উপজেলার আলামপুর গ্রামের সুজন নামের এক ব্যক্তিকে আপহরণ করা হয়। ৫ লাখ টাকা চাঁদা আদায়ের চেষ্টা করে অপহরণকারীরা। পুলিশের জালে ধরা পড়ে অপহরণকারী দলের গুডডু মিলন ও মামুন । এরপর থেকে পলাতক ছিলেন সেলিম।

খবর২৪ঘণ্টা.কম/জেএন        

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST